নওগাঁ জেলার নিয়ামতপুর এলাকার দুই ভাই হত্যা মামলার এজহারভুক্ত পলাতক আসামী শরিফুল ইসলামকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব-৫। সোমবার ( ১৬ জুন) রাত সাড়ে ৯টার সময় রাজশাহীর মোহনপুর থানাধীন কেশরহাট এলাকা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।
গ্রেপ্তার আসামী মো: শরিফুল ইসলাম (৪৫), সে নওগাঁ জেলার নিয়ামতপুর থানাধীন বুধুরিয়া (ডাঙ্গাপাড়া) এলাকার মৃত তাছের আলী’র ছেলে।
এসময় তার কাছে থেকে একটি মোবাইল ও সীম কার্ড উদ্ধার করা হয়।
মঙ্গলবার (১৭ জুন) সকালে র্যাব-৫, রাজশাহীর মোল্লাপাড়া ক্যাম্পের পাঠানো এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য নিশ্চিত করা হয়।
র্যাব জানায়, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে রোববার রাত সাড়ে ৯টার সময় রাজশাহী জেলার মোহনপুর থানাধীন কেশরহাট এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।
র্যাব আরও জানায়, চলতি বছরের ৯ এপ্রিল নওগাঁ জেলার নিয়ামতপুর গ্রামস্থ বুধুরিয়া (ডাঙ্গাপাড়া) গ্রামস্থ বাড়ীর ভিটায় মেহগনী গাছ কাটা কে কেন্দ্র করে নিহত ভিকটিম মোঃ শরীফুল ইসলাম ও আজিজুল হক এর পরিবারের সাথে এজাহারে বর্ণিত বিবাদীগনদের সাথে দ্বন্দ্বের জেরে কথা কাটাকাটি হয়।
এরই জের বৃহস্পতিবার (১০ এপ্রিল) আনুমানিক সকাল১০টার সময় নিয়ামতপুর থানাধীন ২নং চন্দননগর ইউনিয়নের অন্তর্গত বুধুরিয়া (ডাঙ্গাপাড়া) গ্রামস্থ চায়ের দোকানের সামনে পাঁকা রাস্তার উপর নিহত ভিকটিমদ্বয় পৌছালে এজাহারে বর্ণিত আসামীগন দলবদ্ধ হয়ে তাদের হাতে থাকা হাসুয়া, বল্লম, কুড়াল, ছুরি, বাঁশের লাঠি, লোহার রড, সাবল, দা দিয়ে রক্তাক্ত জখম করে নিহত ভিকটিম শরীফুল ইসলাম‘কে ঘটনাস্থলেই হত্যা করে এবং অপর নিহত ভিকটিম আজিজুল হক রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যুবরণ করে।
এই ঘটনাটি এলাকায় ব্যাপক চাঞ্চল্যের সৃষ্টি করে ও দেশব্যাপী প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিকস মিডিয়ায় ব্যাপক ভাবে প্রচার হয়। এই ঘটনায় নিয়ামতপুর থানায় ভিকটিম এর স্ত্রী বাদী হয়ে ৬১ জন এজাহারনামীয় এবং ১০/১৫ জন অজ্ঞাতনামা আসামির বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করে।
হত্যাকান্ডে জড়িত আসামীদেরকে গ্রেফতারের জন্য অন্যান্য আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর পাশাপাশি র্যাব ছায়া তদন্ত শুরু করে এবং আসামীদেরকে গ্রেফতারের জন্য গোয়েন্দা নজরদারী বৃদ্ধি করে।
এরই ধারাবাহিকতায় র্যাব-৫, সিপিএসসি, রাজশাহী ক্যাম্পের একটি আভিযানিক দল রোববার রাতে অভিযান পরিচালনা করে এজাহারনামীয় পলাতক আসামী মোঃ শরীফুল ইসলাম'কে রাজশাহী জেলার মোহনপুর থানাধীন কেশরহাট বাজার নামক এলাকা হতেগ্রেফতার করতে সক্ষম হয়।
গ্রেপ্তার আসামীকে পরবর্তী আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য নওগাঁ জেলার নিয়ামতপুর থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।
                           গ্রেপ্তার আসামী মো: শরিফুল ইসলাম (৪৫), সে নওগাঁ জেলার নিয়ামতপুর থানাধীন বুধুরিয়া (ডাঙ্গাপাড়া) এলাকার মৃত তাছের আলী’র ছেলে।
এসময় তার কাছে থেকে একটি মোবাইল ও সীম কার্ড উদ্ধার করা হয়।
মঙ্গলবার (১৭ জুন) সকালে র্যাব-৫, রাজশাহীর মোল্লাপাড়া ক্যাম্পের পাঠানো এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য নিশ্চিত করা হয়।
র্যাব জানায়, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে রোববার রাত সাড়ে ৯টার সময় রাজশাহী জেলার মোহনপুর থানাধীন কেশরহাট এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।
র্যাব আরও জানায়, চলতি বছরের ৯ এপ্রিল নওগাঁ জেলার নিয়ামতপুর গ্রামস্থ বুধুরিয়া (ডাঙ্গাপাড়া) গ্রামস্থ বাড়ীর ভিটায় মেহগনী গাছ কাটা কে কেন্দ্র করে নিহত ভিকটিম মোঃ শরীফুল ইসলাম ও আজিজুল হক এর পরিবারের সাথে এজাহারে বর্ণিত বিবাদীগনদের সাথে দ্বন্দ্বের জেরে কথা কাটাকাটি হয়।
এরই জের বৃহস্পতিবার (১০ এপ্রিল) আনুমানিক সকাল১০টার সময় নিয়ামতপুর থানাধীন ২নং চন্দননগর ইউনিয়নের অন্তর্গত বুধুরিয়া (ডাঙ্গাপাড়া) গ্রামস্থ চায়ের দোকানের সামনে পাঁকা রাস্তার উপর নিহত ভিকটিমদ্বয় পৌছালে এজাহারে বর্ণিত আসামীগন দলবদ্ধ হয়ে তাদের হাতে থাকা হাসুয়া, বল্লম, কুড়াল, ছুরি, বাঁশের লাঠি, লোহার রড, সাবল, দা দিয়ে রক্তাক্ত জখম করে নিহত ভিকটিম শরীফুল ইসলাম‘কে ঘটনাস্থলেই হত্যা করে এবং অপর নিহত ভিকটিম আজিজুল হক রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যুবরণ করে।
এই ঘটনাটি এলাকায় ব্যাপক চাঞ্চল্যের সৃষ্টি করে ও দেশব্যাপী প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিকস মিডিয়ায় ব্যাপক ভাবে প্রচার হয়। এই ঘটনায় নিয়ামতপুর থানায় ভিকটিম এর স্ত্রী বাদী হয়ে ৬১ জন এজাহারনামীয় এবং ১০/১৫ জন অজ্ঞাতনামা আসামির বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করে।
হত্যাকান্ডে জড়িত আসামীদেরকে গ্রেফতারের জন্য অন্যান্য আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর পাশাপাশি র্যাব ছায়া তদন্ত শুরু করে এবং আসামীদেরকে গ্রেফতারের জন্য গোয়েন্দা নজরদারী বৃদ্ধি করে।
এরই ধারাবাহিকতায় র্যাব-৫, সিপিএসসি, রাজশাহী ক্যাম্পের একটি আভিযানিক দল রোববার রাতে অভিযান পরিচালনা করে এজাহারনামীয় পলাতক আসামী মোঃ শরীফুল ইসলাম'কে রাজশাহী জেলার মোহনপুর থানাধীন কেশরহাট বাজার নামক এলাকা হতেগ্রেফতার করতে সক্ষম হয়।
গ্রেপ্তার আসামীকে পরবর্তী আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য নওগাঁ জেলার নিয়ামতপুর থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।
 
  ইব্রাহীম হোসেন সম্রাট
 ইব্রাহীম হোসেন সম্রাট  
                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                