অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকায় শুক্রবার (৪ জুলাই) সকালে ইসরায়েলি বিমান হামলায় অন্তত ১৫ জন ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। আরও ২০ জন মারা গেছেন সহায়তার জন্য অপেক্ষারত অবস্থায় গুলিতে। এক হাসপাতালের মর্গ থেকে এসব মরদেহ গ্রহণ করা হয়েছে বলে নিশ্চিত করা হয়েছে।
অন্যদিকে, জাতিসংঘের মানবাধিকার দপ্তর শুক্রবার জানিয়েছে, গাজায় মানবিক সহায়তা কনভয় ও বিতরণকেন্দ্রের কাছে অন্তত ৬১৩ জন নিহত হয়েছেন। এসব বিতরণকেন্দ্র পরিচালনা করছিল একটি যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েল সমর্থিত সংস্থা জিএইচএফ। সংস্থাটি মে মাসের শেষ দিক থেকে কার্যক্রম শুরু করে।
জাতিসংঘের মানবাধিকার দপ্তরের মুখপাত্র রাভিনা শামদাসানি বলেন, এখনই নির্দিষ্ট করে বলা যাচ্ছে না, কারা এই হত্যাকাণ্ডের জন্য দায়ী। তবে তিনি আরও বলেন, এটা স্পষ্ট যে, ইসরায়েলি সেনাবাহিনী সাহায্য বিতরণকেন্দ্রে পৌঁছাতে যাওয়া ফিলিস্তিনিদের ওপর গোলাবর্ষণ ও গুলিবর্ষণ করেছে।
নাসের হাসপাতাল নিশ্চিত করেছে, শুক্রবারের বিমান হামলায় নিহতদের মধ্যে আটজন নারী ও একজন শিশু রয়েছে। যারা গুলিতে মারা গেছেন, তাদের মধ্যে দুজন রাফাহর কাছে সহায়তা বিতরণ কেন্দ্রে প্রাণ হারিয়েছেন। বাকি ১৮ জন মারা গেছেন গাজার দক্ষিণাঞ্চলে ট্রাকের কাছে সাহায্য নিতে গিয়ে।
ইসরায়েলি সেনাবাহিনী সর্বশেষ এই হামলার বিষয়ে এখনো কোনো মন্তব্য করেনি।
এদিকে ইসরায়েলি সামরিক বাহিনী নিশ্চিত করেছে, উত্তর গাজায় তাদের একজন সেনা নিহত হয়েছেন। এ নিয়ে তদন্ত চলছে। পুরো যুদ্ধ চলাকালে ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর ৮৬০ জনের বেশি সেনা নিহত হয়েছেন, যার মধ্যে ৪০০-র বেশি মারা গেছেন গাজায় স্থলযুদ্ধে।
এই সহিংসতার মধ্যেই যুদ্ধ বন্ধে নতুন কূটনৈতিক উদ্যোগ চলছে। হামাস জানিয়েছে, মিসর ও কাতারের মধ্যস্থতায় উপস্থাপিত একটি যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব নিয়ে তারা অন্যান্য ফিলিস্তিনি দলের সঙ্গে আলোচনা করছে।
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প গত মঙ্গলবার বলেছেন, ইসরায়েল ৬০ দিনের যুদ্ধবিরতিতে সম্মত হয়েছে। তিনি হামাসকে দ্রুত প্রস্তাবটি গ্রহণ করতে বলেছেন, নাহলে পরিস্থিতি আরও খারাপ হতে পারে। সূত্র: এপি, ইউএনবি
                           অন্যদিকে, জাতিসংঘের মানবাধিকার দপ্তর শুক্রবার জানিয়েছে, গাজায় মানবিক সহায়তা কনভয় ও বিতরণকেন্দ্রের কাছে অন্তত ৬১৩ জন নিহত হয়েছেন। এসব বিতরণকেন্দ্র পরিচালনা করছিল একটি যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েল সমর্থিত সংস্থা জিএইচএফ। সংস্থাটি মে মাসের শেষ দিক থেকে কার্যক্রম শুরু করে।
জাতিসংঘের মানবাধিকার দপ্তরের মুখপাত্র রাভিনা শামদাসানি বলেন, এখনই নির্দিষ্ট করে বলা যাচ্ছে না, কারা এই হত্যাকাণ্ডের জন্য দায়ী। তবে তিনি আরও বলেন, এটা স্পষ্ট যে, ইসরায়েলি সেনাবাহিনী সাহায্য বিতরণকেন্দ্রে পৌঁছাতে যাওয়া ফিলিস্তিনিদের ওপর গোলাবর্ষণ ও গুলিবর্ষণ করেছে।
নাসের হাসপাতাল নিশ্চিত করেছে, শুক্রবারের বিমান হামলায় নিহতদের মধ্যে আটজন নারী ও একজন শিশু রয়েছে। যারা গুলিতে মারা গেছেন, তাদের মধ্যে দুজন রাফাহর কাছে সহায়তা বিতরণ কেন্দ্রে প্রাণ হারিয়েছেন। বাকি ১৮ জন মারা গেছেন গাজার দক্ষিণাঞ্চলে ট্রাকের কাছে সাহায্য নিতে গিয়ে।
ইসরায়েলি সেনাবাহিনী সর্বশেষ এই হামলার বিষয়ে এখনো কোনো মন্তব্য করেনি।
এদিকে ইসরায়েলি সামরিক বাহিনী নিশ্চিত করেছে, উত্তর গাজায় তাদের একজন সেনা নিহত হয়েছেন। এ নিয়ে তদন্ত চলছে। পুরো যুদ্ধ চলাকালে ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর ৮৬০ জনের বেশি সেনা নিহত হয়েছেন, যার মধ্যে ৪০০-র বেশি মারা গেছেন গাজায় স্থলযুদ্ধে।
এই সহিংসতার মধ্যেই যুদ্ধ বন্ধে নতুন কূটনৈতিক উদ্যোগ চলছে। হামাস জানিয়েছে, মিসর ও কাতারের মধ্যস্থতায় উপস্থাপিত একটি যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব নিয়ে তারা অন্যান্য ফিলিস্তিনি দলের সঙ্গে আলোচনা করছে।
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প গত মঙ্গলবার বলেছেন, ইসরায়েল ৬০ দিনের যুদ্ধবিরতিতে সম্মত হয়েছে। তিনি হামাসকে দ্রুত প্রস্তাবটি গ্রহণ করতে বলেছেন, নাহলে পরিস্থিতি আরও খারাপ হতে পারে। সূত্র: এপি, ইউএনবি
 
  আন্তজার্তিক ডেস্ক
 আন্তজার্তিক ডেস্ক  
                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                     
                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                