জামালপুরের মাদারগঞ্জে ঘুমন্ত অবস্থায় ঘরে ঢুকে এক কলেজ ছাত্রকে গলা কেটে হত্যা করেছে দুর্বৃত্তরা। একই ঘটনায় আরও একজন যুবক গুরুতর আহত হয়েছেন। বৃহস্পতিবার (১১ জুলাই) রাতে উপজেলার চরপাকেরদহ ইউনিয়নের ককোয়ালিকান্দি গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। স্থানীয় ইউপি সদস্য জগলুল হক রিমু বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
নিহত কলেজ ছাত্রের নাম মাসুদ (১৯)। তিনি ওই গ্রামের সম্রাট প্রামাণিকের ছেলে এবং তেঘুরিয়া শাহেদ আলী স্কুল অ্যান্ড কলেজের ছাত্র। গুরুতর আহত রুবেল (২৬) একই এলাকার আলতাফুর রহমানের ছেলে। দুজনেই প্রবাসে যাওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন বলে জানা গেছে।
নিহতের আত্মীয় রবিজল প্রামাণিক ও স্থানীয় শিক্ষক শাহীন আলম হৃদয় জানান, আহত রুবেলের পরিবারের অন্য সদস্যরা বাড়িতে না থাকায় তিনি পাশের বাড়ির কলেজ ছাত্র মাসুদকে নিয়ে নিজের ঘরে রাত কাটান। শুক্রবার সকাল পর্যন্ত ঘর থেকে কোনো সাড়া না পেয়ে প্রতিবেশীরা ডাকাডাকি করেন। এরপর দুপুর ১২টার দিকে পরিবারের লোকজন ঘরের দরজা ভেঙে ভেতরে ঢুকে মাসুদকে গলাকাটা অবস্থায় মেঝেতে মৃত পড়ে থাকতে দেখেন এবং রুবেলকে গলায় গভীর জখমসহ আশঙ্কাজনক অবস্থায় পান।
তৎক্ষণাৎ আহত রুবেলকে মাদারগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেওয়া হয়। পরে সেখান থেকে তাকে জামালপুর জেনারেল হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়।
পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছেছে এবং তদন্ত শুরু করেছে। হত্যার কারণ বা জড়িতদের বিষয়ে তাৎক্ষণিকভাবে নিশ্চিত হওয়া যায়নি। এ ঘটিনার পর থেকে এলাকাবাসীর মধ্যে চরম উদ্বেগ ও আতঙ্ক বিরাজ করছে।
নিহত কলেজ ছাত্রের নাম মাসুদ (১৯)। তিনি ওই গ্রামের সম্রাট প্রামাণিকের ছেলে এবং তেঘুরিয়া শাহেদ আলী স্কুল অ্যান্ড কলেজের ছাত্র। গুরুতর আহত রুবেল (২৬) একই এলাকার আলতাফুর রহমানের ছেলে। দুজনেই প্রবাসে যাওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন বলে জানা গেছে।
নিহতের আত্মীয় রবিজল প্রামাণিক ও স্থানীয় শিক্ষক শাহীন আলম হৃদয় জানান, আহত রুবেলের পরিবারের অন্য সদস্যরা বাড়িতে না থাকায় তিনি পাশের বাড়ির কলেজ ছাত্র মাসুদকে নিয়ে নিজের ঘরে রাত কাটান। শুক্রবার সকাল পর্যন্ত ঘর থেকে কোনো সাড়া না পেয়ে প্রতিবেশীরা ডাকাডাকি করেন। এরপর দুপুর ১২টার দিকে পরিবারের লোকজন ঘরের দরজা ভেঙে ভেতরে ঢুকে মাসুদকে গলাকাটা অবস্থায় মেঝেতে মৃত পড়ে থাকতে দেখেন এবং রুবেলকে গলায় গভীর জখমসহ আশঙ্কাজনক অবস্থায় পান।
তৎক্ষণাৎ আহত রুবেলকে মাদারগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেওয়া হয়। পরে সেখান থেকে তাকে জামালপুর জেনারেল হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়।
পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছেছে এবং তদন্ত শুরু করেছে। হত্যার কারণ বা জড়িতদের বিষয়ে তাৎক্ষণিকভাবে নিশ্চিত হওয়া যায়নি। এ ঘটিনার পর থেকে এলাকাবাসীর মধ্যে চরম উদ্বেগ ও আতঙ্ক বিরাজ করছে।