পাকিস্তানে স্থল মাইন বিস্ফোরিত হয়ে অন্তত ৪ জন নিহত হয়েছেন, আহত হয়েছেন আরও অনেকে।
বুধবার দেশটির উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলীয় কুররাম জেলায় এ ঘটনা ঘটে।
পুলিশের বরাত দিয়ে স্থানীয় গণমাধ্যমগুলো জানিয়েছে কুররামের একটি বনাঞ্চলে এক ব্যক্তি মাইনের ওপর পা দিলে বিস্ফোরণ ঘটে। নিহত ও আহতদের দ্রুত স্থানীয় হাসপাতালে নেওয়া হয়েছে। কুররাম জেলার পুলিশ কর্মকর্তা হাবিবুল্লাহ খান বলেন, আহতদের সংখ্যা এখনো নিশ্চিত নয়।
এই বিস্ফোরণের দায় এখনো কোনো গোষ্ঠী স্বীকার করেনি। পুলিশ ঘটনাটি তদন্ত করছে বলে জানিয়েছে। আফগানিস্তান সীমান্তবর্তী খাইবার পাখতুনখাওয়া প্রদেশের এই কুররাম জেলা দীর্ঘদিন ধরেই সাম্প্রদায়িক সহিংসতায় জর্জরিত। বিশেষ করে, সুন্নি ও শিয়া মুসলিমদের মধ্যে সংঘর্ষে ২০২৩ সালে এখানেই প্রায় ১৩০ জন প্রাণ হারিয়েছিলেন।
যদিও চলতি বছরের জানুয়ারিতে স্থানীয় প্রবীণদের মধ্যস্থতায় শিয়া ও সুন্নি জাতিগোষ্ঠীর মধ্যে একটি যুদ্ধবিরতি কার্যকর হয়, তবে অঞ্চলটিতে এখনো মাঝে মাঝেই গুলি বিনিময়ের ঘটনা ঘটে। কিন্তু ভূমি মাইন বিস্ফোরণ তুলনামূলকভাবে বিরল।
কুররামের কিছু অংশে শিয়া মুসলিমরা সংখ্যাগরিষ্ঠ হলেও, পাকিস্তানের সার্বিক জনসংখ্যায় তারা সংখ্যালঘু। এই সাম্প্রতিক বিস্ফোরণ আবারও কুররামের নিরাপত্তা পরিস্থিতি নিয়ে উদ্বেগ তৈরি করেছে। কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, বিস্ফোরণের পেছনে কারা জড়িত, তা খুঁজে বের করতে তদন্ত চলছে।
বুধবার দেশটির উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলীয় কুররাম জেলায় এ ঘটনা ঘটে।
পুলিশের বরাত দিয়ে স্থানীয় গণমাধ্যমগুলো জানিয়েছে কুররামের একটি বনাঞ্চলে এক ব্যক্তি মাইনের ওপর পা দিলে বিস্ফোরণ ঘটে। নিহত ও আহতদের দ্রুত স্থানীয় হাসপাতালে নেওয়া হয়েছে। কুররাম জেলার পুলিশ কর্মকর্তা হাবিবুল্লাহ খান বলেন, আহতদের সংখ্যা এখনো নিশ্চিত নয়।
এই বিস্ফোরণের দায় এখনো কোনো গোষ্ঠী স্বীকার করেনি। পুলিশ ঘটনাটি তদন্ত করছে বলে জানিয়েছে। আফগানিস্তান সীমান্তবর্তী খাইবার পাখতুনখাওয়া প্রদেশের এই কুররাম জেলা দীর্ঘদিন ধরেই সাম্প্রদায়িক সহিংসতায় জর্জরিত। বিশেষ করে, সুন্নি ও শিয়া মুসলিমদের মধ্যে সংঘর্ষে ২০২৩ সালে এখানেই প্রায় ১৩০ জন প্রাণ হারিয়েছিলেন।
যদিও চলতি বছরের জানুয়ারিতে স্থানীয় প্রবীণদের মধ্যস্থতায় শিয়া ও সুন্নি জাতিগোষ্ঠীর মধ্যে একটি যুদ্ধবিরতি কার্যকর হয়, তবে অঞ্চলটিতে এখনো মাঝে মাঝেই গুলি বিনিময়ের ঘটনা ঘটে। কিন্তু ভূমি মাইন বিস্ফোরণ তুলনামূলকভাবে বিরল।
কুররামের কিছু অংশে শিয়া মুসলিমরা সংখ্যাগরিষ্ঠ হলেও, পাকিস্তানের সার্বিক জনসংখ্যায় তারা সংখ্যালঘু। এই সাম্প্রতিক বিস্ফোরণ আবারও কুররামের নিরাপত্তা পরিস্থিতি নিয়ে উদ্বেগ তৈরি করেছে। কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, বিস্ফোরণের পেছনে কারা জড়িত, তা খুঁজে বের করতে তদন্ত চলছে।