রাজশাহীর বাঘায় জোরপূর্বক এক ব্যক্তির জমি দখলের অভিযোগ পাওয়া গেছে। শুক্রবার (১৩ জুন) সকালে উপজেলার বাউসা ইউপির পূর্ব পাড়া গ্রামে জমি জবরদখলের ঘটনা ঘটে।
অভিযোগ সূত্রে ও সরেজমিনে গিয়ে এলাকাবাসীর বক্তব্যে জানা গেছে, উপজেলার বাউসা ইউনিয়নের পূর্বপাড়া গ্রামের মৃত আমির আলীর ক্রয়কৃত জমি ছেলে আসলাম উদ্দিন দীর্ঘ প্রায় ৫০ বছর যাবত ভোগদখল করে আসছেন। গত ৫ আগস্ট সরকার পতনের পর থেকে আড়ানি ইউপির যোতরঘু গ্রামের মৃত সাকের প্রামাণিকের ছেলে জামাল উদ্দিন ওরফে জুম্মন ও তার দুই ছেলে জুয়েল এবং মিজান স্থানীয় বিএনপি নেতা বাউসা ইউপির সভাপতি ( বহিষ্কৃত) রেজাউল ইসলাম এর সহযোগিতায় একের পর এক জমি জোরপূর্বক দখল করে নিচ্ছেন ।
শুক্রবার (১৩ জুন) সকালে নিম্নোক্ত তফসিলে উল্লেখিত বাউসা মৌজার ৩২৬৩ খতিয়ানে দাগ নং ১০১৯৬ এর কাতে ২৬ শতাংশ জমি আমার হক দখলীয় সম্পত্তিতে জোর পূর্বক প্রবেশ করে গাছ গাছালি কেটে ফেলেন এবং জমিতে সাইনবোর্ড দিয়েছেন। এই জমি নিয়ে ইতিপূর্বে আদালতে দুইবার মামলা দায়ের করে দুইবারই আমাদের পক্ষে ডিগ্রি হয়। অথচ জামান তার লোকবল নিয়ে উদ্দেশ্য প্রণোদিতভাবে আমার এই জমিসহ আরোও দুই দাগে তাদের জমি দাবি করে জোরপূর্বক দখলে নিয়ে পাঁচ লক্ষ টাকার আম গাছ , মেহগনি গাছ ও ভুট্টা ক্ষেত কর্তন করে নেন ।
তাদের নিষেধ করলে তারা আমাকে ও আমার পরিবারের সদস্যদের ভয়ভীতি প্রদর্শন করে জমি থেকে সরে যেতে বলেন।এমনকি ভবিষ্যতে জমির উপর গেলে পরিণাম ভয়াবহ হবে এবং প্রাণে মেরে ফেলা হবে বলেও হুমকি দেয়। ফলে আমরা নিরুপায় হয়ে বাধা প্রদান না করে আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল হয়ে থানায় লিখিত অভিযোগ দেয়।
তিনি আরও জানান, জামান উদ্দিন কে সহায়তাকারি বিএনপি নেতা রেজাউল ইসলাম গত ৫ আগষ্ট সরকার পতনের পর থেকে নানান অপকর্মে এলাকাবাসী অতিষ্ঠ হয়ে পড়েছেন। তার অপকর্মের জন্য ইতমধ্যে তিনি দল থেকে বহিষ্কারও হয়েছেন। তবুও তার জুলুম নির্যাতন থেমে নেই।
এ ব্যাপারে অভিযুক্ত জুয়েল ও মিজান বলেন, আসলাম জাল দলিল মূলে জমি ভোগ দখল করছে। উক্ত জমি আমাদের। আমরা আসলামের খারিজ বাতিলের জন্য উপজেলা সহকারী কমিশনার ( ভূমি) বরাবর আবেদন করেছি।
বাঘা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ( ওসি) আফম আছাদুজ্জামান এ বিষয়ে বলেন, ঘটনাটি মৌখিকভাবে জানার পর সরেজমিনে অফিসার ( পুলিশ) পাঠিয়ে উভয় পক্ষকে শান্ত থাকার নির্দেশনা দেয়াসহ আইনি মাধ্যমে সমাধানের পরামর্শ দেয়া হয়েছে।
অভিযোগ সূত্রে ও সরেজমিনে গিয়ে এলাকাবাসীর বক্তব্যে জানা গেছে, উপজেলার বাউসা ইউনিয়নের পূর্বপাড়া গ্রামের মৃত আমির আলীর ক্রয়কৃত জমি ছেলে আসলাম উদ্দিন দীর্ঘ প্রায় ৫০ বছর যাবত ভোগদখল করে আসছেন। গত ৫ আগস্ট সরকার পতনের পর থেকে আড়ানি ইউপির যোতরঘু গ্রামের মৃত সাকের প্রামাণিকের ছেলে জামাল উদ্দিন ওরফে জুম্মন ও তার দুই ছেলে জুয়েল এবং মিজান স্থানীয় বিএনপি নেতা বাউসা ইউপির সভাপতি ( বহিষ্কৃত) রেজাউল ইসলাম এর সহযোগিতায় একের পর এক জমি জোরপূর্বক দখল করে নিচ্ছেন ।
শুক্রবার (১৩ জুন) সকালে নিম্নোক্ত তফসিলে উল্লেখিত বাউসা মৌজার ৩২৬৩ খতিয়ানে দাগ নং ১০১৯৬ এর কাতে ২৬ শতাংশ জমি আমার হক দখলীয় সম্পত্তিতে জোর পূর্বক প্রবেশ করে গাছ গাছালি কেটে ফেলেন এবং জমিতে সাইনবোর্ড দিয়েছেন। এই জমি নিয়ে ইতিপূর্বে আদালতে দুইবার মামলা দায়ের করে দুইবারই আমাদের পক্ষে ডিগ্রি হয়। অথচ জামান তার লোকবল নিয়ে উদ্দেশ্য প্রণোদিতভাবে আমার এই জমিসহ আরোও দুই দাগে তাদের জমি দাবি করে জোরপূর্বক দখলে নিয়ে পাঁচ লক্ষ টাকার আম গাছ , মেহগনি গাছ ও ভুট্টা ক্ষেত কর্তন করে নেন ।
তাদের নিষেধ করলে তারা আমাকে ও আমার পরিবারের সদস্যদের ভয়ভীতি প্রদর্শন করে জমি থেকে সরে যেতে বলেন।এমনকি ভবিষ্যতে জমির উপর গেলে পরিণাম ভয়াবহ হবে এবং প্রাণে মেরে ফেলা হবে বলেও হুমকি দেয়। ফলে আমরা নিরুপায় হয়ে বাধা প্রদান না করে আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল হয়ে থানায় লিখিত অভিযোগ দেয়।
তিনি আরও জানান, জামান উদ্দিন কে সহায়তাকারি বিএনপি নেতা রেজাউল ইসলাম গত ৫ আগষ্ট সরকার পতনের পর থেকে নানান অপকর্মে এলাকাবাসী অতিষ্ঠ হয়ে পড়েছেন। তার অপকর্মের জন্য ইতমধ্যে তিনি দল থেকে বহিষ্কারও হয়েছেন। তবুও তার জুলুম নির্যাতন থেমে নেই।
এ ব্যাপারে অভিযুক্ত জুয়েল ও মিজান বলেন, আসলাম জাল দলিল মূলে জমি ভোগ দখল করছে। উক্ত জমি আমাদের। আমরা আসলামের খারিজ বাতিলের জন্য উপজেলা সহকারী কমিশনার ( ভূমি) বরাবর আবেদন করেছি।
বাঘা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ( ওসি) আফম আছাদুজ্জামান এ বিষয়ে বলেন, ঘটনাটি মৌখিকভাবে জানার পর সরেজমিনে অফিসার ( পুলিশ) পাঠিয়ে উভয় পক্ষকে শান্ত থাকার নির্দেশনা দেয়াসহ আইনি মাধ্যমে সমাধানের পরামর্শ দেয়া হয়েছে।