নিয়মিত শরীরচর্চা করলে, তা রক্তে শর্করার পরিমাণ নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করে। পেশির ঘনত্বের সঙ্গে শর্করার সরাসরি যোগসূত্র রয়েছে। চিকিৎসক এবং ফিটনেস এক্সপার্টদের একাংশের মতে, দেহে মেদের তুলনায় পেশির ঘনত্ব বাড়ার সঙ্গে সঙ্গেই শর্করার পরিমাণও নিয়ন্ত্রিত হয়।
সুগার নিয়ন্ত্রণের ক্ষেত্রে নিয়মিত ডায়েটে থাকতে হয়। পাশাপাশি দেহের মবিলিটি বজায় থাকলেও সুগারের মাত্রাকে নিয়ন্ত্রণে রাখা সম্ভব। কিন্তু তার জন্য যে কোনও ব্যায়াম করলেই হবে না।
পেশির সঙ্গে শর্করার সম্পর্ক
দেহে মেদের তুলনায় পেশির ঘনত্ব যদি কম হয়, তা হলে রক্তে শর্করার পরিমাণ নিয়ন্ত্রণে সমস্যা দেখা দেয়। মেদ বৃদ্ধি পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই ‘টাইপ ২’ ডায়বিটিসের ক্ষেত্রে দেহে ইনসুলিনের ক্ষমতা কমতে শুরু করে। দেহের মধ্যে পেশি সবথেকে বেশি পরিমাণে রক্ত থেকে শর্করা শোষণ করে থাকে। তার ফলে রক্তে শর্করার পরিমাণ নিয়ন্ত্রিত হয় কিন্তু পেশির ঘনত্ব কম হওয়ার অর্থ, শর্করার পরিমাণও বাড়তে থাকবে। তাই সুগার নিয়ন্ত্রণে পেশির ঘনত্ব বৃদ্ধির দিকে নজর দেওয়া উচিত।
নিয়মিত ট্রেনিং
জিমে অনেকেই নিয়মিত শরীরচর্চা করেন। কিন্তু দেখা গিয়েছে ওজন-সহ ট্রেনিংয়ের ফলে পেশির ঘনত্ব দ্রুত বাড়ে। তার সঙ্গে শরীরে হিমোগ্লোবিনের উন্নতি হয়। তাই জিমে ওজন-সহ শরীরচর্চা করতে পারলে সুগারকেও অনেকাংশে নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব। যাঁরা নিয়মিত ওজন-সহ ব্যায়াম করেন, তাঁদের ক্ষেত্রে ডায়াবিটিসে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকিও অনেকাংশে কমে যায়। ওজন-সহ শরীরচর্চা করলে পেশির ঘনত্ব বৃদ্ধি পায়। তার ফলে পেশি তার প্রয়োজনীয় শক্তির জন্য আরও বেশি পরিমাণে শর্করা শোষণ করতে পারে। ফলে সার্বিক ভাবে সুগার নিয়ন্ত্রণে থাকে।
হাঁটা বা দৌড়নোর মতো হালকা রুটিনও শরীরচর্চায় থাকলে তা সুগার নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করে। অন্য দিকে একজন প্রশিক্ষকের সঙ্গে পরামর্শ করে তার পরেই ওজন-সহ শরীরচর্চা শুরু করা উচিত।
সুগার নিয়ন্ত্রণের ক্ষেত্রে নিয়মিত ডায়েটে থাকতে হয়। পাশাপাশি দেহের মবিলিটি বজায় থাকলেও সুগারের মাত্রাকে নিয়ন্ত্রণে রাখা সম্ভব। কিন্তু তার জন্য যে কোনও ব্যায়াম করলেই হবে না।
পেশির সঙ্গে শর্করার সম্পর্ক
দেহে মেদের তুলনায় পেশির ঘনত্ব যদি কম হয়, তা হলে রক্তে শর্করার পরিমাণ নিয়ন্ত্রণে সমস্যা দেখা দেয়। মেদ বৃদ্ধি পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই ‘টাইপ ২’ ডায়বিটিসের ক্ষেত্রে দেহে ইনসুলিনের ক্ষমতা কমতে শুরু করে। দেহের মধ্যে পেশি সবথেকে বেশি পরিমাণে রক্ত থেকে শর্করা শোষণ করে থাকে। তার ফলে রক্তে শর্করার পরিমাণ নিয়ন্ত্রিত হয় কিন্তু পেশির ঘনত্ব কম হওয়ার অর্থ, শর্করার পরিমাণও বাড়তে থাকবে। তাই সুগার নিয়ন্ত্রণে পেশির ঘনত্ব বৃদ্ধির দিকে নজর দেওয়া উচিত।
নিয়মিত ট্রেনিং
জিমে অনেকেই নিয়মিত শরীরচর্চা করেন। কিন্তু দেখা গিয়েছে ওজন-সহ ট্রেনিংয়ের ফলে পেশির ঘনত্ব দ্রুত বাড়ে। তার সঙ্গে শরীরে হিমোগ্লোবিনের উন্নতি হয়। তাই জিমে ওজন-সহ শরীরচর্চা করতে পারলে সুগারকেও অনেকাংশে নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব। যাঁরা নিয়মিত ওজন-সহ ব্যায়াম করেন, তাঁদের ক্ষেত্রে ডায়াবিটিসে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকিও অনেকাংশে কমে যায়। ওজন-সহ শরীরচর্চা করলে পেশির ঘনত্ব বৃদ্ধি পায়। তার ফলে পেশি তার প্রয়োজনীয় শক্তির জন্য আরও বেশি পরিমাণে শর্করা শোষণ করতে পারে। ফলে সার্বিক ভাবে সুগার নিয়ন্ত্রণে থাকে।
হাঁটা বা দৌড়নোর মতো হালকা রুটিনও শরীরচর্চায় থাকলে তা সুগার নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করে। অন্য দিকে একজন প্রশিক্ষকের সঙ্গে পরামর্শ করে তার পরেই ওজন-সহ শরীরচর্চা শুরু করা উচিত।