ইসলামী ব্যাংকের চট্টগ্রামের খাতুনগঞ্জ শাখা থেকে নেওয়া ঋণের দায়ে এস আলম গ্রুপের বিভিন্ন সম্পত্তি, শেয়ার ও ব্যাংক হিসাব ক্রোকের (বাজেয়াপ্ত) নির্দেশ দিয়েছেন অর্থঋণ আদালত।
বুধবার (২ জুলাই) ঢাকার অর্থঋণ আদালত-১ এর বিচারক মো. হেলাল উদ্দিন এ আদেশ দেন। আদালতের বেঞ্চ সহকারী মোহাম্মদ এরশাদ বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
আদালতের নির্দেশে রাজধানীর মতিঝিলে অবস্থিত একটি চারতলা বাণিজ্যিক ভবনসহ ৫ কাঠা ৯ দশমিক ৯০ ডেসিমেল জমি ক্রোক করা হয়েছে। জমিটি এস আলম ভেজিটেবল ওয়েল লিমিটেডের চেয়ারম্যান ফারজানা পারভীনের নামে রয়েছে। তিনি ২০২৩ সালের ১৩ আগস্ট এটি ক্রয় করেন।
এ ছাড়া এস এস পাওয়ার লিমিটেডের ৫৮ কোটি টাকার বেশি মূল্যের শেয়ার, সোনালী কার্ডো লজিস্টিক লিমিটেডের প্রায় ১১৭ কোটি ৭৫ লাখ টাকার শেয়ার এবং চট্টগ্রামের বাঁশখালীর গন্ডামারা ও আলকডিয়া মৌজার ৩১ হাজার ২৫১ দশমিক ৭০ ডেসিমেল জমি, স্থাপনা, যন্ত্রপাতি, কাঁচামালসহ অন্যান্য সম্পত্তিও ক্রোকের আওতায় আনা হয়েছে।
অর্থঋণ আদালতের নথি অনুযায়ী, এসব সম্পত্তির মালিক এস আলম গ্রুপের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান—এস আলম সিমেন্ট, এস আলম ভেজিটেবল ওয়েল ও সোনালী কার্ডো লজিস্টিক লিমিটেড।
এ ছাড়া গুলশান সার্কেল-১ শাখার একটি ব্যাংকে থাকা এস এস পাওয়ার লিমিটেডের তিনটি ব্যাংক হিসাবও ক্রোকের নির্দেশ দিয়েছেন আদালত। হিসাব তিনটিতে জমা রয়েছে যথাক্রমে ১০২ কোটি ৩৯ লাখ টাকা, ৩৫ কোটি ৮৫ লাখ টাকা এবং ৭৭৮ টাকা ৩১ পয়সা।
গত ২২ জুন ইসলামী ব্যাংক খাতুনগঞ্জ শাখা থেকে এ বিষয়ে অর্থঋণ আদালতে মামলাটি করা হয়। এতে এস আলম ভেজিটেবল ওয়েল লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক শহিদুল আলম, চেয়ারম্যান ফারজানা পারভীন, এস আলম গ্রুপের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ সাইফুল আলম এবং শেয়ারহোল্ডার আবদুস সামাদ, মোহাম্মদ আব্দুল্লাহ হাসান, ওসমান গণি, মো. রাশেদুল আলম ও এহসানুল আলমকে বিবাদী করা হয়েছে।
Copied from: https://rtvonline.com/
                           বুধবার (২ জুলাই) ঢাকার অর্থঋণ আদালত-১ এর বিচারক মো. হেলাল উদ্দিন এ আদেশ দেন। আদালতের বেঞ্চ সহকারী মোহাম্মদ এরশাদ বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
আদালতের নির্দেশে রাজধানীর মতিঝিলে অবস্থিত একটি চারতলা বাণিজ্যিক ভবনসহ ৫ কাঠা ৯ দশমিক ৯০ ডেসিমেল জমি ক্রোক করা হয়েছে। জমিটি এস আলম ভেজিটেবল ওয়েল লিমিটেডের চেয়ারম্যান ফারজানা পারভীনের নামে রয়েছে। তিনি ২০২৩ সালের ১৩ আগস্ট এটি ক্রয় করেন।
এ ছাড়া এস এস পাওয়ার লিমিটেডের ৫৮ কোটি টাকার বেশি মূল্যের শেয়ার, সোনালী কার্ডো লজিস্টিক লিমিটেডের প্রায় ১১৭ কোটি ৭৫ লাখ টাকার শেয়ার এবং চট্টগ্রামের বাঁশখালীর গন্ডামারা ও আলকডিয়া মৌজার ৩১ হাজার ২৫১ দশমিক ৭০ ডেসিমেল জমি, স্থাপনা, যন্ত্রপাতি, কাঁচামালসহ অন্যান্য সম্পত্তিও ক্রোকের আওতায় আনা হয়েছে।
অর্থঋণ আদালতের নথি অনুযায়ী, এসব সম্পত্তির মালিক এস আলম গ্রুপের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান—এস আলম সিমেন্ট, এস আলম ভেজিটেবল ওয়েল ও সোনালী কার্ডো লজিস্টিক লিমিটেড।
এ ছাড়া গুলশান সার্কেল-১ শাখার একটি ব্যাংকে থাকা এস এস পাওয়ার লিমিটেডের তিনটি ব্যাংক হিসাবও ক্রোকের নির্দেশ দিয়েছেন আদালত। হিসাব তিনটিতে জমা রয়েছে যথাক্রমে ১০২ কোটি ৩৯ লাখ টাকা, ৩৫ কোটি ৮৫ লাখ টাকা এবং ৭৭৮ টাকা ৩১ পয়সা।
গত ২২ জুন ইসলামী ব্যাংক খাতুনগঞ্জ শাখা থেকে এ বিষয়ে অর্থঋণ আদালতে মামলাটি করা হয়। এতে এস আলম ভেজিটেবল ওয়েল লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক শহিদুল আলম, চেয়ারম্যান ফারজানা পারভীন, এস আলম গ্রুপের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ সাইফুল আলম এবং শেয়ারহোল্ডার আবদুস সামাদ, মোহাম্মদ আব্দুল্লাহ হাসান, ওসমান গণি, মো. রাশেদুল আলম ও এহসানুল আলমকে বিবাদী করা হয়েছে।
Copied from: https://rtvonline.com/
 
  অনলাইন ডেস্ক
 অনলাইন ডেস্ক  
                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                     
                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                