রাজশাহীর তানোরে এক ইউপি সদস্যর (মেম্বার) বিরুদ্ধে বাল্যবিয়ে দেবার অভিযোগ উঠেছে। স্কুল পড়ুয়া শিক্ষার্থীর রেজিস্ট্রি ছাড়াই বাল্যবিয়ে দেয়া হয়েছে।
গত শুক্রবার রাতে উপজেলার চাঁন্দুড়িয়া ইউনিয়নের (ইউপি) রাতৈল গ্রামে এই ঘটনা ঘটেছে।
এখবর ছড়িয়ে পড়লে অভিভাবকদের মাঝে তীব্র ক্ষোভ ও অসন্তোষের সৃষ্টি হয়েছে। তারা ইউপি সদস্য মেজর ও তাহাসেনকে আটক করে আইনের আওতায় নিয়ে আশার দাবি করেছেন।
স্থানীয়রা জানান, গত বৃহস্পতিবার দুপুরে চাঁন্দুড়িয়া ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) ভবন সংলগ্ন টপার কোচিং সেন্টার থেকে ছেলে মেয়েকে আটক করে জনসাধারণ। তাদের আটকের পর ইউনিয়ন পরিষদে (ইউপি) সালিশ হয়। ইউপির প্যানেল চেয়ারম্যান ও আওয়ামী লীগ নেতা মিজানুর রহমান ওরফে মেজর এবং ইউপি সদস্য তাহাসেন আলী সালিশ বসায়। কিন্ত্ত সালিশে ছেলের পক্ষ নিয়ে এক তরফা রায় দেয়া হলে ওই স্কুলছাত্রী ছেলে শিশির মাহমুদের বাড়িতে গিয়ে বিয়ের দাবিতে অনশনে বসেন।এঘটনায় প্যানেল চেয়ারম্যান মেজরের নির্দেশে রাতৈল গ্রামের বাসিন্দা ইউপি সদস্য তাহাসেন আলী, মুখলেস ও জয়নাল মিলে শুক্রবার রাতে তাদের বিয়ে দেয়। তবে মেয়ের বয়স না হওয়ার কারণে কাজী বিয়ে রেজিস্ট্রি করেননি।
জানা গেছে,উপজেলার চাঁন্দুড়িয়া ইউপির রাতৈল গ্রামের দুলাল হোসেনের পুত্র শিশির মাহমুদ (১৮) ইউপির স্কুল পড়ুয়া এক ছাত্রীর সঙ্গে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে তোলে।গত বৃহস্পতিবার টপার কোচিং সেন্টারে প্রেমলীলায় মত্ত অবস্থাতে তাদের স্থানীয়রা আটক করেন।
স্থানীয়রা জানান, ছেলের পিতার কাছ থেকে মোটা অংকের টাকা নিয়ে ঘটনা ধাঁমাচাপা দেয়ার চেষ্টা করা হয়। সালিশের সময় ইউনিয়ন পরিষদে মেয়ের মা কান্না করতে করতে এসে ন্যায় বিচারের দাবি করে ব্যর্থ হয়। কিন্তু ওই স্কুল ছাত্রী নানা কারণে বাধ্য হয়ে বিয়ের দাবিতে অনশন করে।
এবিষয়ে জানতে চাইলে চাঁন্দুড়িয়া ইউপির ৭ নম্বর ওয়ার্ড সদস্য রাতৈল গ্রামের তাহাসেন জানান, মেয়ে বিয়ের দাবিতে অনশন করে। তাকে কোনভাবেই বাড়িতে পাঠানো যায়নি। এজন্য উভয় পরিবারের পরামর্শে এক লাখ ৫০ হাজার টাকা দেনমোহর নির্ধারণ করে বিয়ে দেয়া হয়।
বিয়ে রেজিষ্ট্রি হয়নি কেন জানতে চাইলে তিনি জানান, মেয়ের বিয়ের বয়স হয়নি এজন্য কাজী বিয়ে রেজিষ্ট্রি করেননি। শুধু গ্রামের ইমামকে দিয়ে কালেমা পড়ানো হয়েছে। বয়স হয়নি কিভাবে বিয়ে হয় প্রশ্ন করলে উত্তরে জানায় কোনো উপায় ছিল না।
এবিষয়ে ইমাম রইচ উদ্দিন ওরফে নয়ন জানান, বিয়ের বিষয়ে মেম্বার তাহাসেন, মুকলেস এবং জয়নাল ভালো বলতে পারবে। বয়স হয়নি আপনি কালেমা কিভাবে পড়ালেন জানতে চাইলে, তাদের উপর দায় চাপিয়ে মোবাইল সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে দেন।
                           গত শুক্রবার রাতে উপজেলার চাঁন্দুড়িয়া ইউনিয়নের (ইউপি) রাতৈল গ্রামে এই ঘটনা ঘটেছে।
এখবর ছড়িয়ে পড়লে অভিভাবকদের মাঝে তীব্র ক্ষোভ ও অসন্তোষের সৃষ্টি হয়েছে। তারা ইউপি সদস্য মেজর ও তাহাসেনকে আটক করে আইনের আওতায় নিয়ে আশার দাবি করেছেন।
স্থানীয়রা জানান, গত বৃহস্পতিবার দুপুরে চাঁন্দুড়িয়া ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) ভবন সংলগ্ন টপার কোচিং সেন্টার থেকে ছেলে মেয়েকে আটক করে জনসাধারণ। তাদের আটকের পর ইউনিয়ন পরিষদে (ইউপি) সালিশ হয়। ইউপির প্যানেল চেয়ারম্যান ও আওয়ামী লীগ নেতা মিজানুর রহমান ওরফে মেজর এবং ইউপি সদস্য তাহাসেন আলী সালিশ বসায়। কিন্ত্ত সালিশে ছেলের পক্ষ নিয়ে এক তরফা রায় দেয়া হলে ওই স্কুলছাত্রী ছেলে শিশির মাহমুদের বাড়িতে গিয়ে বিয়ের দাবিতে অনশনে বসেন।এঘটনায় প্যানেল চেয়ারম্যান মেজরের নির্দেশে রাতৈল গ্রামের বাসিন্দা ইউপি সদস্য তাহাসেন আলী, মুখলেস ও জয়নাল মিলে শুক্রবার রাতে তাদের বিয়ে দেয়। তবে মেয়ের বয়স না হওয়ার কারণে কাজী বিয়ে রেজিস্ট্রি করেননি।
জানা গেছে,উপজেলার চাঁন্দুড়িয়া ইউপির রাতৈল গ্রামের দুলাল হোসেনের পুত্র শিশির মাহমুদ (১৮) ইউপির স্কুল পড়ুয়া এক ছাত্রীর সঙ্গে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে তোলে।গত বৃহস্পতিবার টপার কোচিং সেন্টারে প্রেমলীলায় মত্ত অবস্থাতে তাদের স্থানীয়রা আটক করেন।
স্থানীয়রা জানান, ছেলের পিতার কাছ থেকে মোটা অংকের টাকা নিয়ে ঘটনা ধাঁমাচাপা দেয়ার চেষ্টা করা হয়। সালিশের সময় ইউনিয়ন পরিষদে মেয়ের মা কান্না করতে করতে এসে ন্যায় বিচারের দাবি করে ব্যর্থ হয়। কিন্তু ওই স্কুল ছাত্রী নানা কারণে বাধ্য হয়ে বিয়ের দাবিতে অনশন করে।
এবিষয়ে জানতে চাইলে চাঁন্দুড়িয়া ইউপির ৭ নম্বর ওয়ার্ড সদস্য রাতৈল গ্রামের তাহাসেন জানান, মেয়ে বিয়ের দাবিতে অনশন করে। তাকে কোনভাবেই বাড়িতে পাঠানো যায়নি। এজন্য উভয় পরিবারের পরামর্শে এক লাখ ৫০ হাজার টাকা দেনমোহর নির্ধারণ করে বিয়ে দেয়া হয়।
বিয়ে রেজিষ্ট্রি হয়নি কেন জানতে চাইলে তিনি জানান, মেয়ের বিয়ের বয়স হয়নি এজন্য কাজী বিয়ে রেজিষ্ট্রি করেননি। শুধু গ্রামের ইমামকে দিয়ে কালেমা পড়ানো হয়েছে। বয়স হয়নি কিভাবে বিয়ে হয় প্রশ্ন করলে উত্তরে জানায় কোনো উপায় ছিল না।
এবিষয়ে ইমাম রইচ উদ্দিন ওরফে নয়ন জানান, বিয়ের বিষয়ে মেম্বার তাহাসেন, মুকলেস এবং জয়নাল ভালো বলতে পারবে। বয়স হয়নি আপনি কালেমা কিভাবে পড়ালেন জানতে চাইলে, তাদের উপর দায় চাপিয়ে মোবাইল সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে দেন।
 
  আলিফ হোসেন
 আলিফ হোসেন  
                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                