রাজশাহীতে এক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান পরিচালককে উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে ফাঁসানোর অভিযোগ উঠেছে। অভিযোগকারীর দাবি, তার প্রাইভেট কারে শত্রুতামূলকভাবে গোপনে অস্ত্র ও মাদক রেখে তাকে পূর্বপরিকল্পিতভাবে ফাঁসানো হয়েছে। চলতি বছরের ২২ জুন তিনি র্যাব-৫ এর রাজশাহী কার্যালয়ে লিখিতভাবে পুনঃতদন্তের আবেদন করেন। আবেদনের সিরিয়াল নম্বর ১৭৫।
মজনু আহমেদ রাজশাহীর চারঘাট উপজেলার ডাকরা গ্রামের বাসিন্দা। তিনি দীর্ঘ ১৮ বছর ধরে সুনামের সঙ্গে “সাগর সাইন্স একাডেমি” নামের একটি কোচিং সেন্টার পরিচালনা করে আসছেন। পাশাপাশি তিনি “বর্ণমালা আদর্শ স্কুল অ্যান্ড কলেজ” ও “নর্থব্রিজ স্কুল”-এর পরিচালনার সঙ্গেও যুক্ত।
মজনু আহমেদের অভিযোগ, ২০২৩ সালের ১০ সেপ্টেম্বর দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে উপশহর মডেল প্রাইমারি স্কুল মোড়ে তার প্রাইভেট কারে র্যাব-৫ তল্লাশি চালিয়ে অস্ত্র ও মাদক উদ্ধারের কথা জানায়। কিন্তু তিনি দাবি করেন, “আমি এই বিষয়ে কিছুই জানতাম না। পূর্বশত্রুতার জেরে কেউ আমার গাড়িতে এসব রেখে র্যাবকে তথ্য দিয়েছে।”
তিনি আরও জানান, অভিযানের সময় র্যাব-৫ এর এফএস সদস্য কর্পোরাল মোস্তাফিজ উপস্থিত ছিলেন। ওই র্যাব সদস্যের বিরুদ্ধে অতীতেও ভুয়া অস্ত্র ও মাদক মামলায় ফাঁসানোর একাধিক অভিযোগ রয়েছে।
মজনুর পরিবার বলছে, “এই মামলা সম্পূর্ণ মিথ্যা এবং উদ্দেশ্যপ্রণোদিত। একজন নির্দোষ, শিক্ষিত ও সমাজের জন্য নিবেদিত মানুষকে এমন মামলায় ফাঁসিয়ে সমাজে হেয় প্রতিপন্ন করা হচ্ছে।” তারা বলেন, মজনুর নামে আগে কোনো মামলার রেকর্ড ছিল না এবং তিনি কোনো রাষ্ট্রবিরোধী কর্মকাণ্ডেও জড়িত না।
বর্তমানে মামলাটি বোয়ালিয়া মডেল থানার মামলা নম্বর ১৩ হিসেবে বিচারাধীন রয়েছে। পরিবার ও সংশ্লিষ্টরা র্যাব সদস্যদের ভূমিকা নিরপেক্ষভাবে তদন্ত করে প্রকৃত ঘটনা উদ্ঘাটনের দাবি জানিয়েছেন। তাদের মতে, এমন ঘটনা যদি উদ্দেশ্যমূলক হয়, তবে সাধারণ নাগরিকদের নিরাপত্তা ও বিচারপ্রাপ্তির অধিকার নিয়ে বড় ধরনের প্রশ্ন থেকে যায়।
মজনু আহমেদ রাজশাহীর চারঘাট উপজেলার ডাকরা গ্রামের বাসিন্দা। তিনি দীর্ঘ ১৮ বছর ধরে সুনামের সঙ্গে “সাগর সাইন্স একাডেমি” নামের একটি কোচিং সেন্টার পরিচালনা করে আসছেন। পাশাপাশি তিনি “বর্ণমালা আদর্শ স্কুল অ্যান্ড কলেজ” ও “নর্থব্রিজ স্কুল”-এর পরিচালনার সঙ্গেও যুক্ত।
মজনু আহমেদের অভিযোগ, ২০২৩ সালের ১০ সেপ্টেম্বর দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে উপশহর মডেল প্রাইমারি স্কুল মোড়ে তার প্রাইভেট কারে র্যাব-৫ তল্লাশি চালিয়ে অস্ত্র ও মাদক উদ্ধারের কথা জানায়। কিন্তু তিনি দাবি করেন, “আমি এই বিষয়ে কিছুই জানতাম না। পূর্বশত্রুতার জেরে কেউ আমার গাড়িতে এসব রেখে র্যাবকে তথ্য দিয়েছে।”
তিনি আরও জানান, অভিযানের সময় র্যাব-৫ এর এফএস সদস্য কর্পোরাল মোস্তাফিজ উপস্থিত ছিলেন। ওই র্যাব সদস্যের বিরুদ্ধে অতীতেও ভুয়া অস্ত্র ও মাদক মামলায় ফাঁসানোর একাধিক অভিযোগ রয়েছে।
মজনুর পরিবার বলছে, “এই মামলা সম্পূর্ণ মিথ্যা এবং উদ্দেশ্যপ্রণোদিত। একজন নির্দোষ, শিক্ষিত ও সমাজের জন্য নিবেদিত মানুষকে এমন মামলায় ফাঁসিয়ে সমাজে হেয় প্রতিপন্ন করা হচ্ছে।” তারা বলেন, মজনুর নামে আগে কোনো মামলার রেকর্ড ছিল না এবং তিনি কোনো রাষ্ট্রবিরোধী কর্মকাণ্ডেও জড়িত না।
বর্তমানে মামলাটি বোয়ালিয়া মডেল থানার মামলা নম্বর ১৩ হিসেবে বিচারাধীন রয়েছে। পরিবার ও সংশ্লিষ্টরা র্যাব সদস্যদের ভূমিকা নিরপেক্ষভাবে তদন্ত করে প্রকৃত ঘটনা উদ্ঘাটনের দাবি জানিয়েছেন। তাদের মতে, এমন ঘটনা যদি উদ্দেশ্যমূলক হয়, তবে সাধারণ নাগরিকদের নিরাপত্তা ও বিচারপ্রাপ্তির অধিকার নিয়ে বড় ধরনের প্রশ্ন থেকে যায়।