আবার ‘ব্রিকস্’-কে ১০ শতাংশ শুল্ক চাপানোর হুঁশিয়ারি দিলেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। মঙ্গলবার (স্থানীয় সময় অনুযায়ী) তিনি আরও তীব্র ভাষায় হুঁশিয়ারি দিয়ে জানান, খুব শীঘ্রই ‘ব্রিকস্’-এর সদস্য দেশগুলিকে ১০ শতাংশ শুল্ক দিতে হবে! তাঁর দাবি, আমেরিকার ক্ষতি করার উদ্দেশ্য নিয়েই তৈরি হয়েছে ‘ব্রিকস্’। সেই উদ্দেশ্য সফল হতে দেবেন না তিনি!
হোয়াইট হাউসে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলার সময় ট্রাম্প আবার এক বার ‘ব্রিকস্’ নিয়ে মুখ খোলেন। তিনি ‘ব্রিকস্’ জোটকে আমেরিকার স্বার্থের পরিপন্থী বলে মনে করছেন। শুধু তা-ই নয়, ট্রাম্পের কণ্ঠে শোনা গেল ‘খেলা হবে’ বার্তাও। তিনি বলেন, ‘‘যদি তারা ব্রিকস্-এ থাকে তবে অবশ্যই তাদের ১০ শতাংশ শুল্ক দিতে হবে। আমাদের ক্ষতি করা, ডলারের অবক্ষয় ঘটানোর জন্য ব্রিকস্ তৈরি হয়েছিল।’’ তার পরেই মার্কিন প্রেসিডেন্টের হুঁশিয়ারি, ‘‘যদি তারা (ব্রিকস্ সদস্যেরা) সেই খেলা খেলতে চায়, আমিও খেলতে প্রস্তুত!’’ তাঁর স্পষ্ট বার্তা, ‘‘কেউ যদি ডলারের চ্যালেঞ্জ করতে চায়, তবে তাদের মূল্য চোকাতে হবে।’’
উল্লেখ্য, ‘ব্রিক্স’-এর প্রাথমিক সদস্য দেশগুলির মধ্যে ভারত ছাড়াও রয়েছে চিন, রাশিয়া এবং দক্ষিণ আফ্রিকা। এ ছাড়াও পরে এই জোটে যোগ দিয়েছে সংযুক্ত আরব আমিরশাহি, ইরান, ইথিওপিয়া, মিশর এবং ইন্দোনেশিয়া। গত রবিবার ব্রাজিলের রিও ডি জেনেইরো শহরে ‘ব্রিক্স’ সম্মেলন আয়োজিত হয়।
‘ব্রিক্স’ জানিয়েছিল, বাণিজ্যিক নিষেধাজ্ঞামূলক বিভিন্ন পদক্ষেপ, তা সে নির্বিচারে শুল্ক বৃদ্ধি করাই হোক বা অন্য কোনও ঘোষণা— এগুলি বিশ্ব বাণিজ্যকে আরও পিছিয়ে দেয়। এ ক্ষেত্রেও সরাসরি কোনও দেশের নামোল্লেখ ছিল না। আমেরিকার নাম না করা হলেও শুল্ক নিয়ে এই বার্তা যে ট্রাম্পকেই, তা স্পষ্ট। তার পরেই আসে ট্রাম্পের শুল্ক-হুঁশিয়ারি।
আমেরিকায় দ্বিতীয় বার ক্ষমতায় আসার পর ট্রাম্প ভারত-সহ একাধিক দেশের উপর বাড়তি শুল্ক ঘোষণা করেছিলেন।
কোন দেশকে কত শুল্ক দিতে হবে, তা চিঠি দিয়ে জানিয়ে দেবে ট্রাম্প প্রশাসন। ইতিমধ্যেই জাপান, দক্ষিণ কোরিয়া-সহ ১২ দেশের কাছে ট্রাম্পের শুল্ক-চিঠি পৌঁছে গিয়েছে। তার মাঝেই ‘ব্রিক্স’ নিয়ে বাড়তি শুল্কের কথা আবার বললেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট।
হোয়াইট হাউসে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলার সময় ট্রাম্প আবার এক বার ‘ব্রিকস্’ নিয়ে মুখ খোলেন। তিনি ‘ব্রিকস্’ জোটকে আমেরিকার স্বার্থের পরিপন্থী বলে মনে করছেন। শুধু তা-ই নয়, ট্রাম্পের কণ্ঠে শোনা গেল ‘খেলা হবে’ বার্তাও। তিনি বলেন, ‘‘যদি তারা ব্রিকস্-এ থাকে তবে অবশ্যই তাদের ১০ শতাংশ শুল্ক দিতে হবে। আমাদের ক্ষতি করা, ডলারের অবক্ষয় ঘটানোর জন্য ব্রিকস্ তৈরি হয়েছিল।’’ তার পরেই মার্কিন প্রেসিডেন্টের হুঁশিয়ারি, ‘‘যদি তারা (ব্রিকস্ সদস্যেরা) সেই খেলা খেলতে চায়, আমিও খেলতে প্রস্তুত!’’ তাঁর স্পষ্ট বার্তা, ‘‘কেউ যদি ডলারের চ্যালেঞ্জ করতে চায়, তবে তাদের মূল্য চোকাতে হবে।’’
উল্লেখ্য, ‘ব্রিক্স’-এর প্রাথমিক সদস্য দেশগুলির মধ্যে ভারত ছাড়াও রয়েছে চিন, রাশিয়া এবং দক্ষিণ আফ্রিকা। এ ছাড়াও পরে এই জোটে যোগ দিয়েছে সংযুক্ত আরব আমিরশাহি, ইরান, ইথিওপিয়া, মিশর এবং ইন্দোনেশিয়া। গত রবিবার ব্রাজিলের রিও ডি জেনেইরো শহরে ‘ব্রিক্স’ সম্মেলন আয়োজিত হয়।
‘ব্রিক্স’ জানিয়েছিল, বাণিজ্যিক নিষেধাজ্ঞামূলক বিভিন্ন পদক্ষেপ, তা সে নির্বিচারে শুল্ক বৃদ্ধি করাই হোক বা অন্য কোনও ঘোষণা— এগুলি বিশ্ব বাণিজ্যকে আরও পিছিয়ে দেয়। এ ক্ষেত্রেও সরাসরি কোনও দেশের নামোল্লেখ ছিল না। আমেরিকার নাম না করা হলেও শুল্ক নিয়ে এই বার্তা যে ট্রাম্পকেই, তা স্পষ্ট। তার পরেই আসে ট্রাম্পের শুল্ক-হুঁশিয়ারি।
আমেরিকায় দ্বিতীয় বার ক্ষমতায় আসার পর ট্রাম্প ভারত-সহ একাধিক দেশের উপর বাড়তি শুল্ক ঘোষণা করেছিলেন।
কোন দেশকে কত শুল্ক দিতে হবে, তা চিঠি দিয়ে জানিয়ে দেবে ট্রাম্প প্রশাসন। ইতিমধ্যেই জাপান, দক্ষিণ কোরিয়া-সহ ১২ দেশের কাছে ট্রাম্পের শুল্ক-চিঠি পৌঁছে গিয়েছে। তার মাঝেই ‘ব্রিক্স’ নিয়ে বাড়তি শুল্কের কথা আবার বললেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট।