এ বার আমেরিকা সফরে গেলেন পাকিস্তানের বায়ুসেনা প্রধান জ়াহির আহমেদ বাবর সিধুও! দু’সপ্তাহ আগেই আমেরিকা সফরে গিয়েছিলেন পাক সেনাপ্রধান আসিম মুনির। আমেরিকার প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গেও সাক্ষাৎ করেন তিনি। এ বার বায়ুসেনা প্রধানকেও আমেরিকায় পাঠাল পাকিস্তান।
ইসলামাবাদের দাবি, প্রতিরক্ষা ক্ষেত্রে দ্বিপাক্ষিক সহযোগিতা আরও বৃদ্ধি করতেই এই সফর। পাকিস্তানের বায়ুসেনা এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, গত এক দশকে এই প্রথম পাকিস্তানের কোনও কর্তব্যরত বায়ুসেনা প্রধান আমেরিকা সফরে গেলেন। উল্লেখ্য, কোয়াড মঞ্চের বিদেশমন্ত্রীদের বৈঠক উপলক্ষে বর্তমানে আমেরিকাতেই রয়েছেন ভারতের বিদেশমন্ত্রী জয়শঙ্কর। অন্য দিকে, বাণিজ্যচুক্তি সংক্রান্ত আলোচনার জন্য ওয়াশিংটনে রয়েছে কেন্দ্রীয় বাণিজ্য মন্ত্রকের বিশেষ সচিবের নেতৃত্বাধীন একটি প্রতিনিধিদল। সেই সময় পাক বায়ুসেনার মার্কিন সফর তাৎপর্যপূর্ণ বলে মনে করা হচ্ছে।
গত মাসে হোয়াইট হাউসে ট্রাম্পের সঙ্গে বসে মধ্যাহ্নভোজ সেরেছেন মুনির। তার পর দু’জনে একটি বৈঠকও করেন। বৈঠকের পর ট্রাম্প জানান, মুনিরের সঙ্গে দেখা করতে পেরে তিনি সম্মানিত। ভারত-পাক সংঘর্ষবিরতির ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ অবদানের জন্য পাক সেনাপ্রধানকে ধন্যবাদ জানান ট্রাম্প। মুনিরের ওই সফরের পরে এ বার পাকিস্তানের বায়ুসেনা প্রধানও গেলেন আমেরিকায়। ইসলামাবাদের বিবৃতি উদ্ধৃত করে সংবাদ সংস্থা পিটিআই জানিয়েছে, পেন্টাগনে আমেরিকার সামরিক কর্তাদের সঙ্গে বৈঠকেও করেছেন পাক বায়ুসেনা প্রধান বাবর।
পেন্টাগনে মার্কিন বায়ুসেনার আন্তর্জাতিক বিষয়ক সচিব কেলি এল সিবোল্ট এবং বায়ুসেনার চিফ অফ স্টাফ জেনারেল ডেভিড ডাব্লিউ ইলনের সঙ্গে বৈঠক করেন তিনি। এ ছাড়া আমেরিকার কংগ্রেসের বেশ কয়েকজন নেতার সঙ্গেও সাক্ষাৎ করেন পাক বায়ুসেনা প্রধান। বিবৃতিতে ইসলামাবাদের দাবি, ওই বৈঠকগুলিতে সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে নিজেদের লড়াই এবং আঞ্চলিক স্থিতাবস্থা বজায় রাখার বিষয়ে পাকিস্তানের অবস্থানের কথা জানিয়েছে জানিয়েছেন পাক বায়ুসেনা প্রধান।
বস্তুত, এর আগে একাধিক বার ট্রাম্প দাবি করেছিলেন, ভারত-পাক সামরিক সংঘাত তিনিই থামিয়েছিলেন। যদিও ভারতের বিদেশসচিব বিক্রম মিস্রী স্পষ্ট করে দিয়েছেন, ট্রাম্পের সঙ্গে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর ফোনে কথা হয়েছে। ৩৫ মিনিটের সেই ফোনালাপে প্রধানমন্ত্রী স্পষ্ট জানিয়ে দেন, ভারত কারও মধ্যস্থতা মেনে নেবে না। তবে গত মাসে ট্রাম্প-মুনির বৈঠকেও সংঘর্ষবিরতির প্রসঙ্গ উঠে এসেছিল। ঘটনাচক্রে, মুনিরই প্রথম কোনও পাক সেনাপ্রধান, যিনি ঘোষিত ভাবে কোনও রাজনৈতিক পদে না থাকাকালীন তাঁর সঙ্গে বৈঠক করেছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট। এর আগে তিন পাক সেনাপ্রধান ফিল্ড মার্শাল আয়ুব খান, জেনারেল জিয়াউল হক এবং জেনারেল পারভেজ মুশারফের সঙ্গে বৈঠক করেছিলেন তদানীন্তন মার্কিন প্রেসিডেন্টরা। তবে তাঁরা রাষ্ট্রপ্রধান হওয়ার পরেই সেই বৈঠক হয়েছিল।
ইসলামাবাদের দাবি, প্রতিরক্ষা ক্ষেত্রে দ্বিপাক্ষিক সহযোগিতা আরও বৃদ্ধি করতেই এই সফর। পাকিস্তানের বায়ুসেনা এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, গত এক দশকে এই প্রথম পাকিস্তানের কোনও কর্তব্যরত বায়ুসেনা প্রধান আমেরিকা সফরে গেলেন। উল্লেখ্য, কোয়াড মঞ্চের বিদেশমন্ত্রীদের বৈঠক উপলক্ষে বর্তমানে আমেরিকাতেই রয়েছেন ভারতের বিদেশমন্ত্রী জয়শঙ্কর। অন্য দিকে, বাণিজ্যচুক্তি সংক্রান্ত আলোচনার জন্য ওয়াশিংটনে রয়েছে কেন্দ্রীয় বাণিজ্য মন্ত্রকের বিশেষ সচিবের নেতৃত্বাধীন একটি প্রতিনিধিদল। সেই সময় পাক বায়ুসেনার মার্কিন সফর তাৎপর্যপূর্ণ বলে মনে করা হচ্ছে।
গত মাসে হোয়াইট হাউসে ট্রাম্পের সঙ্গে বসে মধ্যাহ্নভোজ সেরেছেন মুনির। তার পর দু’জনে একটি বৈঠকও করেন। বৈঠকের পর ট্রাম্প জানান, মুনিরের সঙ্গে দেখা করতে পেরে তিনি সম্মানিত। ভারত-পাক সংঘর্ষবিরতির ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ অবদানের জন্য পাক সেনাপ্রধানকে ধন্যবাদ জানান ট্রাম্প। মুনিরের ওই সফরের পরে এ বার পাকিস্তানের বায়ুসেনা প্রধানও গেলেন আমেরিকায়। ইসলামাবাদের বিবৃতি উদ্ধৃত করে সংবাদ সংস্থা পিটিআই জানিয়েছে, পেন্টাগনে আমেরিকার সামরিক কর্তাদের সঙ্গে বৈঠকেও করেছেন পাক বায়ুসেনা প্রধান বাবর।
পেন্টাগনে মার্কিন বায়ুসেনার আন্তর্জাতিক বিষয়ক সচিব কেলি এল সিবোল্ট এবং বায়ুসেনার চিফ অফ স্টাফ জেনারেল ডেভিড ডাব্লিউ ইলনের সঙ্গে বৈঠক করেন তিনি। এ ছাড়া আমেরিকার কংগ্রেসের বেশ কয়েকজন নেতার সঙ্গেও সাক্ষাৎ করেন পাক বায়ুসেনা প্রধান। বিবৃতিতে ইসলামাবাদের দাবি, ওই বৈঠকগুলিতে সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে নিজেদের লড়াই এবং আঞ্চলিক স্থিতাবস্থা বজায় রাখার বিষয়ে পাকিস্তানের অবস্থানের কথা জানিয়েছে জানিয়েছেন পাক বায়ুসেনা প্রধান।
বস্তুত, এর আগে একাধিক বার ট্রাম্প দাবি করেছিলেন, ভারত-পাক সামরিক সংঘাত তিনিই থামিয়েছিলেন। যদিও ভারতের বিদেশসচিব বিক্রম মিস্রী স্পষ্ট করে দিয়েছেন, ট্রাম্পের সঙ্গে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর ফোনে কথা হয়েছে। ৩৫ মিনিটের সেই ফোনালাপে প্রধানমন্ত্রী স্পষ্ট জানিয়ে দেন, ভারত কারও মধ্যস্থতা মেনে নেবে না। তবে গত মাসে ট্রাম্প-মুনির বৈঠকেও সংঘর্ষবিরতির প্রসঙ্গ উঠে এসেছিল। ঘটনাচক্রে, মুনিরই প্রথম কোনও পাক সেনাপ্রধান, যিনি ঘোষিত ভাবে কোনও রাজনৈতিক পদে না থাকাকালীন তাঁর সঙ্গে বৈঠক করেছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট। এর আগে তিন পাক সেনাপ্রধান ফিল্ড মার্শাল আয়ুব খান, জেনারেল জিয়াউল হক এবং জেনারেল পারভেজ মুশারফের সঙ্গে বৈঠক করেছিলেন তদানীন্তন মার্কিন প্রেসিডেন্টরা। তবে তাঁরা রাষ্ট্রপ্রধান হওয়ার পরেই সেই বৈঠক হয়েছিল।