রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে (রামেক) কবির হোসেন নামে এক ডেঙ্গু রোগীর মৃত্যু হয়েছে।
মঙ্গলবার (২৪ জুন) দুপুর ৩টার দিকে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন থেকে তার মৃত্যু হয়।
এর আগে বৃহস্পতিবার (১৯ জুন) জ্বরসহ বিভিন্ন জটিলতা নিয়ে রামেক হাসপাতালে ভর্তি করা হয় কবিরকে। হাসপাতালে তিনি চিকিৎসাধীন ছিলেন। ওয়ার্ডে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার শারীরিক অবস্থা খারাপ হতে থাকে। পরে তাকে নিবিড় পর্যবেক্ষণ কেন্দ্রে (আইসিইউ) নেয়া হয়। সেখানেই তার মৃত্যু হয়।
রামেক হাসপাতাল সূত্র জানায়, বর্তমানে হাসপাতালটিতে শিশুসহ পাঁচ ডেঙ্গু রোগী চিকিৎসা নিচ্ছেন। তারমধ্যে দুজন পুরুষ ও তিনজন নারী। একজন শিশু রয়েছে। এ ছাড়া ২৭ বছর বয়সী ফেরদৌসী আইসিইউতে চিকিৎসাধীন রয়েছেন। তারা সবাই চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদরের বাসিন্দা।
রামেক হাসপাতালের মুখপাত্র শংকর কে বিশ্বাস বলেন, ‘ডেঙ্গুতে মারা যাওয়া কবির এলাকায় কৃষি কাজ করেন। জ্বরে আক্রান্ত হওয়ার আগে তার অন্য কোনো জেলায় যাওয়ার রেকর্ড নেই। এলাকা থেকে তিনি ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়েছেন।’
তিনি আরও জানান, হাসপাতালে এখনও পাঁচ রোগী চিকিৎসাধীন রয়েছেন। এরমধ্যে একজন আইসিইউতে চিকিৎসাধীন রয়েছেন। এ পর্যন্ত হাসপাতালে ৭৫ ডেঙ্গু আক্রান্ত রোগী চিকিৎসা নিয়েছেন। এর মধ্যে একজন মারা গেছেন। চিকিৎসা নিয়ে ৬৯ জন সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন।
মঙ্গলবার (২৪ জুন) দুপুর ৩টার দিকে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন থেকে তার মৃত্যু হয়।
এর আগে বৃহস্পতিবার (১৯ জুন) জ্বরসহ বিভিন্ন জটিলতা নিয়ে রামেক হাসপাতালে ভর্তি করা হয় কবিরকে। হাসপাতালে তিনি চিকিৎসাধীন ছিলেন। ওয়ার্ডে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার শারীরিক অবস্থা খারাপ হতে থাকে। পরে তাকে নিবিড় পর্যবেক্ষণ কেন্দ্রে (আইসিইউ) নেয়া হয়। সেখানেই তার মৃত্যু হয়।
রামেক হাসপাতাল সূত্র জানায়, বর্তমানে হাসপাতালটিতে শিশুসহ পাঁচ ডেঙ্গু রোগী চিকিৎসা নিচ্ছেন। তারমধ্যে দুজন পুরুষ ও তিনজন নারী। একজন শিশু রয়েছে। এ ছাড়া ২৭ বছর বয়সী ফেরদৌসী আইসিইউতে চিকিৎসাধীন রয়েছেন। তারা সবাই চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদরের বাসিন্দা।
রামেক হাসপাতালের মুখপাত্র শংকর কে বিশ্বাস বলেন, ‘ডেঙ্গুতে মারা যাওয়া কবির এলাকায় কৃষি কাজ করেন। জ্বরে আক্রান্ত হওয়ার আগে তার অন্য কোনো জেলায় যাওয়ার রেকর্ড নেই। এলাকা থেকে তিনি ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়েছেন।’
তিনি আরও জানান, হাসপাতালে এখনও পাঁচ রোগী চিকিৎসাধীন রয়েছেন। এরমধ্যে একজন আইসিইউতে চিকিৎসাধীন রয়েছেন। এ পর্যন্ত হাসপাতালে ৭৫ ডেঙ্গু আক্রান্ত রোগী চিকিৎসা নিয়েছেন। এর মধ্যে একজন মারা গেছেন। চিকিৎসা নিয়ে ৬৯ জন সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন।