ইরানে ইজ়রায়েলি হানার ২৪ ঘণ্টার মধ্যেই প্রত্যাঘাত তেহরানের। এ বার সরাসরি তেল আভিভে অবস্থিত ইজ়রায়েলি সেনার সদর দফতরে হামলা চালিয়েছে ইরান। শুক্রবার রাতে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র আছড়ে পড়েছে তেল আভিভের দক্ষিণে। ইজ়রায়েলের আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা ‘লৌহঢাল’ও সেই আক্রমণ প্রতিহত করতে পারেনি।
ভারতীয় সময় অনুযায়ী শুক্রবার গভীর রাতে ইজ়রায়েলের তেল আভিভে অবস্থিত ইজ়রায়েলি সেনা আইডিএফ-এর সদর দফতরে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র গিয়ে পড়ে। ইজ়রায়েলি বিমান হামলার ২৪ ঘন্টার মধ্যে এই হামলাকে ইরানের ‘প্রতিশোধমূলক পদক্ষেপ’ বলেই দেখছে বিশ্ব। ওই হামলার নানা ভিডিয়ো ইতিমধ্যেই সমাজমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে (ভিডিয়োর সত্যতা যাচাই করেনি আনন্দবাজার ডট কম)। তাতে দেখা যাচ্ছে, তেল আভিভের ঠিক মাঝে আঘাত হানছে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র। ওই এলাকাতেই রয়েছে ইজ়রায়েলি প্রতিরক্ষা বাহিনীর সদর দফতর। এ ছাড়া, আরও নানা গুরুত্বপূর্ণ সামরিক দফতরও রয়েছে সেখানে। ১৯ সেকেন্ডের ওই ভিডিয়োয় দেখা গিয়েছে, ইরানি ক্ষেপণাস্ত্রকে বাধা দেওয়ার চেষ্টা করছে ইজ়রায়েলের আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা ‘আয়রন ডোম’। কিন্তু লৌহগম্বুজ ভেঙে আইডিএফ-এর সদর দফতরে আঘাত করছে ক্ষেপণাস্ত্রটি। সঙ্গে সঙ্গে আলোর ঝলকানি এবং বিকট শব্দ দিয়ে শেষ হচ্ছে ভিডিয়োটি।
ইজ়রায়েলি সেনাবাহিনীর দাবি, শুক্রবার রাতে ইরান ১০০টিরও বেশি ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালিয়েছে ইজ়রায়েলের দিকে। শুক্রবার রাতে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র আছড়ে পড়ে তেল আভিভের দক্ষিণের তিন জনপদ দ্য কিরইয়া, রমাত গান এবং রিশন লেজ়িয়নে। এখনও পর্যন্ত ইজ়রায়েলে তিন জনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গিয়েছে। এই জনপদগুলির মধ্যে দ্য কিরইয়ায় রয়েছে আইডিএফ-এর সদর দফতর। এ ছাড়া, রমাত গান এবং রিশন লেজ়িয়নে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হানায় কয়েকটি বহুতলের একাংশ ভেঙে পড়ে। এর পর শনিবার ভোরেও ইজ়রায়েলের উত্তরের কয়েকটি জনপদকে নিশানা করে ক্ষেপণাস্ত্র হানা চালায় ইরান।
যদিও ইজ়রায়েলের প্রতিরক্ষা বাহিনীর মুখপাত্র এফি ডিফ্রিন বলেছেন, “ইরানের যে ক্ষেপণাস্ত্রগুলিকে মাঝ-আকাশেই ধ্বংস করে দেওয়া হয়েছে, তার ধ্বংসাবশেষ উড়ে এসেই যা ক্ষতি হওয়ার হয়েছে।” আইডিএফ-এর আন্তর্জাতিক মুখপাত্র লেফটেন্যান্ট কর্নেল নাদাভ শোশানি আবার মধ্যপ্রাচ্যের বর্তমান উত্তেজনার পরিস্থিতির জন্য দায়ী করেছেন ইরানকেই। এক্স-এ একটি পোস্টে তিনি লিখেছেন, ‘‘এটা স্পষ্ট করে বলা যাক, পশ্চিম এশিয়ায় বর্তমান উত্তেজনার জন্য এক ও একমাত্র ইরানই দায়ী। তাদের পারমাণবিক অস্ত্র তৈরি এবং মানচিত্র থেকে ইজ়রায়েলকে মুছে ফেলার প্রচেষ্টাই আজ আমাদের এখানে নিয়ে এসেছে।’’ উল্লেখ্য, ইরানের হামলার পর থেকে পাল্টা হামলা চালিয়েছে ইজ়রায়েলও। এখনও পর্যন্ত ইজ়রায়েলি হানায় ইরানে ৭৮ জনের মৃত্যু হয়েছে। আহত হয়েছেন ৩০০-রও বেশি মানুষ।
ভারতীয় সময় অনুযায়ী শুক্রবার গভীর রাতে ইজ়রায়েলের তেল আভিভে অবস্থিত ইজ়রায়েলি সেনা আইডিএফ-এর সদর দফতরে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র গিয়ে পড়ে। ইজ়রায়েলি বিমান হামলার ২৪ ঘন্টার মধ্যে এই হামলাকে ইরানের ‘প্রতিশোধমূলক পদক্ষেপ’ বলেই দেখছে বিশ্ব। ওই হামলার নানা ভিডিয়ো ইতিমধ্যেই সমাজমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে (ভিডিয়োর সত্যতা যাচাই করেনি আনন্দবাজার ডট কম)। তাতে দেখা যাচ্ছে, তেল আভিভের ঠিক মাঝে আঘাত হানছে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র। ওই এলাকাতেই রয়েছে ইজ়রায়েলি প্রতিরক্ষা বাহিনীর সদর দফতর। এ ছাড়া, আরও নানা গুরুত্বপূর্ণ সামরিক দফতরও রয়েছে সেখানে। ১৯ সেকেন্ডের ওই ভিডিয়োয় দেখা গিয়েছে, ইরানি ক্ষেপণাস্ত্রকে বাধা দেওয়ার চেষ্টা করছে ইজ়রায়েলের আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা ‘আয়রন ডোম’। কিন্তু লৌহগম্বুজ ভেঙে আইডিএফ-এর সদর দফতরে আঘাত করছে ক্ষেপণাস্ত্রটি। সঙ্গে সঙ্গে আলোর ঝলকানি এবং বিকট শব্দ দিয়ে শেষ হচ্ছে ভিডিয়োটি।
ইজ়রায়েলি সেনাবাহিনীর দাবি, শুক্রবার রাতে ইরান ১০০টিরও বেশি ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালিয়েছে ইজ়রায়েলের দিকে। শুক্রবার রাতে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র আছড়ে পড়ে তেল আভিভের দক্ষিণের তিন জনপদ দ্য কিরইয়া, রমাত গান এবং রিশন লেজ়িয়নে। এখনও পর্যন্ত ইজ়রায়েলে তিন জনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গিয়েছে। এই জনপদগুলির মধ্যে দ্য কিরইয়ায় রয়েছে আইডিএফ-এর সদর দফতর। এ ছাড়া, রমাত গান এবং রিশন লেজ়িয়নে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হানায় কয়েকটি বহুতলের একাংশ ভেঙে পড়ে। এর পর শনিবার ভোরেও ইজ়রায়েলের উত্তরের কয়েকটি জনপদকে নিশানা করে ক্ষেপণাস্ত্র হানা চালায় ইরান।
যদিও ইজ়রায়েলের প্রতিরক্ষা বাহিনীর মুখপাত্র এফি ডিফ্রিন বলেছেন, “ইরানের যে ক্ষেপণাস্ত্রগুলিকে মাঝ-আকাশেই ধ্বংস করে দেওয়া হয়েছে, তার ধ্বংসাবশেষ উড়ে এসেই যা ক্ষতি হওয়ার হয়েছে।” আইডিএফ-এর আন্তর্জাতিক মুখপাত্র লেফটেন্যান্ট কর্নেল নাদাভ শোশানি আবার মধ্যপ্রাচ্যের বর্তমান উত্তেজনার পরিস্থিতির জন্য দায়ী করেছেন ইরানকেই। এক্স-এ একটি পোস্টে তিনি লিখেছেন, ‘‘এটা স্পষ্ট করে বলা যাক, পশ্চিম এশিয়ায় বর্তমান উত্তেজনার জন্য এক ও একমাত্র ইরানই দায়ী। তাদের পারমাণবিক অস্ত্র তৈরি এবং মানচিত্র থেকে ইজ়রায়েলকে মুছে ফেলার প্রচেষ্টাই আজ আমাদের এখানে নিয়ে এসেছে।’’ উল্লেখ্য, ইরানের হামলার পর থেকে পাল্টা হামলা চালিয়েছে ইজ়রায়েলও। এখনও পর্যন্ত ইজ়রায়েলি হানায় ইরানে ৭৮ জনের মৃত্যু হয়েছে। আহত হয়েছেন ৩০০-রও বেশি মানুষ।