ত্বকের যত্নে খামতি নেই। কিন্তু রোদে কয়েক ঘণ্টা হাঁটলেই মুখে কালচে পোচ পড়ছে? সানস্ক্রিন মাখার পরেও রোদের তাপে ‘ট্যান’ হওয়া আটকানো যায় না। এমন সমস্যার সম্মুখীন হন অনেকেই। শুধু গরমকাল নয়, বর্ষায় রোদের তেজ সে ভাবে না থাকলেও দেখা যায় মুখ যেন কালো হয়ে গিয়েছে। ফেস প্যাক ব্যবহারের একটু ঔজ্জ্বল্য ফেরে বটে, কিন্তু তা সাময়িক।
ত্বকের রোগের চিকিৎসক অভীক শীল বলছেন, ‘‘ত্বক ভাল রাখতে হলে, কালচে ছোপ বা বলিরেখা এড়াতে সানস্ক্রিন মাখার সঠিক কৌশল জানা অত্যন্ত জরুরি। যেমন প্রতি দিন লোকে দাঁত মাজেন, ঠিক তেমনই ঘরে থাকলেও মাখতে হবে সানস্ক্রিন।’’
বর্ষায় কী ভাবে সানস্ক্রিন ব্যবহার করলে ত্বকের ক্ষতি রুখতে পারবেন?
১। মেঘলা দিনে রোদ নেই বলে সূর্যের ক্ষতিকর অতি বেগনি রশ্মি উধাও হয়ে গিয়েছে ভাবার কোনও কারণ নেই। সে কারণে বেরোনোর অন্তত ১০-১৫ মিনিট আগে সানস্ক্রিন মাখতে হবে।
২। ক্রিমের মতো অল্প একটু আঙুলে নিয়ে মেখে ফেললে কিন্তু হবে না। অনেকেই এই ভুলটি করে বসেন। চিকিৎসকের পরামর্শ, সানস্ক্রিন মাখার জন্য মাজন যেমন নেয় দুই আঙুলে ততটা নিতে সানস্ক্রিন নিতে হবে এবং পুরু করে সেটি মাখতে হবে।
৩। ত্বকের ধরন অনুযায়ী, প্রয়োজন বুঝে সানস্ক্রিন বাছাই জরুরি। লোকজন সাধারণত প্রসাধনীর দোকান থেকে এসপিএফ-এর মাত্রা দেখে কেনেন। তবে শুধু সান প্রোটেকশন ফ্যাক্টর যত বেশি হবে, ততক্ষণ ধরে বাড়তি সুরক্ষা মিলবে তা নয়। বরং ইউভিএ –থেকেও সুরক্ষার দরকার হয়। পিএ প্লাস চিহ্ন কতগুলি দেখে নেওয়া জরুরি।
৪। উচ্চ এসপিএফ যুক্ত সানস্ক্রিন মেখে দিনভর বাইরে ঘুরলেও মুখ কালো হয়ে যেতেই পারে। কারণ, এই সুরক্ষা সারা দিন মিলবে এমনটা নয়। বরং ৩-৪ ঘণ্টা অন্তর সানস্ক্রিন আবার মাখা জরুরি।
৫। ঘরেও সূর্যের অতি বেগনি রশ্মির প্রভাব থাকে। তাই বাড়িতেও সানস্ক্রিন মাখতে হবে। আর বাইরে বেরোলে সানস্ক্রিনের পাশাপাশি টুপি বা ছাতার বর্ম, চোখের জন্য সানগ্লাস জরুরি।
সঠিক পন্থায় সানস্ক্রিন ব্যবহারের শুধু সৌন্দর্য বজায় থাকবে তা নয়, বরং চড়া রোদে ত্বকে ক্যানসার হওয়ার প্রবণতাও এতে কমবে।
ত্বকের রোগের চিকিৎসক অভীক শীল বলছেন, ‘‘ত্বক ভাল রাখতে হলে, কালচে ছোপ বা বলিরেখা এড়াতে সানস্ক্রিন মাখার সঠিক কৌশল জানা অত্যন্ত জরুরি। যেমন প্রতি দিন লোকে দাঁত মাজেন, ঠিক তেমনই ঘরে থাকলেও মাখতে হবে সানস্ক্রিন।’’
বর্ষায় কী ভাবে সানস্ক্রিন ব্যবহার করলে ত্বকের ক্ষতি রুখতে পারবেন?
১। মেঘলা দিনে রোদ নেই বলে সূর্যের ক্ষতিকর অতি বেগনি রশ্মি উধাও হয়ে গিয়েছে ভাবার কোনও কারণ নেই। সে কারণে বেরোনোর অন্তত ১০-১৫ মিনিট আগে সানস্ক্রিন মাখতে হবে।
২। ক্রিমের মতো অল্প একটু আঙুলে নিয়ে মেখে ফেললে কিন্তু হবে না। অনেকেই এই ভুলটি করে বসেন। চিকিৎসকের পরামর্শ, সানস্ক্রিন মাখার জন্য মাজন যেমন নেয় দুই আঙুলে ততটা নিতে সানস্ক্রিন নিতে হবে এবং পুরু করে সেটি মাখতে হবে।
৩। ত্বকের ধরন অনুযায়ী, প্রয়োজন বুঝে সানস্ক্রিন বাছাই জরুরি। লোকজন সাধারণত প্রসাধনীর দোকান থেকে এসপিএফ-এর মাত্রা দেখে কেনেন। তবে শুধু সান প্রোটেকশন ফ্যাক্টর যত বেশি হবে, ততক্ষণ ধরে বাড়তি সুরক্ষা মিলবে তা নয়। বরং ইউভিএ –থেকেও সুরক্ষার দরকার হয়। পিএ প্লাস চিহ্ন কতগুলি দেখে নেওয়া জরুরি।
৪। উচ্চ এসপিএফ যুক্ত সানস্ক্রিন মেখে দিনভর বাইরে ঘুরলেও মুখ কালো হয়ে যেতেই পারে। কারণ, এই সুরক্ষা সারা দিন মিলবে এমনটা নয়। বরং ৩-৪ ঘণ্টা অন্তর সানস্ক্রিন আবার মাখা জরুরি।
৫। ঘরেও সূর্যের অতি বেগনি রশ্মির প্রভাব থাকে। তাই বাড়িতেও সানস্ক্রিন মাখতে হবে। আর বাইরে বেরোলে সানস্ক্রিনের পাশাপাশি টুপি বা ছাতার বর্ম, চোখের জন্য সানগ্লাস জরুরি।
সঠিক পন্থায় সানস্ক্রিন ব্যবহারের শুধু সৌন্দর্য বজায় থাকবে তা নয়, বরং চড়া রোদে ত্বকে ক্যানসার হওয়ার প্রবণতাও এতে কমবে।