রাজধানীর পুরান ঢাকায় লাল চাঁদ ওরফে মো. সোহাগ (৩৯) নামে এক ভাঙারি ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে ও বড় পাথরখণ্ড দিয়ে মাথায় আঘাত করে হত্যার ঘটনা ঘটেছে।
বুধবার (৯ জুলাই) সন্ধ্যায় এভাবেই ভাঙারি ব্যবসায়ী সোহাগকে পাথরখণ্ড দিয়ে মাথায় আঘাত করে হত্যাকারীরা।
বুধবার (৯ জুলাই) সন্ধ্যায় এভাবেই ভাঙারি ব্যবসায়ী সোহাগকে পাথরখণ্ড দিয়ে মাথায় আঘাত করে হত্যাকারীরা।
আতাউর কাওসার
বুধবার (৯ জুলাই) সন্ধ্যা ৬টার দিকে মিটফোর্ড হাসপাতালের তিন নম্বর গেটসংলগ্ন রজনী ঘোষ লেনে এ ঘটনা ঘটে।
লোমহর্ষক এ ঘটনার একটি ভিডিও ক্লিপ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়লে নেটিজেনরা ক্ষোভে ফেটে পড়েন। অনেকেই জানিয়েছেন নিন্দা।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, মিটফোর্ড হাসপাতালের তিন নম্বর গেটের ভেতরে এক দফা মারধর করে নিথর সোহাগের দেহকে টেনে-হিঁচড়ে বাইরে টেনে আনে হত্যাকারীরা। তারপর চলে নৃশংসতা।
জানা যায়, হত্যাকাণ্ডের শিকার সোহাগ সপরিবারে কেরানীগঞ্জে থাকতেন। সোহাগ এবং হত্যাকাণ্ডে অভিযুক্তরা একসময় যুবদলের রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত ছিলেন বলে জানান স্থানীয়রা।
তারা বলছেন, ব্যবসার নিয়ন্ত্রণ নিয়ে আরেকটি ব্যবসায়ী চক্রের সঙ্গে সোহাগের বিরোধ চলছিল। এর জেরে এ হত্যাকাণ্ড।
এ দিকে শুক্রবার (১১ জুলাই) রাতে ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) মিডিয়া বিভাগের ডিসি মুহাম্মদ তালেবুর রহমান জানান, সোহাগকে হত্যার খবর পেয়ে কোতোয়ালি থানা পুলিশ দ্রুত ঘটনাস্থলে যায় এবং পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। পরে পুলিশ লাশের সুরতহাল প্রতিবেদন তৈরি করে এবং ময়নাতদন্তের জন্য হাসপাতাল মর্গে পাঠায়।
তিনি আরও জানান, এ ঘটনায় নিহত সোহাগের বড় বোন বাদী হয়ে কোতোয়ালি থানায় একটি হত্যা মামলা করেন।
তালেবুর রহমান জানান, পুলিশ ঘটনাস্থলের সিসিটিভি ফুটেজ সংগ্রহ করে এবং রাজধানীর বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালিয়ে এজাহার নামীয় আসামি মাহমুদুল হাসান মহিন (৪১) ও তারেক রহমান রবিনকে (২২) গ্রেফতার করে। এ সময় তারেক রহমান রবিনের হেফাজত থেকে একটি বিদেশি পিস্তল উদ্ধার করা হয়। এ ছাড়া এ ঘটনায় জড়িত থাকার অভিযোগে র্যাব আরও দুজনকে গ্রেফতার করে।
গ্রেফতার ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন বলেও জানান ডিসি মুহাম্মদ তালেবুর রহমান।
বুধবার (৯ জুলাই) সন্ধ্যায় এভাবেই ভাঙারি ব্যবসায়ী সোহাগকে পাথরখণ্ড দিয়ে মাথায় আঘাত করে হত্যাকারীরা।
বুধবার (৯ জুলাই) সন্ধ্যায় এভাবেই ভাঙারি ব্যবসায়ী সোহাগকে পাথরখণ্ড দিয়ে মাথায় আঘাত করে হত্যাকারীরা।
আতাউর কাওসার
বুধবার (৯ জুলাই) সন্ধ্যা ৬টার দিকে মিটফোর্ড হাসপাতালের তিন নম্বর গেটসংলগ্ন রজনী ঘোষ লেনে এ ঘটনা ঘটে।
লোমহর্ষক এ ঘটনার একটি ভিডিও ক্লিপ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়লে নেটিজেনরা ক্ষোভে ফেটে পড়েন। অনেকেই জানিয়েছেন নিন্দা।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, মিটফোর্ড হাসপাতালের তিন নম্বর গেটের ভেতরে এক দফা মারধর করে নিথর সোহাগের দেহকে টেনে-হিঁচড়ে বাইরে টেনে আনে হত্যাকারীরা। তারপর চলে নৃশংসতা।
জানা যায়, হত্যাকাণ্ডের শিকার সোহাগ সপরিবারে কেরানীগঞ্জে থাকতেন। সোহাগ এবং হত্যাকাণ্ডে অভিযুক্তরা একসময় যুবদলের রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত ছিলেন বলে জানান স্থানীয়রা।
তারা বলছেন, ব্যবসার নিয়ন্ত্রণ নিয়ে আরেকটি ব্যবসায়ী চক্রের সঙ্গে সোহাগের বিরোধ চলছিল। এর জেরে এ হত্যাকাণ্ড।
এ দিকে শুক্রবার (১১ জুলাই) রাতে ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) মিডিয়া বিভাগের ডিসি মুহাম্মদ তালেবুর রহমান জানান, সোহাগকে হত্যার খবর পেয়ে কোতোয়ালি থানা পুলিশ দ্রুত ঘটনাস্থলে যায় এবং পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। পরে পুলিশ লাশের সুরতহাল প্রতিবেদন তৈরি করে এবং ময়নাতদন্তের জন্য হাসপাতাল মর্গে পাঠায়।
তিনি আরও জানান, এ ঘটনায় নিহত সোহাগের বড় বোন বাদী হয়ে কোতোয়ালি থানায় একটি হত্যা মামলা করেন।
তালেবুর রহমান জানান, পুলিশ ঘটনাস্থলের সিসিটিভি ফুটেজ সংগ্রহ করে এবং রাজধানীর বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালিয়ে এজাহার নামীয় আসামি মাহমুদুল হাসান মহিন (৪১) ও তারেক রহমান রবিনকে (২২) গ্রেফতার করে। এ সময় তারেক রহমান রবিনের হেফাজত থেকে একটি বিদেশি পিস্তল উদ্ধার করা হয়। এ ছাড়া এ ঘটনায় জড়িত থাকার অভিযোগে র্যাব আরও দুজনকে গ্রেফতার করে।
গ্রেফতার ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন বলেও জানান ডিসি মুহাম্মদ তালেবুর রহমান।
অনলাইন ডেস্ক