দিনাজপুরের ফুলবাড়ীতে ট্রেনে কাটা পড়ে নয়ন চন্দ্র রায় (২০) নামের এক মানসিক ভারসাম্যহীন যুবকের মর্মান্তিক মৃত্যু হয়েছে। এই মৃত্যু নিহতের এলাকাজুড়ে শোকের ছায়া ফেলেছে।
শুক্রবার (২৭ জুন) সকালে ফুলবাড়ী রেলস্টেশন থেকে প্রায় দুই কিলোমিটার উত্তরে ২০ নম্বর রেল সেতুর পাশে তার মরদেহ উদ্ধার করা হয়। নিহত নয়ন চন্দ্র রায় উপজেলার ৭ নম্বর শিবনগর ইউনিয়নের দাদপুর (মালিপাড়া) গ্রামের বৈশাগু রায়ের ছেলে।
পরিবারের সদস্যরা জানান, নয়ন চন্দ্র রায় গত বৃহস্পতিবার (২৬ জুন) দুপুর থেকে নিখোঁজ ছিলেন। বহু খোঁজাখুঁজির পর শুক্রবার সকালে স্থানীয়দের মাধ্যমে খবর পেয়ে তারা ঘটনাস্থলে গিয়ে মরদেহ শনাক্ত করেন এবং বাড়িতে নিয়ে আসেন।
নিহতের বাবা বৈশাগু রায় জানান, আমার ছেলে দীর্ঘদিন ধরেই মানসিকভাবে অসুস্থ ছিল। ধারণা করা হচ্ছে, গত রাতেই কোনো এক সময় ট্রেনের নিচে পড়ে তার মৃত্যু হয়েছে।
স্থানীয় সাবেক সংরক্ষিত নারী মেম্বার শক্তি রানী জানান, নয়ন দীর্ঘদিন ধরে মাদকাসক্ত ছিলেন, যার ফলে মানসিক ভারসাম্যও হারিয়ে ফেলেন। মা-বাবার উপর শারীরিক নির্যাতনের ঘটনাও ঘটত প্রায়শই। তাকে নিরাময় কেন্দ্রে ভর্তি করা হয়েছিল, এমনকি ভ্রাম্যমাণ আদালতের মাধ্যমে কারাগারেও পাঠানো হয়েছিল। সবশেষে পাবনা মানসিক হাসপাতালে ভর্তি করানো হলেও তার শারীরিক ও মানসিক অবস্থার কোনো উন্নতি হয়নি।
ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে পার্বতীপুর রেলওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ফখরুল ইসলাম জানান, নিহতের বাড়িতে রেলওয়ে পুলিশের একটি দল পাঠানো হয়েছে। বিষয়টি তদন্ত করে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
শুক্রবার (২৭ জুন) সকালে ফুলবাড়ী রেলস্টেশন থেকে প্রায় দুই কিলোমিটার উত্তরে ২০ নম্বর রেল সেতুর পাশে তার মরদেহ উদ্ধার করা হয়। নিহত নয়ন চন্দ্র রায় উপজেলার ৭ নম্বর শিবনগর ইউনিয়নের দাদপুর (মালিপাড়া) গ্রামের বৈশাগু রায়ের ছেলে।
পরিবারের সদস্যরা জানান, নয়ন চন্দ্র রায় গত বৃহস্পতিবার (২৬ জুন) দুপুর থেকে নিখোঁজ ছিলেন। বহু খোঁজাখুঁজির পর শুক্রবার সকালে স্থানীয়দের মাধ্যমে খবর পেয়ে তারা ঘটনাস্থলে গিয়ে মরদেহ শনাক্ত করেন এবং বাড়িতে নিয়ে আসেন।
নিহতের বাবা বৈশাগু রায় জানান, আমার ছেলে দীর্ঘদিন ধরেই মানসিকভাবে অসুস্থ ছিল। ধারণা করা হচ্ছে, গত রাতেই কোনো এক সময় ট্রেনের নিচে পড়ে তার মৃত্যু হয়েছে।
স্থানীয় সাবেক সংরক্ষিত নারী মেম্বার শক্তি রানী জানান, নয়ন দীর্ঘদিন ধরে মাদকাসক্ত ছিলেন, যার ফলে মানসিক ভারসাম্যও হারিয়ে ফেলেন। মা-বাবার উপর শারীরিক নির্যাতনের ঘটনাও ঘটত প্রায়শই। তাকে নিরাময় কেন্দ্রে ভর্তি করা হয়েছিল, এমনকি ভ্রাম্যমাণ আদালতের মাধ্যমে কারাগারেও পাঠানো হয়েছিল। সবশেষে পাবনা মানসিক হাসপাতালে ভর্তি করানো হলেও তার শারীরিক ও মানসিক অবস্থার কোনো উন্নতি হয়নি।
ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে পার্বতীপুর রেলওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ফখরুল ইসলাম জানান, নিহতের বাড়িতে রেলওয়ে পুলিশের একটি দল পাঠানো হয়েছে। বিষয়টি তদন্ত করে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।