কুমিল্লার মুরাদনগরের বাঙ্গরা বাজার থানাধীন কড়ইবাড়ি গ্রামে মাইকিং করে লোক জড়ো করে মা ও তার দুই সন্তানকে প্রকাশ্যে পিটিয়ে ও কুপিয়ে হত্যার ঘটনায় শুক্রবার (৪ জুলাই) দুপুর পর্যন্ত কোনো মামলা হয়নি।
পুলিশ জানিয়েছে, নিহতদের পরিবারের কাউকে এখনো খুঁজে পাওয়া যায়নি। তবে শুক্রবার বিকেলের মধ্যে পরিবারের কেউ থানায় মামলা না করলে, পুলিশ বাদী হয়ে মামলা করবে।
বাঙ্গরা বাজার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মাহফুজুর রহমান বলেন, “ঘটনার পর থেকে এলাকায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন রয়েছে। নিহতদের পরিবারকে খুঁজে বের করার চেষ্টা চলছে। আজ বিকেলের মধ্যে মামলা না হলে পুলিশ নিজ উদ্যোগে মামলা করবে।”
এর আগে বৃহস্পতিবার (৩ জুলাই) সকাল সাড়ে ৯টার দিকে কুমিল্লার মুরাদনগরের কড়ইবাড়ি গ্রামে স্থানীয় লোকজন একটি মোবাইল ছিনতাই ও ‘মাদক ব্যবসার’ অভিযোগ তুলে প্রকাশ্যে পিটিয়ে ও কুপিয়ে হত্যা করে এক নারীসহ তার দুই সন্তানকে। নিহতরা হলেন—জুয়েল মিয়ার স্ত্রী রোকসানা আক্তার রুবি (৫৮), তার ছেলে রাসেল মিয়া (৩৫) এবং মেয়ে জোনাকি আক্তার (৩২)। হামলায় আহত হন রুবির আরেক মেয়ে রুমা আক্তার (২৫), যিনি বর্তমানে সংকটাপন্ন অবস্থায় কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে (কুমেক) চিকিৎসাধীন।
শুক্রবার (৪ জুলাই) দুপুর ১২টার দিকে কুমেক হাসপাতালের ফরেনসিক বিভাগে নিহত তিনজনের ময়নাতদন্ত শুরু হয়। ময়নাতদন্ত শেষে মরদেহগুলো স্বজনদের কাছে হস্তান্তর করা হবে বলে জানিয়েছেন হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, ঘটনার সময় স্থানীয় মসজিদের মাইক ব্যবহার করে লোক ডেকে আনা হয়। এরপর জনতা একত্রিত হয়ে নির্যাতন চালায় রোকসানা ও তার সন্তানদের ওপর। হামলার নির্মমতা ও জনতার নিষ্ক্রিয়তা সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে তীব্র নিন্দার ঝড় তুলেছে।
এ ঘটনায় এলাকায় চরম উত্তেজনা বিরাজ করছে। স্থানীয় প্রশাসন বলছে, তদন্ত করে দোষীদের বিরুদ্ধে কঠোর আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
পুলিশ জানিয়েছে, নিহতদের পরিবারের কাউকে এখনো খুঁজে পাওয়া যায়নি। তবে শুক্রবার বিকেলের মধ্যে পরিবারের কেউ থানায় মামলা না করলে, পুলিশ বাদী হয়ে মামলা করবে।
বাঙ্গরা বাজার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মাহফুজুর রহমান বলেন, “ঘটনার পর থেকে এলাকায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন রয়েছে। নিহতদের পরিবারকে খুঁজে বের করার চেষ্টা চলছে। আজ বিকেলের মধ্যে মামলা না হলে পুলিশ নিজ উদ্যোগে মামলা করবে।”
এর আগে বৃহস্পতিবার (৩ জুলাই) সকাল সাড়ে ৯টার দিকে কুমিল্লার মুরাদনগরের কড়ইবাড়ি গ্রামে স্থানীয় লোকজন একটি মোবাইল ছিনতাই ও ‘মাদক ব্যবসার’ অভিযোগ তুলে প্রকাশ্যে পিটিয়ে ও কুপিয়ে হত্যা করে এক নারীসহ তার দুই সন্তানকে। নিহতরা হলেন—জুয়েল মিয়ার স্ত্রী রোকসানা আক্তার রুবি (৫৮), তার ছেলে রাসেল মিয়া (৩৫) এবং মেয়ে জোনাকি আক্তার (৩২)। হামলায় আহত হন রুবির আরেক মেয়ে রুমা আক্তার (২৫), যিনি বর্তমানে সংকটাপন্ন অবস্থায় কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে (কুমেক) চিকিৎসাধীন।
শুক্রবার (৪ জুলাই) দুপুর ১২টার দিকে কুমেক হাসপাতালের ফরেনসিক বিভাগে নিহত তিনজনের ময়নাতদন্ত শুরু হয়। ময়নাতদন্ত শেষে মরদেহগুলো স্বজনদের কাছে হস্তান্তর করা হবে বলে জানিয়েছেন হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, ঘটনার সময় স্থানীয় মসজিদের মাইক ব্যবহার করে লোক ডেকে আনা হয়। এরপর জনতা একত্রিত হয়ে নির্যাতন চালায় রোকসানা ও তার সন্তানদের ওপর। হামলার নির্মমতা ও জনতার নিষ্ক্রিয়তা সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে তীব্র নিন্দার ঝড় তুলেছে।
এ ঘটনায় এলাকায় চরম উত্তেজনা বিরাজ করছে। স্থানীয় প্রশাসন বলছে, তদন্ত করে দোষীদের বিরুদ্ধে কঠোর আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।