ঘুম ভাঙা থেকে ঘুমোতে যাওয়া পর্যন্ত দম ফেলার ফুরসত থাকে না? এমন গতিময় জীবনের সঙ্গে অভ্যস্ত হয়ে উঠছেন সকলেই। পরিবার, সংসার, কর্মজীবন— সব নিয়ে নাজেহাল অবস্থা। আর এমন জীবনের সঙ্গে খাপ খাওয়াতে গিয়েই ঘটছে সমস্যা। কম বয়সেই শরীরে বাসা বাঁধছে নানা রকম অসুখবিসুখ। চাপ পড়ছে মনেও।
তবে হাজার ব্যস্ততার মধ্যে ভাল থাকার চাবিকাঠি লুকিয়ে দৈনন্দিন সাধারণ অভ্যাসে। ৫ অভ্যাস জটিল জীবনকে করে তুলতে পারে সহজ।
পানীয় জল: কারও জলের তেষ্টা কম পায়, কেউ আবার ব্যস্ততার মধ্যে জল খেতেই ভুলে যান। কিন্তু সুস্থ শরীর পেতে হলে জল খাওয়া জরুরি। অনেকে জল কম খান বার বার শৌচালয়ে যেতে হবে বলে। জল শুধু খাবার হজম করতে সাহায্য করে না, ত্বকের জেল্লাও ফেরায়। তা ছাড়া বেশি জল খেলে বার বার স্নানঘরে যেতে হবে। ব্যস্ততার মধ্যে চলাফেরা বাড়বে এ ভাবেও।
সচলতা: বেশির ভাগ অফিসেই এখন বসে কাজ। কাজের চাপ এতটাই যে, ঘণ্টার পর ঘণ্টা প্রস্রাব চেপে রেখে বসে থাকেন অনেকে। এটা খুবই ক্ষতিকর। এক ঘণ্টা অন্তর স্বল্প বিরতি নিয়ে একটু হেঁটে নেওয়া, সম্ভব হলে স্কোয়াট করলে শরীর সচল থাকবে। চলাফেরায় মাংসপেশির ব্যায়াম হবে। বিরতি নিলে চোখও বিশ্রাম পাবে।
গভীর শ্বাস-প্রশ্বাস: ‘‘দিনে অন্তত কিছুক্ষণ সচেতন ভাবে শ্বাসপ্রশ্বাসের ব্যায়াম করা জরুরি।’’ ব্যস্ত জীবনে শুধু শারীরিক পরিশ্রমই হয় না, মনের উপরেও চাপ পড়ে। অবসাদ, উদ্বেগের সমস্যাও এখন ঘরে ঘরে। মন বশে রাখার উপায় হল কিছু ক্ষণ প্রাণায়াম করা।
ঘুম: দিনভর কাজের শেষে রাতে নিজের সময় চাই সকলেরই। মোবাইলে চোখ রাখতে গিয়ে রাত কাবার হচ্ছে অনেকেরই। ঘুমোতে ঘুমোতেই ভোর। আবার সকালে ব্যস্ততা। নিয়মিত ঘুমের ঘাটতি শরীরের পক্ষে ক্ষতিকর। ঘুমের অভাবে হরমোনের ভারসাম্য বিগড়ে যেতে পারে। যার প্রভাব পড়তে পারে মেজাজেও।
শরীরচর্চা: সপ্তাহে তিন দিন অন্তত ৪৫ মিনিট করে শরীরচর্চা করুন। নিয়মিত ব্যায়াম করা সব সময়ই ভাল। তবে সেই সময় যদি না মেলে তবে কিছু ক্ষণ হলেও শরীরচর্চা জরুরি।
তবে হাজার ব্যস্ততার মধ্যে ভাল থাকার চাবিকাঠি লুকিয়ে দৈনন্দিন সাধারণ অভ্যাসে। ৫ অভ্যাস জটিল জীবনকে করে তুলতে পারে সহজ।
পানীয় জল: কারও জলের তেষ্টা কম পায়, কেউ আবার ব্যস্ততার মধ্যে জল খেতেই ভুলে যান। কিন্তু সুস্থ শরীর পেতে হলে জল খাওয়া জরুরি। অনেকে জল কম খান বার বার শৌচালয়ে যেতে হবে বলে। জল শুধু খাবার হজম করতে সাহায্য করে না, ত্বকের জেল্লাও ফেরায়। তা ছাড়া বেশি জল খেলে বার বার স্নানঘরে যেতে হবে। ব্যস্ততার মধ্যে চলাফেরা বাড়বে এ ভাবেও।
সচলতা: বেশির ভাগ অফিসেই এখন বসে কাজ। কাজের চাপ এতটাই যে, ঘণ্টার পর ঘণ্টা প্রস্রাব চেপে রেখে বসে থাকেন অনেকে। এটা খুবই ক্ষতিকর। এক ঘণ্টা অন্তর স্বল্প বিরতি নিয়ে একটু হেঁটে নেওয়া, সম্ভব হলে স্কোয়াট করলে শরীর সচল থাকবে। চলাফেরায় মাংসপেশির ব্যায়াম হবে। বিরতি নিলে চোখও বিশ্রাম পাবে।
গভীর শ্বাস-প্রশ্বাস: ‘‘দিনে অন্তত কিছুক্ষণ সচেতন ভাবে শ্বাসপ্রশ্বাসের ব্যায়াম করা জরুরি।’’ ব্যস্ত জীবনে শুধু শারীরিক পরিশ্রমই হয় না, মনের উপরেও চাপ পড়ে। অবসাদ, উদ্বেগের সমস্যাও এখন ঘরে ঘরে। মন বশে রাখার উপায় হল কিছু ক্ষণ প্রাণায়াম করা।
ঘুম: দিনভর কাজের শেষে রাতে নিজের সময় চাই সকলেরই। মোবাইলে চোখ রাখতে গিয়ে রাত কাবার হচ্ছে অনেকেরই। ঘুমোতে ঘুমোতেই ভোর। আবার সকালে ব্যস্ততা। নিয়মিত ঘুমের ঘাটতি শরীরের পক্ষে ক্ষতিকর। ঘুমের অভাবে হরমোনের ভারসাম্য বিগড়ে যেতে পারে। যার প্রভাব পড়তে পারে মেজাজেও।
শরীরচর্চা: সপ্তাহে তিন দিন অন্তত ৪৫ মিনিট করে শরীরচর্চা করুন। নিয়মিত ব্যায়াম করা সব সময়ই ভাল। তবে সেই সময় যদি না মেলে তবে কিছু ক্ষণ হলেও শরীরচর্চা জরুরি।