তাঁর আবেদনে কুপোকাত অসংখ্য অনুরাগী। বয়স যে সংখ্যা মাত্র, তা আরও এক বার প্রমাণ করলেন সালমা হায়েক। সাঁতার পোশাকে ধরা দিলেন তিনি। এক আন্তর্জাতিক ম্যাগাজ়িনের প্রচ্ছদে তাঁর সেই ছবি সাড়া ফেলেছে ইতিমধ্যেই। কিন্তু ৫৮ বছর বয়সে সাঁতার পোশাক পরার আগে তিনি নাকি ‘ইমপস্টার সিন্ড্রোম’-এ ভুগছিলেন। নিজেই জানিয়েছেন হলিউড অভিনেত্রী। যাতে আত্মবিশ্বাসের অভাবই মুখ্য সমস্যা হয়ে দাঁড়া।
খোলামেলা সাঁতারপোশাকে নিজেকে কেমন লাগবে, তা নিয়ে নাকি বেশ সন্দিহান ছিলেন সালমা। এক সময়ে নিজেই সাঁতার পোশাক পরতে রাজি হননি তিনি। কিন্তু এই প্রস্তাবে রাজি হয়ে যান তিনি। সালমা বলেছেন, “আমি এ বার রাজি হয়ে যাই। কিন্তু এটা করার যখন সময় ছিল, তখন আমি রাজি হইনি। আমি তখন প্রস্তাব ফিরিয়ে দিয়েছিলাম, কারণ আমার মনে হত, বিকিনিতে আমি আঁটব না। আমাকে মানাবে না। আমার মাপের কিছুই নেই। মাপের জন্য আমাকে বহু বার ভুগতে হয়েছে।”
তাই সম্প্রতি হওয়া ফোটোশুট নিয়েও আত্মবিশ্বাসী ছিলেন না সালমা হায়েক। তথাকথিত মডেলদের মতো চেহারা না হওয়ার কারণেই নাকি আত্মবিশ্বাসের অভাব ছিল তাঁর। ব্রুনেট সুন্দরী বলেছেন, “আমি এখনও বিশ্বাসই করে উঠতে পারছি না। আমার যখন অল্প বয়স এবং আমি যখন বেশ আবেদনময়ী, তখন আমি প্রতি মাসের ম্যাগাজ়িনের প্রচ্ছদের মডেলদের দেখার জন্য অপেক্ষা করে থাকতাম। তবে আমার কখনওই মনে হয়নি, প্রচ্ছদে আমার ছবিও থাকতে পারে। কারণ আমাকে একদমই ওঁদের মতো দেখতে নয়। আমার শরীরের গঠন মডেলদের মতো নয়। তাই প্রচ্ছদে আমার ছবি থাকতে পারে, এমন সম্ভাবনার কথাও ভাবিনি। তবে ৫৮ বছর বয়সে এসে সেটা হচ্ছে। সত্যিই এটা চমক আমার জন্য।”
অভিনেত্রী জানিয়েছেন, তাঁকে ২০০টি সাঁতারপোশাক পাঠানো হয়েছিল। সেখান থেকে ১০০টি সাঁতারপোশাক পরে দেখেন তিনি। তার মধ্যে বেশ কয়েকটি সাঁতারপোশাক নতুন করে তৈরি করতে হয়।
খোলামেলা সাঁতারপোশাকে নিজেকে কেমন লাগবে, তা নিয়ে নাকি বেশ সন্দিহান ছিলেন সালমা। এক সময়ে নিজেই সাঁতার পোশাক পরতে রাজি হননি তিনি। কিন্তু এই প্রস্তাবে রাজি হয়ে যান তিনি। সালমা বলেছেন, “আমি এ বার রাজি হয়ে যাই। কিন্তু এটা করার যখন সময় ছিল, তখন আমি রাজি হইনি। আমি তখন প্রস্তাব ফিরিয়ে দিয়েছিলাম, কারণ আমার মনে হত, বিকিনিতে আমি আঁটব না। আমাকে মানাবে না। আমার মাপের কিছুই নেই। মাপের জন্য আমাকে বহু বার ভুগতে হয়েছে।”
তাই সম্প্রতি হওয়া ফোটোশুট নিয়েও আত্মবিশ্বাসী ছিলেন না সালমা হায়েক। তথাকথিত মডেলদের মতো চেহারা না হওয়ার কারণেই নাকি আত্মবিশ্বাসের অভাব ছিল তাঁর। ব্রুনেট সুন্দরী বলেছেন, “আমি এখনও বিশ্বাসই করে উঠতে পারছি না। আমার যখন অল্প বয়স এবং আমি যখন বেশ আবেদনময়ী, তখন আমি প্রতি মাসের ম্যাগাজ়িনের প্রচ্ছদের মডেলদের দেখার জন্য অপেক্ষা করে থাকতাম। তবে আমার কখনওই মনে হয়নি, প্রচ্ছদে আমার ছবিও থাকতে পারে। কারণ আমাকে একদমই ওঁদের মতো দেখতে নয়। আমার শরীরের গঠন মডেলদের মতো নয়। তাই প্রচ্ছদে আমার ছবি থাকতে পারে, এমন সম্ভাবনার কথাও ভাবিনি। তবে ৫৮ বছর বয়সে এসে সেটা হচ্ছে। সত্যিই এটা চমক আমার জন্য।”
অভিনেত্রী জানিয়েছেন, তাঁকে ২০০টি সাঁতারপোশাক পাঠানো হয়েছিল। সেখান থেকে ১০০টি সাঁতারপোশাক পরে দেখেন তিনি। তার মধ্যে বেশ কয়েকটি সাঁতারপোশাক নতুন করে তৈরি করতে হয়।