আমেরিকার হামলার পর প্রথম প্রতিক্রিয়া দিল ইরান। তারা জানিয়েছে, তাদের পরমাণুকেন্দ্রগুলি থেকে কোনও তেজস্ক্রিয় বিকিরণের খবর পাওয়া যায়নি। ফলে ওই এলাকার মানুষ সুরক্ষিত। চিন্তার কোনও কারণ নেই। সৌদি আরবের পরমাণু নিয়ন্ত্রক সংস্থার পর্যবেক্ষণও তা-ই বলছে।
ইরানের সরকারি সংবাদমাধ্যম ন্যাশনাল নিউক্লিয়ার সেফ্টি সিস্টেম সেন্টারকে উদ্ধৃত করে জানিয়েছে, দেশের পরমাণুকেন্দ্রগুলি থেকে কোনও তেজস্ক্রিয় বিকিরণের খবর নেই। ফলে ওই এলাকায় জনগণের চিন্তার কোনও কারণও নেই। রবিবার ভোরে ইরানের তিনটি পরমাণুকেন্দ্র লক্ষ্য করে হামলা চালিয়েছে আমেরিকা। ফোরডো, ইসফাহান এবং নাতান্জ়ে আমেরিকার হামলার পর কোনও তেজস্ক্রিয় বিকিরণ হচ্ছে না বলে দাবি তেহরানের। বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ‘‘উপরে উল্লিখিত জায়গাগুলির আশপাশে যাঁরা থাকেন, তাঁদের ক্ষতির আশঙ্কা নেই।’’ এর আগে ইজরায়েলও ইরানের পরমাণুকেন্দ্র লক্ষ্য করে হামলা চালিয়েছিল। সে বারও তেজস্ক্রিয় বিকিরণ হয়নি।
ইরানে আমেরিকার হামলার পর সৌদি আরবের পরমাণু পর্যবেক্ষক সংস্থা সমাজমাধ্যমে বিবৃতি দিয়েছে। তাতে বলা হয়েছে, ‘‘ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রগুলি লক্ষ্য করে মার্কিন সামরিক হামলার ফলে সৌদি আরব এবং আরব উপসাগরীয় দেশগুলির পরিবেশের উপর তেজস্ক্রিয় কোনও প্রভাব লক্ষ্য করা যায়নি।’’
আমেরিকার হামলার পর ইরানের পারমাণবিক শক্তি সংগঠন একটি বিবৃতি দিয়েছে। তাতে বলা হয়েছে, আন্তর্জাতিক আইনের পরিপন্থী এই পদক্ষেপ আন্তর্জাতিক পরমাণু শক্তি সংস্থার সহযোগিতায় পরিচালিত হয়েছে। ফোরডো, ইসফাহান এবং নাতান্জ়ে হামলার দায় স্বীকার করেছে আমেরিকা। আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় এই বেআইনি কাজের প্রতিবাদ করে ইরানকে তাদের বৈধ অধিকার অর্জনে সমর্থন করবে বলে আশা করা হচ্ছে।’’ ইরানের স্বার্থে উন্নয়ন বন্ধ হবে না বলে জানিয়েছে দেশটির পারমাণবিক শক্তি সংগঠন। তার জন্য প্রয়োজনীয় আইনি পদক্ষেপও করা হবে।
ইরানের সরকারি সংবাদমাধ্যম ন্যাশনাল নিউক্লিয়ার সেফ্টি সিস্টেম সেন্টারকে উদ্ধৃত করে জানিয়েছে, দেশের পরমাণুকেন্দ্রগুলি থেকে কোনও তেজস্ক্রিয় বিকিরণের খবর নেই। ফলে ওই এলাকায় জনগণের চিন্তার কোনও কারণও নেই। রবিবার ভোরে ইরানের তিনটি পরমাণুকেন্দ্র লক্ষ্য করে হামলা চালিয়েছে আমেরিকা। ফোরডো, ইসফাহান এবং নাতান্জ়ে আমেরিকার হামলার পর কোনও তেজস্ক্রিয় বিকিরণ হচ্ছে না বলে দাবি তেহরানের। বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ‘‘উপরে উল্লিখিত জায়গাগুলির আশপাশে যাঁরা থাকেন, তাঁদের ক্ষতির আশঙ্কা নেই।’’ এর আগে ইজরায়েলও ইরানের পরমাণুকেন্দ্র লক্ষ্য করে হামলা চালিয়েছিল। সে বারও তেজস্ক্রিয় বিকিরণ হয়নি।
ইরানে আমেরিকার হামলার পর সৌদি আরবের পরমাণু পর্যবেক্ষক সংস্থা সমাজমাধ্যমে বিবৃতি দিয়েছে। তাতে বলা হয়েছে, ‘‘ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রগুলি লক্ষ্য করে মার্কিন সামরিক হামলার ফলে সৌদি আরব এবং আরব উপসাগরীয় দেশগুলির পরিবেশের উপর তেজস্ক্রিয় কোনও প্রভাব লক্ষ্য করা যায়নি।’’
আমেরিকার হামলার পর ইরানের পারমাণবিক শক্তি সংগঠন একটি বিবৃতি দিয়েছে। তাতে বলা হয়েছে, আন্তর্জাতিক আইনের পরিপন্থী এই পদক্ষেপ আন্তর্জাতিক পরমাণু শক্তি সংস্থার সহযোগিতায় পরিচালিত হয়েছে। ফোরডো, ইসফাহান এবং নাতান্জ়ে হামলার দায় স্বীকার করেছে আমেরিকা। আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় এই বেআইনি কাজের প্রতিবাদ করে ইরানকে তাদের বৈধ অধিকার অর্জনে সমর্থন করবে বলে আশা করা হচ্ছে।’’ ইরানের স্বার্থে উন্নয়ন বন্ধ হবে না বলে জানিয়েছে দেশটির পারমাণবিক শক্তি সংগঠন। তার জন্য প্রয়োজনীয় আইনি পদক্ষেপও করা হবে।