আর্জেন্টিনায় একটি দ্বিতীয় বিভাগের ফুটবল ম্যাচ সম্প্রতি পরিণত হয়েছে তীব্র ইসরাইলবিরোধী বিক্ষোভের মঞ্চে। যেখানে ‘অল বয়েজ’ নামের স্থানীয় একটি ক্লাবের সমর্থকরা ইরানি এবং ফিলিস্তিনি পতাকা উড়িয়ে ইসরাইলি আগ্রাসনের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানান। এসময় ইসরাইলি প্রতীক চিহ্নিত একটি কফিনও প্রদর্শন করা হয়।
ইরানের আধা-সরকারি সংবাদ সংস্থা তাসনিম সোমবার (৩০ জুন) এক প্রতিবেদনে এ খবর জানিয়েছে।
 
প্রতিবেদনে বলা হয়, অল বয়েজ এবং আরেক ক্লাব আটলান্টার (যেটি ঐতিহাসিকভাবে আর্জেন্টিনার ইহুদি সম্প্রদায়ের সাথে যুক্ত বলে জানা যায়) সমর্থকদের মধ্যে এ সংঘর্ষ অপরাধী ইসরাইলি শাসনের প্রতি ‘ঘৃণায় আবৃত ছিল’।
 
জানা যায়, খেলা শুরুর আগে, অল বয়েজ সমর্থকরা ফ্লোরেস্তার স্টেডিয়ামের বাইরে কালো ধোঁয়া ছাড়তে ছাড়তে ইসরাইলি এবং আটলান্টার পতাকায় সজ্জিত একটি কালো কফিন বহন করেন।
 
অনুষ্ঠানস্থলের ভেতরে, ‘ইসরাইলের গণহত্যাকারী শাসনের মৃত্যু’ লেখা ব্যানার এবং ‘মুক্ত ফিলিস্তিন’ লেখা লিফলেট দর্শকদের মধ্যে বিতরণ করা হয়।
 
এছাড়াও খেলার মাঝখানে, মাঠের ওপরে ফিলিস্তিনি পতাকা বহনকারী একটি ড্রোন উড়ে যায়, যার ফলে খেলা কিছুক্ষণের জন্য বন্ধ হয়ে যায়।
 
তাসনিম নিউজ এজেন্সি বলছে, এই ঘটনাটি আগের বছর যখন দলগুলো মুখোমুখি হয়েছিল তখন ঘটে যাওয়া একই ধরনের বিক্ষোভেরই যেন প্রতিফলন। যা ইসরাইলের আগ্রাসনের প্রতি বিরক্তি মধ্যপ্রাচ্যের বাইরেও কীভাবে প্রতিধ্বনিত হয় তা তুলে ধরে।
 
গত বছরের ৭ জুন কফিন বহন এবং ইসরাইলবিরোধী স্লোগান দেয়ার জন্য অল বয়েজের পাঁচ সমর্থককে আটক করা হয়েছিল। স্থানীয় ফুটবল নিরাপত্তা কমিটি তখন জড়িত ব্যক্তিদের ওপর এক থেকে চার বছরের নিষেধাজ্ঞাও আরোপ করে।
 
কিন্তু সব নিষেধাজ্ঞা সত্ত্বেও সাম্প্রতিক ম্যাচটি যেন এরই প্রমাণ যে, ইসরাইলের অপরাধের প্রতি প্রকাশ্য ক্ষোভ তীব্রতর হচ্ছে এবং ফিলিস্তিন ও ইরানের সাথে সংহতি আরও বাড়ছে।
                           ইরানের আধা-সরকারি সংবাদ সংস্থা তাসনিম সোমবার (৩০ জুন) এক প্রতিবেদনে এ খবর জানিয়েছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়, অল বয়েজ এবং আরেক ক্লাব আটলান্টার (যেটি ঐতিহাসিকভাবে আর্জেন্টিনার ইহুদি সম্প্রদায়ের সাথে যুক্ত বলে জানা যায়) সমর্থকদের মধ্যে এ সংঘর্ষ অপরাধী ইসরাইলি শাসনের প্রতি ‘ঘৃণায় আবৃত ছিল’।
জানা যায়, খেলা শুরুর আগে, অল বয়েজ সমর্থকরা ফ্লোরেস্তার স্টেডিয়ামের বাইরে কালো ধোঁয়া ছাড়তে ছাড়তে ইসরাইলি এবং আটলান্টার পতাকায় সজ্জিত একটি কালো কফিন বহন করেন।
অনুষ্ঠানস্থলের ভেতরে, ‘ইসরাইলের গণহত্যাকারী শাসনের মৃত্যু’ লেখা ব্যানার এবং ‘মুক্ত ফিলিস্তিন’ লেখা লিফলেট দর্শকদের মধ্যে বিতরণ করা হয়।
এছাড়াও খেলার মাঝখানে, মাঠের ওপরে ফিলিস্তিনি পতাকা বহনকারী একটি ড্রোন উড়ে যায়, যার ফলে খেলা কিছুক্ষণের জন্য বন্ধ হয়ে যায়।
তাসনিম নিউজ এজেন্সি বলছে, এই ঘটনাটি আগের বছর যখন দলগুলো মুখোমুখি হয়েছিল তখন ঘটে যাওয়া একই ধরনের বিক্ষোভেরই যেন প্রতিফলন। যা ইসরাইলের আগ্রাসনের প্রতি বিরক্তি মধ্যপ্রাচ্যের বাইরেও কীভাবে প্রতিধ্বনিত হয় তা তুলে ধরে।
গত বছরের ৭ জুন কফিন বহন এবং ইসরাইলবিরোধী স্লোগান দেয়ার জন্য অল বয়েজের পাঁচ সমর্থককে আটক করা হয়েছিল। স্থানীয় ফুটবল নিরাপত্তা কমিটি তখন জড়িত ব্যক্তিদের ওপর এক থেকে চার বছরের নিষেধাজ্ঞাও আরোপ করে।
কিন্তু সব নিষেধাজ্ঞা সত্ত্বেও সাম্প্রতিক ম্যাচটি যেন এরই প্রমাণ যে, ইসরাইলের অপরাধের প্রতি প্রকাশ্য ক্ষোভ তীব্রতর হচ্ছে এবং ফিলিস্তিন ও ইরানের সাথে সংহতি আরও বাড়ছে।
 
  ক্রীড়া ডেস্ক
 ক্রীড়া ডেস্ক  
                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                     
                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                