নোয়াখালীর চাটখিলে ভাড়া নিয়ে তর্ক-বিতর্কের জেরে যাত্রীর মারধরে সাইফুল ইসলাম কিরণ (২৭) নামে এক ব্যাটারি চালিত অটোরিকশা চালকের মৃত্যুর অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় পুলিশ জিজ্ঞাসাবাদের জন্য অভিযুক্ত মো.মিজান হোসেনকে আটক করেছে। তবে পুলিশ বলছে ময়না তদন্তের প্রতিবেদন হাতে পেলে মৃত্যুর সঠিক কারণ জানা যাবে।
মঙ্গলবার (১৭ জুন) সকালে মরদেহ ময়না তদন্তের জন্য ২৫০শয্যা বিশিষ্ট নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হবে। এর আগে, গতকাল সোমবার সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার দিকে উপজেলার সাহাপুর ইউনিয়নের সোমপাড়া বাজারে এ ঘটনা ঘটে।
নিহত কিরণ একই ইউনিয়নের প্রসাদপুর দাই বাড়ির মৃত মো.হানিফের ছেলে। অপরদিকে, আটক মিজান একই ইউনিয়নের মমিনপুর গ্রামের আব্দুল হাশেম মুন্সি বাড়ির মৃত নাজির আহম্মদের ছেলে।
পুলিশ জানায়, উপজেলার সোমপাড়া বাজারের থাই এ্যালুমিনিয়াম ব্যবসায়ী মিজান। ভিকটিম অটোচালক কিরণ তার পূর্ব পরিচিত ছিল। সোমবার বিকেলে সোমপাড়া বাজার থেকে ব্যবসায়ী মিজানের বউসহ সন্তানদের বাড়িতে নিয়ে যাওয়া জন্য ভাড়া নিয়ে তাদের মধ্যে ঝগড়া হয়। একপর্যায়ে তাদের মধ্যে হাতাহাতি ও মারামারির ঘটনা ঘটে। পরে অটোচালক কিরণ মিজানের ভাড়া না নিয়ে সেখান থেকে অন্য যাত্রীদের ভাড়া নিয়ে উপজেলার অলিপুরে চলে যায়। সেখানে সন্ধ্যা ৭টার দিকে কিরণ বমি করে অসুস্থ হয়ে পড়ে। তাৎক্ষণিক স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেওয়ার পথে তার মৃত্যু হয়।
পুলিশ আরও জানায়, কিরণের মৃত্যুর খবর পেয়ে তার স্বজনেরা মিজানের দোকানে হামলা করে তাকে মারধরের চেষ্টা করে। খবর পেয়ে পুলিশ সেনাবাহিনীর সহায়তায় তাকে উদ্ধার করে থানায় নিয়ে যায়। একই সাথে ঘটনাস্থলে মরদেহের সুরতহাল প্রতিবেদন তৈরী করা হয়। এতে মরদেহের শরীরে দৃশ্যমান কোন আঘাতের চিহৃ দেখা যায়নি।
চাটখিল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ফিরোজ উদ্দিন চৌধুরী বলেন, খবর পেয়ে মরদেহ উদ্ধার করে থানায় এনে রাখা হয়েছে। সকালে মরদেহ ময়না তদন্তের জন্য নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হবে। নিহতের স্বজনদের অভিযোগ তদন্তপূর্বক আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে। ময়না তদন্তের প্রতিবেদন হাতে পেলে মৃত্যু সঠিক কারণ জানা যাবে।
                           মঙ্গলবার (১৭ জুন) সকালে মরদেহ ময়না তদন্তের জন্য ২৫০শয্যা বিশিষ্ট নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হবে। এর আগে, গতকাল সোমবার সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার দিকে উপজেলার সাহাপুর ইউনিয়নের সোমপাড়া বাজারে এ ঘটনা ঘটে।
নিহত কিরণ একই ইউনিয়নের প্রসাদপুর দাই বাড়ির মৃত মো.হানিফের ছেলে। অপরদিকে, আটক মিজান একই ইউনিয়নের মমিনপুর গ্রামের আব্দুল হাশেম মুন্সি বাড়ির মৃত নাজির আহম্মদের ছেলে।
পুলিশ জানায়, উপজেলার সোমপাড়া বাজারের থাই এ্যালুমিনিয়াম ব্যবসায়ী মিজান। ভিকটিম অটোচালক কিরণ তার পূর্ব পরিচিত ছিল। সোমবার বিকেলে সোমপাড়া বাজার থেকে ব্যবসায়ী মিজানের বউসহ সন্তানদের বাড়িতে নিয়ে যাওয়া জন্য ভাড়া নিয়ে তাদের মধ্যে ঝগড়া হয়। একপর্যায়ে তাদের মধ্যে হাতাহাতি ও মারামারির ঘটনা ঘটে। পরে অটোচালক কিরণ মিজানের ভাড়া না নিয়ে সেখান থেকে অন্য যাত্রীদের ভাড়া নিয়ে উপজেলার অলিপুরে চলে যায়। সেখানে সন্ধ্যা ৭টার দিকে কিরণ বমি করে অসুস্থ হয়ে পড়ে। তাৎক্ষণিক স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেওয়ার পথে তার মৃত্যু হয়।
পুলিশ আরও জানায়, কিরণের মৃত্যুর খবর পেয়ে তার স্বজনেরা মিজানের দোকানে হামলা করে তাকে মারধরের চেষ্টা করে। খবর পেয়ে পুলিশ সেনাবাহিনীর সহায়তায় তাকে উদ্ধার করে থানায় নিয়ে যায়। একই সাথে ঘটনাস্থলে মরদেহের সুরতহাল প্রতিবেদন তৈরী করা হয়। এতে মরদেহের শরীরে দৃশ্যমান কোন আঘাতের চিহৃ দেখা যায়নি।
চাটখিল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ফিরোজ উদ্দিন চৌধুরী বলেন, খবর পেয়ে মরদেহ উদ্ধার করে থানায় এনে রাখা হয়েছে। সকালে মরদেহ ময়না তদন্তের জন্য নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হবে। নিহতের স্বজনদের অভিযোগ তদন্তপূর্বক আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে। ময়না তদন্তের প্রতিবেদন হাতে পেলে মৃত্যু সঠিক কারণ জানা যাবে।
 
  গিয়াস উদ্দিন রনি ( নোয়াখালি প্রতিনিধি)
 গিয়াস উদ্দিন রনি ( নোয়াখালি প্রতিনিধি)  
                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                     
                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                