ইসরায়েলের ধারাবাহিক হামলায় ইরানে এখন পর্যন্ত অন্তত ৬৩৯ জন নিহত এবং এক হাজার ৩২০ জনের বেশি আহত হয়েছেন বলে দাবি করেছে যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক সংস্থা হিউম্যান রাইটস অ্যাক্টিভিস্টস। সংস্থাটি গতকাল বুধবার জানিয়েছে, হতাহতদের তথ্য স্থানীয় গণমাধ্যম ও নিজেদের গঠিত তথ্যভাণ্ডারের সাহায্যে যাচাই করে এই হিসাব দিয়েছে তারা। খবর দিয়েছে আলজাজিরা।
সংস্থার তথ্যমতে, নিহতদের মধ্যে ২৬৩ জন বেসামরিক নাগরিক এবং ১৫৪ জন নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্য রয়েছেন। বাকি নিহতদের পরিচয় প্রকাশ করেনি তারা। এর আগে ২০২২ সালে মাহসা আমিনির মৃত্যুকে কেন্দ্র করে শুরু হওয়া সরকারবিরোধী আন্দোলনের সময়ও ইরানের হতাহতের তথ্য প্রকাশ করেছিল সংস্থাটি।
তবে ইরান সরকার এখনো হামলায় নিয়মিতভাবে হতাহতের তথ্য প্রকাশ করছে না। ইরানের সর্বশেষ তথ্যমতে, নিহত হয়েছেন ২২৪ জন, আর আহত ১,২৭৭ জন।
এদিকে, চলমান উত্তেজনার মধ্যেই ইরানে সম্ভাব্য সামরিক হামলার নীতিগত অনুমোদন দিয়েছেন সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। তবে এখনও তিনি চূড়ান্ত নির্দেশ দেননি বলে জানিয়েছে ওয়াল স্ট্রিট জার্নাল।
প্রতিবেদনে বলা হয়, ট্রাম্প তার উপদেষ্টাদের জানিয়ে দিয়েছেন যে, তেহরান শেষ পর্যন্ত যদি সমঝোতায় না আসে, তাহলে ইরানের পারমাণবিক স্থাপনার বিরুদ্ধে সামরিক পদক্ষেপ নেওয়া হবে।
যুক্তরাষ্ট্রের সম্ভাব্য হামলার লক্ষ্য হিসেবে সবচেয়ে গুরুত্ব পাচ্ছে ইরানের ফোর্দো ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধকরণ কেন্দ্র, যা পাহাড়ের গভীরে অবস্থিত। সামরিক বিশ্লেষকদের মতে, এই স্থাপনাটি ধ্বংস করতে সবচেয়ে শক্তিশালী বোমা ব্যবহার করতে হবে।
চলমান উত্তেজনা ও পাল্টাপাল্টি হামলার মধ্যে এ সিদ্ধান্ত আন্তর্জাতিক অঙ্গনে নতুন করে উদ্বেগ বাড়িয়েছে। পরিস্থিতি এখন নতুন মোড় নেওয়ার আশঙ্কা করছে কূটনৈতিক মহল।
সংস্থার তথ্যমতে, নিহতদের মধ্যে ২৬৩ জন বেসামরিক নাগরিক এবং ১৫৪ জন নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্য রয়েছেন। বাকি নিহতদের পরিচয় প্রকাশ করেনি তারা। এর আগে ২০২২ সালে মাহসা আমিনির মৃত্যুকে কেন্দ্র করে শুরু হওয়া সরকারবিরোধী আন্দোলনের সময়ও ইরানের হতাহতের তথ্য প্রকাশ করেছিল সংস্থাটি।
তবে ইরান সরকার এখনো হামলায় নিয়মিতভাবে হতাহতের তথ্য প্রকাশ করছে না। ইরানের সর্বশেষ তথ্যমতে, নিহত হয়েছেন ২২৪ জন, আর আহত ১,২৭৭ জন।
এদিকে, চলমান উত্তেজনার মধ্যেই ইরানে সম্ভাব্য সামরিক হামলার নীতিগত অনুমোদন দিয়েছেন সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। তবে এখনও তিনি চূড়ান্ত নির্দেশ দেননি বলে জানিয়েছে ওয়াল স্ট্রিট জার্নাল।
প্রতিবেদনে বলা হয়, ট্রাম্প তার উপদেষ্টাদের জানিয়ে দিয়েছেন যে, তেহরান শেষ পর্যন্ত যদি সমঝোতায় না আসে, তাহলে ইরানের পারমাণবিক স্থাপনার বিরুদ্ধে সামরিক পদক্ষেপ নেওয়া হবে।
যুক্তরাষ্ট্রের সম্ভাব্য হামলার লক্ষ্য হিসেবে সবচেয়ে গুরুত্ব পাচ্ছে ইরানের ফোর্দো ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধকরণ কেন্দ্র, যা পাহাড়ের গভীরে অবস্থিত। সামরিক বিশ্লেষকদের মতে, এই স্থাপনাটি ধ্বংস করতে সবচেয়ে শক্তিশালী বোমা ব্যবহার করতে হবে।
চলমান উত্তেজনা ও পাল্টাপাল্টি হামলার মধ্যে এ সিদ্ধান্ত আন্তর্জাতিক অঙ্গনে নতুন করে উদ্বেগ বাড়িয়েছে। পরিস্থিতি এখন নতুন মোড় নেওয়ার আশঙ্কা করছে কূটনৈতিক মহল।