যুদ্ধবিধ্বস্ত লেবাননকে যুদ্ধবিমান বিক্রিতে সায় দিল মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সরকার। শুক্রবার আমেরিকার বিদেশ দফতরের এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ কথা জানানো হয়েছে। ১০ কোটি ডলারের (প্রায় ৮৬০ কোটি টাকা) চুক্তি অনুযায়ী লেবাননকে এ-২৯ সুপার টুকানো যুদ্ধবিমান এবং তাতে ব্যবহৃত অস্ত্র ও যন্ত্রাংশ সরবরাহ করা যাবে বলে ওই বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে।
হিজ়বুল্লা জঙ্গিদের বিরুদ্ধে অভিযান চালাতে গিয়ে গত আড়াই বছরে লেবাননের বিস্তীর্ণ এলাকাকে কার্যত ধ্বংসস্তূপে পরিণত করেছে ইজ়রায়েল। ইরানপন্থী শিয়া সশস্ত্র গোষ্ঠীর ঘাঁটির পাশাপাশি রাজধানী বেইরুটের অসামরিক এলাকা এবং লেবানন সেনার শিবিরেও নির্বিচারে ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমানহানা চালিয়েছে তেল আভিভ। এই পরিস্থিতিতে ইজ়রায়েলের পড়শি পশ্চিম এশিয়ার দেশটিকে সামরিক সাহায্যে ট্রাম্পের অনুমোদন ‘তাৎপর্যপূর্ণ’ বলে মনে করছেন অনেকে।
গত নভেম্বরে ইজ়রায়েল এবং হিজ়বুল্লার মধ্যে সংঘর্ষবিরতি চুক্তি হলেও দক্ষিণ লেবাননের বেশ কিছু এলাকা এখনও দখলে রেখেছে বেঞ্জামিন নেতানিয়াহুর বাহিনী। পেন্টাগন জানিয়েছে, দক্ষিণ লেবাননে মোতায়েন লেবানন ফৌজ গত নভেম্বর মাস থেকে ইজ়রায়েল ও হিজ়বুল্লাহর মধ্যে হওয়া যুদ্ধবিরতি কার্যকরের লক্ষ্যে কাজ করছে। যুদ্ধবিমান চুক্তি সেই প্রচেষ্টার সহায়ক হবে। ব্রাজিলে নির্মিত এ-২৯ সুপার টুকানো বিমানগুলো মূলত কম দূরত্বে হামলা চালানো এবং নজরদারির কাজে ব্যবহৃত হয়। মার্কিন সংস্থা ‘সিয়েরা নেভাদা কর্পোরেশন’ (এসএনসি) ওই যুদ্ধবিমান এবং সশ্লিষ্ট অস্ত্র ও যন্ত্রাংশ সরবরাহ করবে লেবাননে।
হিজ়বুল্লা জঙ্গিদের বিরুদ্ধে অভিযান চালাতে গিয়ে গত আড়াই বছরে লেবাননের বিস্তীর্ণ এলাকাকে কার্যত ধ্বংসস্তূপে পরিণত করেছে ইজ়রায়েল। ইরানপন্থী শিয়া সশস্ত্র গোষ্ঠীর ঘাঁটির পাশাপাশি রাজধানী বেইরুটের অসামরিক এলাকা এবং লেবানন সেনার শিবিরেও নির্বিচারে ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমানহানা চালিয়েছে তেল আভিভ। এই পরিস্থিতিতে ইজ়রায়েলের পড়শি পশ্চিম এশিয়ার দেশটিকে সামরিক সাহায্যে ট্রাম্পের অনুমোদন ‘তাৎপর্যপূর্ণ’ বলে মনে করছেন অনেকে।
গত নভেম্বরে ইজ়রায়েল এবং হিজ়বুল্লার মধ্যে সংঘর্ষবিরতি চুক্তি হলেও দক্ষিণ লেবাননের বেশ কিছু এলাকা এখনও দখলে রেখেছে বেঞ্জামিন নেতানিয়াহুর বাহিনী। পেন্টাগন জানিয়েছে, দক্ষিণ লেবাননে মোতায়েন লেবানন ফৌজ গত নভেম্বর মাস থেকে ইজ়রায়েল ও হিজ়বুল্লাহর মধ্যে হওয়া যুদ্ধবিরতি কার্যকরের লক্ষ্যে কাজ করছে। যুদ্ধবিমান চুক্তি সেই প্রচেষ্টার সহায়ক হবে। ব্রাজিলে নির্মিত এ-২৯ সুপার টুকানো বিমানগুলো মূলত কম দূরত্বে হামলা চালানো এবং নজরদারির কাজে ব্যবহৃত হয়। মার্কিন সংস্থা ‘সিয়েরা নেভাদা কর্পোরেশন’ (এসএনসি) ওই যুদ্ধবিমান এবং সশ্লিষ্ট অস্ত্র ও যন্ত্রাংশ সরবরাহ করবে লেবাননে।