বগুড়ার শিবগঞ্জে যুবলীগ নেতাকে ধরিয়ে দেওয়ার অভিযোগে যুবদল নেতা এনামুল ইসলামকে মারধরের ঘটনা ঘটেছে। বর্তমানে তিনি শিবগঞ্জ স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসাধীন। শনিবার রাত সাড়ে ১১টায় উপজেলার ছাতুয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সামনে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় রোববার দুপুরে থানায় মামলা দায়ের করা হয়েছে।
সোমবার (১৪ জুলাই) বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন শিবগঞ্জ থানার ওসি শাহীনুজ্জামান শাহীন।
জানা যায়, এনামুল ইসলাম উপজেলার মাঝিহট্ট ইউনিয়ন যুবদলের সাধারণ সম্পাদক এবং ছাতুয়া গ্রামের গোলাম মোস্তফার ছেলে। অভিযুক্ত যুবলীগ নেতা হাফিজ উদ্দিন মাঝিহট্ট ইউনিয়ন যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক এবং একই গ্রামের মোসলিম উদ্দিনের ছেলে।
মামলা সূত্রে জানা গেছে, যুবদল নেতা এনামুল ইসলাম শনিবার রাত সাড়ে ১১টার দিকে শ্বশুরবাড়ি থেকে মোটরসাইকেল নিয়ে বাড়ি ফিরছিলেন। পথিমধ্যে ছাতুয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সামনে পৌঁছালে যুবলীগ নেতা হাফিজ উদ্দিন ৫-৬ জন সহযোগী নিয়ে তার পথরোধ করেস। একপর্যায়ে তারা ধারালো অস্ত্র নিয়ে তাকে এলোপাতাড়ি মারধর করে। খবর পেয়ে পরিবারের লোকজন রাতেই তাকে উদ্ধার করে শিবগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করে।
হাসপাতালে চিকিৎসাধীন যুবদল নেতা এনামুল ইসলাম বলেন, কয়েক মাস আগে মাঝিহট্ট ইউনিয়ন যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক হাফিজ উদ্দিনসহ কয়েক জনের নামে ৫ আগস্ট পরবর্তী থানায় নাশকতা ও বিস্ফোরক দ্রব্য আইনে মামলা হয়। সেই মামলায় তিনিসহ তার সহযোগীরা গ্রেপ্তার হন। পরে তারা জামিনে জেল থেকে মুক্ত হয়ে আসেন। তাদের ধারণা আমি তাদেরকে মামলায় জড়িয়েছি এবং গ্রেপ্তারে সহযোগিতা করেছি। এমন সন্দেহে তারা আমার ওপর হামলা চালিয়ে আমাকে আহত করেছে।
এ দিকে যুবলীগ নেতা হাফিজ উদ্দিনের মোবাইল ফোনে একাধিকার ফোন দিলেও সেটি বন্ধ পাওয়া গেছে।
শিবগঞ্জ উপজেলা যুবদলের সভাপতি খালিদ হাসান আরমান বলেন, ঘটনাটি দুঃখজনক। আমরা হাসপাতালে গিয়ে তার সঙ্গে দেখা করেছি। এ ব্যাপারে থানায় মামলা দেওয়া হয়েছে। পুলিশ বিষয়টি দেখবেন বলে আমাদের আশ্বস্ত করেছেন।
শিবগঞ্জ থানার ওসি শাহীনুজ্জামান শাহীন বলেন, এ ঘটনায় হাফিজ উদ্দিনসহ কয়েকজনের নামে থানায় মামলা নেওয়া হয়েছে। পুলিশ আসামিদের গ্রেপ্তারে চেষ্টা চালাচ্ছে।
সোমবার (১৪ জুলাই) বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন শিবগঞ্জ থানার ওসি শাহীনুজ্জামান শাহীন।
জানা যায়, এনামুল ইসলাম উপজেলার মাঝিহট্ট ইউনিয়ন যুবদলের সাধারণ সম্পাদক এবং ছাতুয়া গ্রামের গোলাম মোস্তফার ছেলে। অভিযুক্ত যুবলীগ নেতা হাফিজ উদ্দিন মাঝিহট্ট ইউনিয়ন যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক এবং একই গ্রামের মোসলিম উদ্দিনের ছেলে।
মামলা সূত্রে জানা গেছে, যুবদল নেতা এনামুল ইসলাম শনিবার রাত সাড়ে ১১টার দিকে শ্বশুরবাড়ি থেকে মোটরসাইকেল নিয়ে বাড়ি ফিরছিলেন। পথিমধ্যে ছাতুয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সামনে পৌঁছালে যুবলীগ নেতা হাফিজ উদ্দিন ৫-৬ জন সহযোগী নিয়ে তার পথরোধ করেস। একপর্যায়ে তারা ধারালো অস্ত্র নিয়ে তাকে এলোপাতাড়ি মারধর করে। খবর পেয়ে পরিবারের লোকজন রাতেই তাকে উদ্ধার করে শিবগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করে।
হাসপাতালে চিকিৎসাধীন যুবদল নেতা এনামুল ইসলাম বলেন, কয়েক মাস আগে মাঝিহট্ট ইউনিয়ন যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক হাফিজ উদ্দিনসহ কয়েক জনের নামে ৫ আগস্ট পরবর্তী থানায় নাশকতা ও বিস্ফোরক দ্রব্য আইনে মামলা হয়। সেই মামলায় তিনিসহ তার সহযোগীরা গ্রেপ্তার হন। পরে তারা জামিনে জেল থেকে মুক্ত হয়ে আসেন। তাদের ধারণা আমি তাদেরকে মামলায় জড়িয়েছি এবং গ্রেপ্তারে সহযোগিতা করেছি। এমন সন্দেহে তারা আমার ওপর হামলা চালিয়ে আমাকে আহত করেছে।
এ দিকে যুবলীগ নেতা হাফিজ উদ্দিনের মোবাইল ফোনে একাধিকার ফোন দিলেও সেটি বন্ধ পাওয়া গেছে।
শিবগঞ্জ উপজেলা যুবদলের সভাপতি খালিদ হাসান আরমান বলেন, ঘটনাটি দুঃখজনক। আমরা হাসপাতালে গিয়ে তার সঙ্গে দেখা করেছি। এ ব্যাপারে থানায় মামলা দেওয়া হয়েছে। পুলিশ বিষয়টি দেখবেন বলে আমাদের আশ্বস্ত করেছেন।
শিবগঞ্জ থানার ওসি শাহীনুজ্জামান শাহীন বলেন, এ ঘটনায় হাফিজ উদ্দিনসহ কয়েকজনের নামে থানায় মামলা নেওয়া হয়েছে। পুলিশ আসামিদের গ্রেপ্তারে চেষ্টা চালাচ্ছে।