জামালপুরে বিয়েবাড়িতে বরপক্ষকে গরুর মাংস কম দেওয়ায় দুই পক্ষের সংঘর্ষে বরসহ ২৫ জন আহত হয়েছেন। সোমবার (৯ জুন) মাদারগঞ্জ উপজেলার চরপাকেরদহ ইউনিয়নের গোদাশিমুলিয়া গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন মাদারগঞ্জ মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. হাসান আল মামুন।
আহতরা হলেন- আব্দুল মাজেদ সরদার (৪৮), রিপন সরদার (৪৫), রুকন সরদার (৩৮), বাবু (৩২), লাভলু (৩৫), শহিদুল্লাহ (৩৬), বুরুজ বাবুর্চি (৪৫), আল-আমিন (৩০), আলমগীর হোসেন (২৫), মাহফুজ (৩৫), আবু সামা (৪৫) ও মেয়ের নানা আব্দুল মালেক (৫৫)।
তাৎক্ষণিক আহতদের পরিচয় জানা যায়নি। এ ছাড়া উভয় পক্ষের আরো প্রায় ১০ থেকে ১২ জন নারী ও পুরুষ আহত হয়েছেন।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, মাদারগঞ্জের বালিজুড়ি ইউনিয়নের শুভগাছা এলাকার আমিনুর আকন্দের ছেলে আবু বক্করের সঙ্গে একই উপজেলার চরপাকেরদহ ইউনিয়নের গোদাশিমুলিয়া এলাকার আছাদুল্লাহর মেয়ের বিয়ে হয়। ওই বিয়ের আনুষ্ঠানিকতা হয় সোমবার।
অনুষ্ঠানে খাবার দিলে ছেলেপক্ষকে গরুর মাংস কম দেওয়া নিয়ে দুই পক্ষের কথা-কাটাকাটি হয়। একপর্যায়ে উভয় পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ বাঁধে। এ ঘটনায় উভয় পক্ষের ২৫ জন আহত হন। পরে ছেলেপক্ষ নতুন বউকে না নিয়েই মেয়ের বাড়ি থেকে চলে যান।
চরপাকেরদহ ইউনিয়নের ৫ নম্বর ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য আলমাছ আলী জানান, খাবার নিয়ে দুই পক্ষের মধ্যে মারামারি হয়েছে। কয়েকজন আহত হয়েছে। মেয়েপক্ষ ছেলেপক্ষকে আটকে রেখেছিল। পরে পুলিশ এসে তাদের উদ্ধার করে নিয়ে গেছে।
বরের চাচা আব্বাস আলী বলেন, খাবার নিয়ে কাথা-কাটাকাটির একপর্যায়ে হাতাহাতি হয়।
পরে মেয়েপক্ষের লোকজন আমাদের কয়েকজনকে মারধর করেছে। পরে পুলিশ আমাদের উদ্ধার করে। ৯টি মোটরসাইকেল ভাঙচুর করা হয়েছে। এখনো আমাদের ৫টি মোটরসাইকেল মেয়েদের বাড়িতে আছে।
মাদারগঞ্জ মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. হাসান আল মামুন বলেন, বিয়েবাড়িতে খাবার নিয়ে দুই পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনায় পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে। কয়েকজন আহত হয়েছেন। তবে কেউ গুরুতর আহত হয়নি। এখনো কেউ লিখিত অভিযোগ করেনি, অভিযোগ পেলে তদন্ত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন মাদারগঞ্জ মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. হাসান আল মামুন।
আহতরা হলেন- আব্দুল মাজেদ সরদার (৪৮), রিপন সরদার (৪৫), রুকন সরদার (৩৮), বাবু (৩২), লাভলু (৩৫), শহিদুল্লাহ (৩৬), বুরুজ বাবুর্চি (৪৫), আল-আমিন (৩০), আলমগীর হোসেন (২৫), মাহফুজ (৩৫), আবু সামা (৪৫) ও মেয়ের নানা আব্দুল মালেক (৫৫)।
তাৎক্ষণিক আহতদের পরিচয় জানা যায়নি। এ ছাড়া উভয় পক্ষের আরো প্রায় ১০ থেকে ১২ জন নারী ও পুরুষ আহত হয়েছেন।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, মাদারগঞ্জের বালিজুড়ি ইউনিয়নের শুভগাছা এলাকার আমিনুর আকন্দের ছেলে আবু বক্করের সঙ্গে একই উপজেলার চরপাকেরদহ ইউনিয়নের গোদাশিমুলিয়া এলাকার আছাদুল্লাহর মেয়ের বিয়ে হয়। ওই বিয়ের আনুষ্ঠানিকতা হয় সোমবার।
অনুষ্ঠানে খাবার দিলে ছেলেপক্ষকে গরুর মাংস কম দেওয়া নিয়ে দুই পক্ষের কথা-কাটাকাটি হয়। একপর্যায়ে উভয় পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ বাঁধে। এ ঘটনায় উভয় পক্ষের ২৫ জন আহত হন। পরে ছেলেপক্ষ নতুন বউকে না নিয়েই মেয়ের বাড়ি থেকে চলে যান।
চরপাকেরদহ ইউনিয়নের ৫ নম্বর ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য আলমাছ আলী জানান, খাবার নিয়ে দুই পক্ষের মধ্যে মারামারি হয়েছে। কয়েকজন আহত হয়েছে। মেয়েপক্ষ ছেলেপক্ষকে আটকে রেখেছিল। পরে পুলিশ এসে তাদের উদ্ধার করে নিয়ে গেছে।
বরের চাচা আব্বাস আলী বলেন, খাবার নিয়ে কাথা-কাটাকাটির একপর্যায়ে হাতাহাতি হয়।
পরে মেয়েপক্ষের লোকজন আমাদের কয়েকজনকে মারধর করেছে। পরে পুলিশ আমাদের উদ্ধার করে। ৯টি মোটরসাইকেল ভাঙচুর করা হয়েছে। এখনো আমাদের ৫টি মোটরসাইকেল মেয়েদের বাড়িতে আছে।
মাদারগঞ্জ মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. হাসান আল মামুন বলেন, বিয়েবাড়িতে খাবার নিয়ে দুই পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনায় পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে। কয়েকজন আহত হয়েছেন। তবে কেউ গুরুতর আহত হয়নি। এখনো কেউ লিখিত অভিযোগ করেনি, অভিযোগ পেলে তদন্ত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।