ঠাকুরগাঁওয়ের রাণীশংকৈল উপজেলায় অনলাইন প্রতারক চক্রের ৭ সদস্যকে গ্রেফতার করে ডিবি পুলিশ। সন্দেহভাজন হওয়ায় এবং অপরাধে যুক্ত না থাকায় পৌর শহরের তারেক হোসেন ও মো.আকাশ এ দুজনকে ছেড়ে দেওয়া হয়।
সূত্র জানায়, এই প্রতারক চক্রটি দীর্ঘদিন ধরে বিকাশ, নগদে টাকা লেন-দেন ও জমাকৃত টাকা থেকে মুনাফা দেওয়ার প্রলোভন দেখিয়ে বিভিন্ন সার্ভারে পরিচালিত অনলাইন জুয়া চক্রের প্রতারনা ব্যবসার সাথে জড়িত এবং চিটিং করে লক্ষ লক্ষ টাকা মানুষের কাছ থেকে আত্মসাৎ এর ফলে আগের দায়েরকৃত মামলায় তাদের গ্রেপ্তার করা হয় বলে ডিবি পুলিশ জানান। মঙ্গলবার (৩০ জুন) রাত ৮টা থেকে মধ্যরাত এবং ১ জুলাই দিনব্যাপী অভিযান চালিয়ে রাণীশংকৈল ও হরিপুর উপজেলার বিভিন্ন স্থান ওই চক্রের ডিলার ও সহযোগী সদস্যদের গ্রেপ্তার করা হয়। এনিয়ে এদিন পুরো উপজেলায় অনেক চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয় এবং সারা রাত থানায় প্রায় অর্থ শত মানুষকে ভীড় করতে দেখা গেছে।
রাণীশংকৈল থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা(ওসি)আরশেদুল হক এ ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেন।
থানা ডিবি পুলিশের সূত্রে মতে, এই চক্রের সদস্যরা দীর্ঘদিন ধরে অ্যাপসের মাধ্যমে মুঠোফোনে বিধবা ও উপবৃত্তির নম্বর ক্লোন করেন। বিভিন্ন সমস্যার কথা বলে তারা বিকাশ এজেন্টকে প্রভাবিত করেন ও বিভিন্ন প্রলোভন দেখান। পরে কৌশলে মুঠোফোনে পাঠানো ওটিপি সংগ্রহ করে বিকাশ আইডি নিয়ন্ত্রণে নিয়ে দেদারসে টাকা আত্মসাৎ ব্যবসা চালিয়ে যাচ্ছিলেন।
আটককৃতদের মধ্যে রাণীশংকৈল পৌর শহরের মহলবাড়ি এলাকার আব্দুল মজিদের ছেলে সৌমিক রাহিদ মুরসালিন (১৭), ভান্ডারা মহল্লার আব্দুর রহিমের ছেলে নিশাদুজ্জমান নিশাদ (২৫), বানিয়াপাড়া মহল্লার বাধন মদকের ছেলে শ্যাম কুমার মোদক (২৫), পৌর শহরের ১নং ওয়ার্ডের নুরুজ্জামানের ছেলে ফরিদ হোসেন (৩৫) ও পাশ্ববর্তী হরিপুর উপজেলার পশ্চিম বনগাঁও গ্রামের বজলুর রহমানের ছেলে মোসাদ্দেক হোসেন বাধন (১৭)।
রাণীশংকৈল থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আরশেদুল হক এদিন রাতে জানান, সাইবার ক্রাইম মামলায় ৫ জনকে গ্রেপ্তার করে ডিএমপি ঢাকা মহানগর থানায় নেওয়া হয়েছে। এবং অপর দু'জন জড়িত না থাকায় তাদের ছেড়ে দেওয়া হয়েছে।
ডিবি পুলিশের এসআই রাশেদুল ইসলাম বলেন, এই অনলাইন প্রতারক চক্রের সদস্যরা দীর্ঘদিন যাবৎ লোকজনের কাছ থেকে টাকা হাতিয়ে প্রতারণা করে আসছিল। তাদের বিরুদ্ধে এনিয়ে ইতিপূর্বে দায়ের করা মামলায় তাদের গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
সূত্র জানায়, এই প্রতারক চক্রটি দীর্ঘদিন ধরে বিকাশ, নগদে টাকা লেন-দেন ও জমাকৃত টাকা থেকে মুনাফা দেওয়ার প্রলোভন দেখিয়ে বিভিন্ন সার্ভারে পরিচালিত অনলাইন জুয়া চক্রের প্রতারনা ব্যবসার সাথে জড়িত এবং চিটিং করে লক্ষ লক্ষ টাকা মানুষের কাছ থেকে আত্মসাৎ এর ফলে আগের দায়েরকৃত মামলায় তাদের গ্রেপ্তার করা হয় বলে ডিবি পুলিশ জানান। মঙ্গলবার (৩০ জুন) রাত ৮টা থেকে মধ্যরাত এবং ১ জুলাই দিনব্যাপী অভিযান চালিয়ে রাণীশংকৈল ও হরিপুর উপজেলার বিভিন্ন স্থান ওই চক্রের ডিলার ও সহযোগী সদস্যদের গ্রেপ্তার করা হয়। এনিয়ে এদিন পুরো উপজেলায় অনেক চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয় এবং সারা রাত থানায় প্রায় অর্থ শত মানুষকে ভীড় করতে দেখা গেছে।
রাণীশংকৈল থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা(ওসি)আরশেদুল হক এ ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেন।
থানা ডিবি পুলিশের সূত্রে মতে, এই চক্রের সদস্যরা দীর্ঘদিন ধরে অ্যাপসের মাধ্যমে মুঠোফোনে বিধবা ও উপবৃত্তির নম্বর ক্লোন করেন। বিভিন্ন সমস্যার কথা বলে তারা বিকাশ এজেন্টকে প্রভাবিত করেন ও বিভিন্ন প্রলোভন দেখান। পরে কৌশলে মুঠোফোনে পাঠানো ওটিপি সংগ্রহ করে বিকাশ আইডি নিয়ন্ত্রণে নিয়ে দেদারসে টাকা আত্মসাৎ ব্যবসা চালিয়ে যাচ্ছিলেন।
আটককৃতদের মধ্যে রাণীশংকৈল পৌর শহরের মহলবাড়ি এলাকার আব্দুল মজিদের ছেলে সৌমিক রাহিদ মুরসালিন (১৭), ভান্ডারা মহল্লার আব্দুর রহিমের ছেলে নিশাদুজ্জমান নিশাদ (২৫), বানিয়াপাড়া মহল্লার বাধন মদকের ছেলে শ্যাম কুমার মোদক (২৫), পৌর শহরের ১নং ওয়ার্ডের নুরুজ্জামানের ছেলে ফরিদ হোসেন (৩৫) ও পাশ্ববর্তী হরিপুর উপজেলার পশ্চিম বনগাঁও গ্রামের বজলুর রহমানের ছেলে মোসাদ্দেক হোসেন বাধন (১৭)।
রাণীশংকৈল থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আরশেদুল হক এদিন রাতে জানান, সাইবার ক্রাইম মামলায় ৫ জনকে গ্রেপ্তার করে ডিএমপি ঢাকা মহানগর থানায় নেওয়া হয়েছে। এবং অপর দু'জন জড়িত না থাকায় তাদের ছেড়ে দেওয়া হয়েছে।
ডিবি পুলিশের এসআই রাশেদুল ইসলাম বলেন, এই অনলাইন প্রতারক চক্রের সদস্যরা দীর্ঘদিন যাবৎ লোকজনের কাছ থেকে টাকা হাতিয়ে প্রতারণা করে আসছিল। তাদের বিরুদ্ধে এনিয়ে ইতিপূর্বে দায়ের করা মামলায় তাদের গ্রেপ্তার করা হয়েছে।