সিরাজগঞ্জের সলঙ্গায় স্ত্রীকে গলাকেটে হত্যার পর স্বামী তার নিজের গলাকেটে আত্মহত্যার চেষ্টা করেছেন। প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, পারিবারিক কলহের জের ধরে এ ঘটনা ঘটতে পারে। তবে পুলিশ তাৎক্ষণিক হত্যাকাণ্ডের কোনো কারণ জানাতে পারেনি।
বুধবার (১১ জুন) দিবাগত রাতে সলঙ্গা থানার এরান্দাহ গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। নিহত রোজিনা খাতুন (২৪) থানার এরান্দহ গ্রামের আব্দুল আজিজ মেয়ে ও হোসেনের স্ত্রী।
বৃহস্পতিবার (১২ জুন) সকালেই মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। আর আহত যুবক মোতালেবকে উদ্ধার করে বগুড়া শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
নিহত রোজিনার চাচাতো ভাই জাহিদ হাসান বলেন, রোজিনা ও মোতালেব হোসেন তিন বছর আগে বিয়ে করেন। মোতালেবের পরিবার মেনে না নেয়ায় তারা পরিবারের সঙ্গে থাকেন না। বিয়ের পর সলঙ্গা থানার এরান্দহ গ্রামের শ্বশুর বাড়িতেই থাকতেন মোতালেব। মাঝেমধ্যেই মোতালেব ও রোজিনা পারিবারিক কলহের জের ধরে কথা কাটাকাটি হয়।
বুধবার রাত আড়াইটার দিকে পাশের ঘর থেকে রোজিনার ভাতিজা বায়জিদ কান্নাকাটির শব্দ পেয়ে জানালা দিয়ে তাকিয়ে দেখে রোজিনার ৮ মাসের ছোট বাচ্চা কান্নাকাটি করছে এবং তার ফুফুর গলাকাটা রক্তাক্ত মরদেহ বিছানার উপর পড়ে আছে। পাশে তার ফুফা আহত অবস্থায় কাতরাচ্ছে।
পরবর্তীতে তার চিৎকারে আশেপাশের লোকজন এসে ঘরের দরজা খুলে ভিকটিমকে গলাকাটা রক্তাক্ত মৃত অবস্থায় দেখতে পায়। পরে পুলিশকে জানালে পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে নিহতের মরদেহ উদ্ধার করে। এসময় স্বামী মোতালেব হোসেন গুরুতর অবস্থায় দেখে দ্রুত চিকিৎসার জন্য সিরাজগঞ্জ সদর হাসপাতালে পাঠালে অবস্থার অবনতি হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে স্থানান্তর করে।
সলঙ্গা থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) হুমায়ুন কবির জানান, সলঙ্গা থানার এরান্দহ এলাকায় এক নারীর গলাকাটা মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। লাশ ময়নাতদন্তের জন্য সিরাজগঞ্জ সদর হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। পরিবারের পক্ষ থেকে এখনো কেউ অভিযোগ দেননি।
বুধবার (১১ জুন) দিবাগত রাতে সলঙ্গা থানার এরান্দাহ গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। নিহত রোজিনা খাতুন (২৪) থানার এরান্দহ গ্রামের আব্দুল আজিজ মেয়ে ও হোসেনের স্ত্রী।
বৃহস্পতিবার (১২ জুন) সকালেই মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। আর আহত যুবক মোতালেবকে উদ্ধার করে বগুড়া শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
নিহত রোজিনার চাচাতো ভাই জাহিদ হাসান বলেন, রোজিনা ও মোতালেব হোসেন তিন বছর আগে বিয়ে করেন। মোতালেবের পরিবার মেনে না নেয়ায় তারা পরিবারের সঙ্গে থাকেন না। বিয়ের পর সলঙ্গা থানার এরান্দহ গ্রামের শ্বশুর বাড়িতেই থাকতেন মোতালেব। মাঝেমধ্যেই মোতালেব ও রোজিনা পারিবারিক কলহের জের ধরে কথা কাটাকাটি হয়।
বুধবার রাত আড়াইটার দিকে পাশের ঘর থেকে রোজিনার ভাতিজা বায়জিদ কান্নাকাটির শব্দ পেয়ে জানালা দিয়ে তাকিয়ে দেখে রোজিনার ৮ মাসের ছোট বাচ্চা কান্নাকাটি করছে এবং তার ফুফুর গলাকাটা রক্তাক্ত মরদেহ বিছানার উপর পড়ে আছে। পাশে তার ফুফা আহত অবস্থায় কাতরাচ্ছে।
পরবর্তীতে তার চিৎকারে আশেপাশের লোকজন এসে ঘরের দরজা খুলে ভিকটিমকে গলাকাটা রক্তাক্ত মৃত অবস্থায় দেখতে পায়। পরে পুলিশকে জানালে পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে নিহতের মরদেহ উদ্ধার করে। এসময় স্বামী মোতালেব হোসেন গুরুতর অবস্থায় দেখে দ্রুত চিকিৎসার জন্য সিরাজগঞ্জ সদর হাসপাতালে পাঠালে অবস্থার অবনতি হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে স্থানান্তর করে।
সলঙ্গা থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) হুমায়ুন কবির জানান, সলঙ্গা থানার এরান্দহ এলাকায় এক নারীর গলাকাটা মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। লাশ ময়নাতদন্তের জন্য সিরাজগঞ্জ সদর হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। পরিবারের পক্ষ থেকে এখনো কেউ অভিযোগ দেননি।