অফিসের কাজ শেষে বাড়ি ফেরার পথে ছিনতাইকারীরা সাংবাদিক রাহীকে অস্ত্রের মুখে আটকিয়ে নগদ টাকা চিনিয়ে নেওয়ারে অভিযোগ পাওয়া গেছে। এ সময় তাকে মাথা-সহ পুরো শরীরে লাঠি ও রড দ্বারা শারীরিক নির্যাতন করে ছিনতাইকারীরা।
ঘটনাটি ঘটেছে বুধবার দিনগত রাত সাড়ে ১২টায় রাজশাহী মহানগরীর বোয়ালিয়া মডেল থানার নর্দান মোড়ে।
আহত তাহসীনুল আমিন রাহী, তিনি নগরীর চন্দ্রিমা থানার চকপাড়া এলাকার বাসিন্দা। তার পিতা মাওলানা রুহুল আমীন। তিনি বাংলাদেশের প্রথম সারির ইসলামী বক্তা ও মহানগরীর উপশহর নূর মজজিদের খতিব এবং কাশফুল কুরআন মাদ্রাসার চেয়ারম্যান। এছাড়াও রাজশাহী চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাস্ট্রি’র ডিরেক্টর।
তাহসীনুল আমিন রাহী জানান, রাজশাহী চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাস্ট্রি ভবনের ৭ম তলায় সামস্ রিয়েল ইস্টেট কোম্পানীর চেয়ারম্যান তার বাবা। সেখানে নিয়মিত কাজ করেন তিনি। প্রতিদিনের ন্যায় অফিসে কাজ শেষে নগরীর মতিহার থানার কাজলা অক্ট্রয়মোড়ে সাপ্তাহিক বাংলার বিবেক পত্রিকা অফিসে যান। এদিন সহকর্মীদের সাথে সময় কাটিয়ে রাত সাড়ে ১২টার দিকে মোটরসাইকেল যোগে বাড়ির উদ্দেশ্যে রওনা হন। পথে বোয়ালিয়া থানার নর্দান মোড়ে ৬/৭ জন দূস্কৃতীকারী তার পথ রোধ করে থামায়। এ সময় তারা লাঠি ও রড দ্বারা মাথা-সহ পুরো শরীরে আঘাত করে। আঘাতের এক পর্যায়ে জ্ঞান হারিয়ে মাটিতে লুটিয়ে পড়েন তিনি। জ্ঞান ফেরার পর দৃস্কৃতীকারীরা তাকে মারধর করেনি এবং তার কাছ থেকে কোন কিছু নেয়নি মর্মে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি মোবাইল ফোনে ভিডিও ধারন করে ঘটনাস্থল ত্যাগ করে। পরে রাহি তার বাবাকে ফোন দিয়ে তার অবস্থার কথা জানায়। খবর পেয়ে তার বাবা রুহুল আমীন দ্রুত ঘটনাস্থলে গিয়ে রাহিকে উদ্ধার করে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালের জরুরী বিভাগে নিয়ে যান। সেখানে তাকে প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে ছুটি দেন কর্তব্যরত চিকিৎসক।
এ ঘটনায় বুধবার দিনগত ১টার দিকে রাহির বাবা মাওলানা রুহুল আমিন তাঁর নিজ ফেসবুক আইডি থেকে আহত রাহির ছবি পোষ্ট করে লিখেছেন, আমার বড় ছেলে হাফেজ তাহসিনুল আমীন রাহীকে সন্ত্রাসীরা ব্যাপক আঘাত করে মাথায় লাঠির বাড়ি লাগায়, ঘটনাস্থলে জ্ঞান হারিয়ে ফেলে , রামেকে চিকিৎসা চলছে। সবাই দোয়া করবেন। বর্তমানে একটু ভালো, তবে মাথায় আঘাতটা অনেক বেশি ব্লাডিং হয়েছে অনেক। এই সন্ত্রাসীদের বিচার চাই।
এ ঘটনায় বৃহস্পতিবার রাহি বাদী হয়ে বোয়ালিয়া মডেল থানায় একটি অভিযোগ দায়ের করেছেন।
জানতে চাইলে, বোয়ালিয়া মডেল থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত), মোঃ মোতালেব হোসেন জানান, অভিযোগ তদন্ত করে দ্রæত আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
ঘটনাটি ঘটেছে বুধবার দিনগত রাত সাড়ে ১২টায় রাজশাহী মহানগরীর বোয়ালিয়া মডেল থানার নর্দান মোড়ে।
আহত তাহসীনুল আমিন রাহী, তিনি নগরীর চন্দ্রিমা থানার চকপাড়া এলাকার বাসিন্দা। তার পিতা মাওলানা রুহুল আমীন। তিনি বাংলাদেশের প্রথম সারির ইসলামী বক্তা ও মহানগরীর উপশহর নূর মজজিদের খতিব এবং কাশফুল কুরআন মাদ্রাসার চেয়ারম্যান। এছাড়াও রাজশাহী চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাস্ট্রি’র ডিরেক্টর।
তাহসীনুল আমিন রাহী জানান, রাজশাহী চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাস্ট্রি ভবনের ৭ম তলায় সামস্ রিয়েল ইস্টেট কোম্পানীর চেয়ারম্যান তার বাবা। সেখানে নিয়মিত কাজ করেন তিনি। প্রতিদিনের ন্যায় অফিসে কাজ শেষে নগরীর মতিহার থানার কাজলা অক্ট্রয়মোড়ে সাপ্তাহিক বাংলার বিবেক পত্রিকা অফিসে যান। এদিন সহকর্মীদের সাথে সময় কাটিয়ে রাত সাড়ে ১২টার দিকে মোটরসাইকেল যোগে বাড়ির উদ্দেশ্যে রওনা হন। পথে বোয়ালিয়া থানার নর্দান মোড়ে ৬/৭ জন দূস্কৃতীকারী তার পথ রোধ করে থামায়। এ সময় তারা লাঠি ও রড দ্বারা মাথা-সহ পুরো শরীরে আঘাত করে। আঘাতের এক পর্যায়ে জ্ঞান হারিয়ে মাটিতে লুটিয়ে পড়েন তিনি। জ্ঞান ফেরার পর দৃস্কৃতীকারীরা তাকে মারধর করেনি এবং তার কাছ থেকে কোন কিছু নেয়নি মর্মে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি মোবাইল ফোনে ভিডিও ধারন করে ঘটনাস্থল ত্যাগ করে। পরে রাহি তার বাবাকে ফোন দিয়ে তার অবস্থার কথা জানায়। খবর পেয়ে তার বাবা রুহুল আমীন দ্রুত ঘটনাস্থলে গিয়ে রাহিকে উদ্ধার করে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালের জরুরী বিভাগে নিয়ে যান। সেখানে তাকে প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে ছুটি দেন কর্তব্যরত চিকিৎসক।
এ ঘটনায় বুধবার দিনগত ১টার দিকে রাহির বাবা মাওলানা রুহুল আমিন তাঁর নিজ ফেসবুক আইডি থেকে আহত রাহির ছবি পোষ্ট করে লিখেছেন, আমার বড় ছেলে হাফেজ তাহসিনুল আমীন রাহীকে সন্ত্রাসীরা ব্যাপক আঘাত করে মাথায় লাঠির বাড়ি লাগায়, ঘটনাস্থলে জ্ঞান হারিয়ে ফেলে , রামেকে চিকিৎসা চলছে। সবাই দোয়া করবেন। বর্তমানে একটু ভালো, তবে মাথায় আঘাতটা অনেক বেশি ব্লাডিং হয়েছে অনেক। এই সন্ত্রাসীদের বিচার চাই।
এ ঘটনায় বৃহস্পতিবার রাহি বাদী হয়ে বোয়ালিয়া মডেল থানায় একটি অভিযোগ দায়ের করেছেন।
জানতে চাইলে, বোয়ালিয়া মডেল থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত), মোঃ মোতালেব হোসেন জানান, অভিযোগ তদন্ত করে দ্রæত আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।