চেহারা ভারী হয়ে গেলেই যে বয়স্ক দেখাবে তা নয়। অনেককেই দেখবেন, যত না বয়স, তার চেয়েও বেশি বয়স্ক মনে হয়। এর কারণ শুধু চেহারা গড়ন নয়, বরং সাজগোজের ভুলও হতে পারে। চেহারার ধরন অনুযায়ী পোশাক বাছাই করা খুব জরুরি। কী পরছেন, কতটা সাজছেন তা-ও গুরুত্বপূর্ণ। পোশাক শুধু পরলেই হল না, সেইমতো মেকআপও জরুরি। তাই সে দিকেও নজর দিতে হয়। জমকালো পোশাকের সঙ্গে খুব উগ্র রূপটান করলে দেখতে মোটেই ভাল লাগবে না। ‘স্মার্ট’ লুকের জন্য চাই পোশাকের সঠিক নির্বাচন। বয়স যতই হোক না কেন, সাজগোজ ঠিকমতো করতে পারলে চল্লিশেও তারুণ্য ধরে রাখতে পারবেন।
এখনকার মহিলারা অনেক বেশি স্বাস্থ্যসচেতন। অসুখবিসুখকে পিছনে ফেলে উত্তর-পঞ্চাশেও টানটান ত্বক ও ঝকঝকে উপস্থিতি ধরে রাখার চেষ্টা করেন অনেকে। শাড়ি থেকে গয়না, নিজেকে সুন্দর ভাবে সাজানোর চেষ্টা করেন অনেকেই। পঞ্চাশ বা ষাট পেরোনো মহিলারাও পরছেন স্কার্ট-টপ, জিন্স অথবা গাউন। সঠিক পোশাক এক লহমায় কয়েক গুণ বাড়িয়ে দেয় ব্যক্তিত্বকে। জেনে নিন ঠিকমতো সাজগোজের কিছু খুঁটিনাটি।
সঠিক মাপের পোশাক: পুরনো ফ্যাশনের পোশাক বা বেশি ঢিলেঢালা পোশাক পরলে চেহারা ভারী মনে হবে। বয়স বাড়লেই যে বড় মাপের পোশাক পরতে হবে তা একেবারেই নয়। বরং সঠিক মাপের পোশাক পরলেই চেহারা ভারী দেখাবে না। চেহারার গড়ন ভারীর দিকে হলেও যে কোনও পোশাক পরা যায়। বডি শেমিংয়ের তোয়াক্কা না করে আত্মবিশ্বাসের সঙ্গে পরুন। চেহারা রোগা দেখাতে সরু বর্ডারের সিল্কের শাড়ি বেশ লাগবে, সঙ্গে গ্লাস হাতার ডিপনেক ব্লাউজ়। ব্যাকলেস, ডিপকাট ব্লাউজ় ভারী চেহারাতেও মানাবে।
অতিরিক্ত সাজ নয়: সাজগোজ হবে ছিমছাম। একই সঙ্গে জ্যাকেট, স্কার্ফ, চোখে সানগ্লাস, গলায় নেকলেস, কানে ঝোলা দুল পরলে তা মানানসই হবে না। শীত হোক বা গ্রীষ্ম, পোশাকের সঙ্গে মানানসই স্কার্ফ কিনে ফেলাটা অনেকেরই স্বভাব। গলায় গোল করে স্কার্ফ জড়ালে গলার লম্বাটে আকার ঢেকে তা আরও ভারিক্কি ভাব আনে। যদি স্কার্ফ পরতে হয়, তা হলে তেমন পোশাক বাছাই করুন। এর সঙ্গে অতিরিক্ত জ্যাকেট চাপাবেন না। সে ক্ষেত্রে কানের দুল হবে ছোট, গলায় নেকলেস পরার দরকারই নেই।
সঠিক অন্তর্বাস: শারীরিক গঠন অনুযায়ী ঠিক মাপের অন্তর্বাস বাছাইয়ের উপরও চেহারার গড়ন অনেকটা নির্ভর করে। তাই সে ক্ষেত্রেও খুব ঢিলেঢালা বা আঁটো অন্তর্বাস এড়িয়ে আরামদায়ক মাপ বাছুন।
রং নির্বাচন: অনেকেই ভাবেন সাদা বা খুব ফ্যাকাশে রঙের পোশাক পরলে ‘স্মার্ট লুক’ আসবে। আসলে রং বাছাইয়ের ক্ষেত্রেও কিন্তু নজর দেওয়া জরুরি। অতিরিক্ত সাদা বা ধূসর, বেইজ ত্বকের ঔজ্জ্বল্য কমিয়ে দিতে পারে এবং চেহারাকে নিষ্প্রাণ দেখাতে পারে। আবার তাই বলে চড়া রঙের পোশাক পরে বয়স কমানোর চেষ্টাও বোকামো হতে পারে। একরঙের বা নিউট্রাল কালারের জামাকাপড় পরলে আপনার বয়স অনেকটাই কম দেখাবে। এমন রং বেছে নিতে হবে, যা সব জায়গাতেই মানিয়ে যায়।
মানানসই রূপটান: পোশাকের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে হালকা গয়নার সাজই ব্যক্তিত্বকে ফুটিয়ে তুলবে। গয়নাও হতে হবে মানানসই। অতিরিক্ত মেকআপ ও অনাবশ্যক বেশি গয়নার সাজ একেবারেই ভাল লাগবে না।
এখনকার মহিলারা অনেক বেশি স্বাস্থ্যসচেতন। অসুখবিসুখকে পিছনে ফেলে উত্তর-পঞ্চাশেও টানটান ত্বক ও ঝকঝকে উপস্থিতি ধরে রাখার চেষ্টা করেন অনেকে। শাড়ি থেকে গয়না, নিজেকে সুন্দর ভাবে সাজানোর চেষ্টা করেন অনেকেই। পঞ্চাশ বা ষাট পেরোনো মহিলারাও পরছেন স্কার্ট-টপ, জিন্স অথবা গাউন। সঠিক পোশাক এক লহমায় কয়েক গুণ বাড়িয়ে দেয় ব্যক্তিত্বকে। জেনে নিন ঠিকমতো সাজগোজের কিছু খুঁটিনাটি।
সঠিক মাপের পোশাক: পুরনো ফ্যাশনের পোশাক বা বেশি ঢিলেঢালা পোশাক পরলে চেহারা ভারী মনে হবে। বয়স বাড়লেই যে বড় মাপের পোশাক পরতে হবে তা একেবারেই নয়। বরং সঠিক মাপের পোশাক পরলেই চেহারা ভারী দেখাবে না। চেহারার গড়ন ভারীর দিকে হলেও যে কোনও পোশাক পরা যায়। বডি শেমিংয়ের তোয়াক্কা না করে আত্মবিশ্বাসের সঙ্গে পরুন। চেহারা রোগা দেখাতে সরু বর্ডারের সিল্কের শাড়ি বেশ লাগবে, সঙ্গে গ্লাস হাতার ডিপনেক ব্লাউজ়। ব্যাকলেস, ডিপকাট ব্লাউজ় ভারী চেহারাতেও মানাবে।
অতিরিক্ত সাজ নয়: সাজগোজ হবে ছিমছাম। একই সঙ্গে জ্যাকেট, স্কার্ফ, চোখে সানগ্লাস, গলায় নেকলেস, কানে ঝোলা দুল পরলে তা মানানসই হবে না। শীত হোক বা গ্রীষ্ম, পোশাকের সঙ্গে মানানসই স্কার্ফ কিনে ফেলাটা অনেকেরই স্বভাব। গলায় গোল করে স্কার্ফ জড়ালে গলার লম্বাটে আকার ঢেকে তা আরও ভারিক্কি ভাব আনে। যদি স্কার্ফ পরতে হয়, তা হলে তেমন পোশাক বাছাই করুন। এর সঙ্গে অতিরিক্ত জ্যাকেট চাপাবেন না। সে ক্ষেত্রে কানের দুল হবে ছোট, গলায় নেকলেস পরার দরকারই নেই।
সঠিক অন্তর্বাস: শারীরিক গঠন অনুযায়ী ঠিক মাপের অন্তর্বাস বাছাইয়ের উপরও চেহারার গড়ন অনেকটা নির্ভর করে। তাই সে ক্ষেত্রেও খুব ঢিলেঢালা বা আঁটো অন্তর্বাস এড়িয়ে আরামদায়ক মাপ বাছুন।
রং নির্বাচন: অনেকেই ভাবেন সাদা বা খুব ফ্যাকাশে রঙের পোশাক পরলে ‘স্মার্ট লুক’ আসবে। আসলে রং বাছাইয়ের ক্ষেত্রেও কিন্তু নজর দেওয়া জরুরি। অতিরিক্ত সাদা বা ধূসর, বেইজ ত্বকের ঔজ্জ্বল্য কমিয়ে দিতে পারে এবং চেহারাকে নিষ্প্রাণ দেখাতে পারে। আবার তাই বলে চড়া রঙের পোশাক পরে বয়স কমানোর চেষ্টাও বোকামো হতে পারে। একরঙের বা নিউট্রাল কালারের জামাকাপড় পরলে আপনার বয়স অনেকটাই কম দেখাবে। এমন রং বেছে নিতে হবে, যা সব জায়গাতেই মানিয়ে যায়।
মানানসই রূপটান: পোশাকের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে হালকা গয়নার সাজই ব্যক্তিত্বকে ফুটিয়ে তুলবে। গয়নাও হতে হবে মানানসই। অতিরিক্ত মেকআপ ও অনাবশ্যক বেশি গয়নার সাজ একেবারেই ভাল লাগবে না।