মানসিক চাপ কমে যাবে মাত্র ৪০ মিনিটে? ওষুধ ছাড়াই কিন্তু তা সম্ভব। কোনও থেরাপিরও প্রয়োজন নেই। কেবলমাত্র তিনটি পাতা চিবিয়ে বা জলে ভিজিয়ে খেতে হবে। তা হলেই উদ্বেগ, দুশ্চিন্তা শত যোজন দূরে পালাবে।
কর্টিসল হরমোনের ক্ষরণ কমাতে পারে তুলসীপাতা। গবেষণা তাই বলছে। কর্টিসল হল ‘স্ট্রেস হরমোন’। এর ক্ষরণ বাড়লেই মানসিক চাপ, উদ্বেগ বাড়তে থাকে। তবে কর্টিসলের কিন্তু আরও অনেক গুরুত্বপূর্ণ কাজ রয়েছে। এই হরমোন নির্গত হয় অ্যাড্রিনাল গ্রন্থি থেকে। সঠিক মাত্রায় ক্ষরিত হলে শরীরের প্রদাহ নিয়ন্ত্রণ করতে পারে। এই হরমোন কতটা বেরোবে, সেই মাত্রা আবার নিয়ন্ত্রণ করে পিটুইটারি গ্ল্যান্ড। সেখানে থাকা এসিটিএইচ (অ্যাড্রিনোকর্টিকোট্রপিক হরমোন) নিয়ন্ত্রণ করে, কর্টিসল কখন, কী পরিমাণে বেরোবে। মানুষের শরীরের রক্তচাপ, বিপাকহার, ফ্যাট বা শর্করার মাত্রা ঠিকঠাক রয়েছে কি না, তা স্থির করে দেয় কর্টিসলের ক্ষরণ। কিন্তু গোলমালটা বাধে, যখন প্রয়োজনের অতিরিক্ত কর্টিসল বেরোতে শুরু করে। তখনই মানসিক চাপ, উত্তেজনা বাড়ে। হরমোনের মাত্রা বেড়ে গেলে, অর্থাৎ হাইপারকর্টিসলিজম হলে তাকে বলা হয় কুশিং’স সিনড্রোম। এর প্রভাব সরাসরি পড়ে মানসিক স্বাস্থ্যে।
কর্টিসলের ক্ষরণ ও মানসিক স্বাস্থ্যে এই হরমোনের প্রভাব নিয়ে ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অফ হেল্থের একটি গবেষণাপত্র রয়েছে। সেখানে গবেষকেরা জানিয়েছেন, কর্টিসলের ক্ষরণ নিয়ন্ত্রণ করতে স্টেরয়েড জাতীয় ওষুধ বেশি খেলে তার অন্য পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হতে পারে। কিন্তু সে জায়গায় তুলসীপাতা খেলে উপকার হবে বেশি। কোনও রকম পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া ছাড়াই স্ট্রেস হরমোনের ক্ষরণ নিয়ন্ত্রিত হবে এবং অত্যধিক উত্তেজনাও কমে যাবে।
অ্যাংজাইটি ডিজঅর্ডার রয়েছে এমন মানুষজনের উপরে পরীক্ষা করেন গবেষকেরা। তাঁদের নিয়মিত তিনটি করে তুলসীপাতা খাওয়ানো হয়। দেখা যায়, প্রতি বারই তুলসীপাতা খাওয়ার ৪০ মিনিটের মাথায় তাঁদের দুশ্চিন্তা, অস্থিরতা কমেছে। এমনকি ৮ সপ্তাহ টানা ট্রায়ালের পরে দেখা যায়, তাঁদের শরীরে কর্টিসল হরমোন ক্ষরণের মাত্রাও পুরোপুরি নিয়ন্ত্রণে চলে এসেছে। তুলসীপাতার কয়েকটি উপাদান, যেমন ইউজেনল, ক্যাম্ফেইন, সিনেওল, ক্যাম্ফর জাতীয় উপাদান মানসিক চাপ কমাতে যেমন সাহায্য করে, তেমনই মাইগ্রেনের সমস্যাও কমাতে পারে বলে দাবি গবেষকদের।
কর্টিসল হরমোনের ক্ষরণ কমাতে পারে তুলসীপাতা। গবেষণা তাই বলছে। কর্টিসল হল ‘স্ট্রেস হরমোন’। এর ক্ষরণ বাড়লেই মানসিক চাপ, উদ্বেগ বাড়তে থাকে। তবে কর্টিসলের কিন্তু আরও অনেক গুরুত্বপূর্ণ কাজ রয়েছে। এই হরমোন নির্গত হয় অ্যাড্রিনাল গ্রন্থি থেকে। সঠিক মাত্রায় ক্ষরিত হলে শরীরের প্রদাহ নিয়ন্ত্রণ করতে পারে। এই হরমোন কতটা বেরোবে, সেই মাত্রা আবার নিয়ন্ত্রণ করে পিটুইটারি গ্ল্যান্ড। সেখানে থাকা এসিটিএইচ (অ্যাড্রিনোকর্টিকোট্রপিক হরমোন) নিয়ন্ত্রণ করে, কর্টিসল কখন, কী পরিমাণে বেরোবে। মানুষের শরীরের রক্তচাপ, বিপাকহার, ফ্যাট বা শর্করার মাত্রা ঠিকঠাক রয়েছে কি না, তা স্থির করে দেয় কর্টিসলের ক্ষরণ। কিন্তু গোলমালটা বাধে, যখন প্রয়োজনের অতিরিক্ত কর্টিসল বেরোতে শুরু করে। তখনই মানসিক চাপ, উত্তেজনা বাড়ে। হরমোনের মাত্রা বেড়ে গেলে, অর্থাৎ হাইপারকর্টিসলিজম হলে তাকে বলা হয় কুশিং’স সিনড্রোম। এর প্রভাব সরাসরি পড়ে মানসিক স্বাস্থ্যে।
কর্টিসলের ক্ষরণ ও মানসিক স্বাস্থ্যে এই হরমোনের প্রভাব নিয়ে ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অফ হেল্থের একটি গবেষণাপত্র রয়েছে। সেখানে গবেষকেরা জানিয়েছেন, কর্টিসলের ক্ষরণ নিয়ন্ত্রণ করতে স্টেরয়েড জাতীয় ওষুধ বেশি খেলে তার অন্য পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হতে পারে। কিন্তু সে জায়গায় তুলসীপাতা খেলে উপকার হবে বেশি। কোনও রকম পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া ছাড়াই স্ট্রেস হরমোনের ক্ষরণ নিয়ন্ত্রিত হবে এবং অত্যধিক উত্তেজনাও কমে যাবে।
অ্যাংজাইটি ডিজঅর্ডার রয়েছে এমন মানুষজনের উপরে পরীক্ষা করেন গবেষকেরা। তাঁদের নিয়মিত তিনটি করে তুলসীপাতা খাওয়ানো হয়। দেখা যায়, প্রতি বারই তুলসীপাতা খাওয়ার ৪০ মিনিটের মাথায় তাঁদের দুশ্চিন্তা, অস্থিরতা কমেছে। এমনকি ৮ সপ্তাহ টানা ট্রায়ালের পরে দেখা যায়, তাঁদের শরীরে কর্টিসল হরমোন ক্ষরণের মাত্রাও পুরোপুরি নিয়ন্ত্রণে চলে এসেছে। তুলসীপাতার কয়েকটি উপাদান, যেমন ইউজেনল, ক্যাম্ফেইন, সিনেওল, ক্যাম্ফর জাতীয় উপাদান মানসিক চাপ কমাতে যেমন সাহায্য করে, তেমনই মাইগ্রেনের সমস্যাও কমাতে পারে বলে দাবি গবেষকদের।