ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় নিখোঁজের একদিন পর আপন দুই ভাইবোনের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে।
শুক্রবার (৪ জুলাই) সকালে পৌর এলাকার ভাদুঘর শান্তিনগর খাদেমের মাঠ এলাকার একটি ডোবা থেকে মরদেহ দুটি উদ্ধার করে স্বজন ও স্থানীয়রা।
নিহতরা হলেন- সরাইল উপজেলার অরুয়াইল গ্রামের আক্কাস মিয়ার ছেলে হোসাইন (১১) এবং মেয়ে জিন্নাত (৮)। তারা ভাদুঘর শান্তিনগরের একটি ভাড়া বাসায় পরিবারের সঙ্গে বসবাস করতো।
পরিবারের সদস্য ও স্থানীয়দের ধারণা, ডোবা থেকে শাপলা তুলতে গিয়ে পানিতে পড়ে তাদের মৃত্যু হয়েছে।
নিহতদের খালা ইয়াসমিন বেগম জানান, ‘শান্তিনগর খাদেমের মাঠের পাশে ডোবায় প্রায়ই শাপলা তুলতে যেতো হোসাইন ও জিন্নাত। বৃহস্পতিবার দুপুর ১২টার দিকে শাপলা তুলতে গিয়ে তারা আর ফিরে আসেনি। সন্ধ্যা গড়িয়ে গেলেও বাসায় না ফেরায় খোঁজাখুঁজি শুরু হয়। অনেক খোঁজ করেও সন্ধান পাওয়া যায়নি। শুক্রবার সকালে ডোবার দুই পাশে তাদের মরদেহ ভেসে উঠলে স্থানীয়রা উদ্ধার করে বাড়িতে নিয়ে আসে।’
ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোজাফফর হোসেন বলেন, ‘এ বিষয়ে কেউ থানায় অবহিত করেনি। অবহিত করলে প্রয়োজনীয় আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।’
এ বিষয়ে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ওবায়দুর রহমান বলেন, ‘ঘটনার কথা জানার পর সদর থানার ওসিকে ঘটনাস্থলে পাঠানো হয়েছে।’
শুক্রবার (৪ জুলাই) সকালে পৌর এলাকার ভাদুঘর শান্তিনগর খাদেমের মাঠ এলাকার একটি ডোবা থেকে মরদেহ দুটি উদ্ধার করে স্বজন ও স্থানীয়রা।
নিহতরা হলেন- সরাইল উপজেলার অরুয়াইল গ্রামের আক্কাস মিয়ার ছেলে হোসাইন (১১) এবং মেয়ে জিন্নাত (৮)। তারা ভাদুঘর শান্তিনগরের একটি ভাড়া বাসায় পরিবারের সঙ্গে বসবাস করতো।
পরিবারের সদস্য ও স্থানীয়দের ধারণা, ডোবা থেকে শাপলা তুলতে গিয়ে পানিতে পড়ে তাদের মৃত্যু হয়েছে।
নিহতদের খালা ইয়াসমিন বেগম জানান, ‘শান্তিনগর খাদেমের মাঠের পাশে ডোবায় প্রায়ই শাপলা তুলতে যেতো হোসাইন ও জিন্নাত। বৃহস্পতিবার দুপুর ১২টার দিকে শাপলা তুলতে গিয়ে তারা আর ফিরে আসেনি। সন্ধ্যা গড়িয়ে গেলেও বাসায় না ফেরায় খোঁজাখুঁজি শুরু হয়। অনেক খোঁজ করেও সন্ধান পাওয়া যায়নি। শুক্রবার সকালে ডোবার দুই পাশে তাদের মরদেহ ভেসে উঠলে স্থানীয়রা উদ্ধার করে বাড়িতে নিয়ে আসে।’
ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোজাফফর হোসেন বলেন, ‘এ বিষয়ে কেউ থানায় অবহিত করেনি। অবহিত করলে প্রয়োজনীয় আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।’
এ বিষয়ে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ওবায়দুর রহমান বলেন, ‘ঘটনার কথা জানার পর সদর থানার ওসিকে ঘটনাস্থলে পাঠানো হয়েছে।’