পুষ্টিবিদরা বলছেন, ‘‘খাবার খাওয়া কী ভাবে শুরু করছেন, তার উপরেও অনেক কিছু নির্ভর করে। এ ক্ষেত্রে স্যালাড একটা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারে।’’
সাধারণত যখন দুপুরে বা রাতে ভারী খাবার খাওয়া হয়, তখন ভাত বা রুটি, ডাল, তরকারি, সব্জি, স্যালাড ইত্যাদি মিলিয়েমিশিয়ে খাওয়ার চল রয়েছে ভারতীয় পরিবারে। স্যালাড খাওয়া হয় সচরাচর ভাত বা রুটির কয়েক গ্রাস মুখে তোলার পরে। অনেকে আবার রোজ স্যালাড খানও না। কিন্তু পুষ্টিবিদ শ্বেতা জে পাঞ্চাল বলছেন, ‘‘ভাত বা রুটি খাওয়ার আগে যদি এক বাটি শসা-টম্যাটো-পেঁয়াজ-গাজর-ধনেপাতা বা লেটুস শাক দেওয়া তাজা স্যালাড খাওয়া যায়, তবে তা অনেক কিছু বদলে দিতে পারে।’’ বিশেষ করে ডায়াবিটিসের রোগীদের জন্য বা যাঁরা ওজন নিয়ন্ত্রণে আনার চেষ্টা করছেন, তাঁদের জন্য এই অভ্যাস অত্যন্ত উপকারী বলে জানাচ্ছেন শ্বেতা।
শ্বেতা একজন স্পোর্টস নিউট্রিশনিস্ট, আবার তিনি কিডনি এবং ডায়াবিটিসের রোগীদের খাদ্যতালিকা নিয়েও বিভিন্ন বেসরকারি হাসপাতালের সঙ্গে কাজ করেন। মুম্বইয়ে তাঁর নিজস্ব ক্লিনিক রয়েছে। সমাজমাধ্যমেও তিনি সক্রিয়। ইনস্টাগ্রামে সাড়ে তিন লক্ষ অনুগামী রয়েছে তাঁর। শ্বেতা মাঝে মধ্যেই সুস্বাস্থ্য বজায় রাখার নানা পরামর্শ দেন সেখানে। তেমনই এক ভিডিয়োয় তিনি জানিয়েছেন, নিয়মিত স্যালাড খাওয়া কেন জরুরি।
স্যালাড কী ভাবে সাহায্য করে?
শ্বেতা জানাচ্ছেন, খাবার খাওয়ার পরে তা কী ভাবে শরীরে প্রভাব ফেলবে তার বেশিটাই নির্ভর করে ইনসুলিন কতটা কাজ করছে এবং রক্তে শর্করার মাত্রা কী ভাবে বাড়ছে, তার উপর। রক্তে শর্করার মাত্রা হঠাৎ বেড়ে যাওয়া ডায়াবিটিসের রোগীদের জন্য যেমন ক্ষতিকর, তেমনই বাকিদের ক্ষেত্রেও ভাল নয় মোটেই। রক্তে শর্করা হঠাৎ বাড়লে তা আরও বেশি খিদের ইচ্ছেকে জাগিয়ে তোলে। শ্বেতা বলছেন, ‘‘খাবার খাওয়ার আগে যদি একবাটি স্যালাড খাওয়া যায়, তবে শরীরে ফাইবার যায় বেশি। এতে দ্রুত পেট ভরে শর্করা জাতীয় খাবার খেলেও রক্তে শর্করার মাত্রা বাড়ে ধীরে ধীরে। যা ওজন কমানোর জন্যও প্রয়োজনীয়।’’
সাধারণত যখন দুপুরে বা রাতে ভারী খাবার খাওয়া হয়, তখন ভাত বা রুটি, ডাল, তরকারি, সব্জি, স্যালাড ইত্যাদি মিলিয়েমিশিয়ে খাওয়ার চল রয়েছে ভারতীয় পরিবারে। স্যালাড খাওয়া হয় সচরাচর ভাত বা রুটির কয়েক গ্রাস মুখে তোলার পরে। অনেকে আবার রোজ স্যালাড খানও না। কিন্তু পুষ্টিবিদ শ্বেতা জে পাঞ্চাল বলছেন, ‘‘ভাত বা রুটি খাওয়ার আগে যদি এক বাটি শসা-টম্যাটো-পেঁয়াজ-গাজর-ধনেপাতা বা লেটুস শাক দেওয়া তাজা স্যালাড খাওয়া যায়, তবে তা অনেক কিছু বদলে দিতে পারে।’’ বিশেষ করে ডায়াবিটিসের রোগীদের জন্য বা যাঁরা ওজন নিয়ন্ত্রণে আনার চেষ্টা করছেন, তাঁদের জন্য এই অভ্যাস অত্যন্ত উপকারী বলে জানাচ্ছেন শ্বেতা।
শ্বেতা একজন স্পোর্টস নিউট্রিশনিস্ট, আবার তিনি কিডনি এবং ডায়াবিটিসের রোগীদের খাদ্যতালিকা নিয়েও বিভিন্ন বেসরকারি হাসপাতালের সঙ্গে কাজ করেন। মুম্বইয়ে তাঁর নিজস্ব ক্লিনিক রয়েছে। সমাজমাধ্যমেও তিনি সক্রিয়। ইনস্টাগ্রামে সাড়ে তিন লক্ষ অনুগামী রয়েছে তাঁর। শ্বেতা মাঝে মধ্যেই সুস্বাস্থ্য বজায় রাখার নানা পরামর্শ দেন সেখানে। তেমনই এক ভিডিয়োয় তিনি জানিয়েছেন, নিয়মিত স্যালাড খাওয়া কেন জরুরি।
স্যালাড কী ভাবে সাহায্য করে?
শ্বেতা জানাচ্ছেন, খাবার খাওয়ার পরে তা কী ভাবে শরীরে প্রভাব ফেলবে তার বেশিটাই নির্ভর করে ইনসুলিন কতটা কাজ করছে এবং রক্তে শর্করার মাত্রা কী ভাবে বাড়ছে, তার উপর। রক্তে শর্করার মাত্রা হঠাৎ বেড়ে যাওয়া ডায়াবিটিসের রোগীদের জন্য যেমন ক্ষতিকর, তেমনই বাকিদের ক্ষেত্রেও ভাল নয় মোটেই। রক্তে শর্করা হঠাৎ বাড়লে তা আরও বেশি খিদের ইচ্ছেকে জাগিয়ে তোলে। শ্বেতা বলছেন, ‘‘খাবার খাওয়ার আগে যদি একবাটি স্যালাড খাওয়া যায়, তবে শরীরে ফাইবার যায় বেশি। এতে দ্রুত পেট ভরে শর্করা জাতীয় খাবার খেলেও রক্তে শর্করার মাত্রা বাড়ে ধীরে ধীরে। যা ওজন কমানোর জন্যও প্রয়োজনীয়।’’