পুষ্টিবিদ কণিকা মলহোত্রা বলছেন, স্যুপ খাওয়ার অনেক উপকার। প্রথমত, স্যুপ শরীরে পানির চাহিদা পূরণ করে। সন্ধের সময় গরম গরম কিছু খাওয়ার ইচ্ছা হলে, সেই দাবিও পূরণ হয় স্যুপে। সব্জি বা প্রোটিনসমৃদ্ধ স্যুপ ভিটামিন, খনিজে ভরপুর। এটি খেতেও ভাল। ক্যালোরিও কম। সব্জিতে থাকা অ্যান্টি-অক্সিড্যান্টও অক্সিডেটিভ স্ট্রেস দূর করতে সাহায্য করে। স্যুপ হজমেও সহায়ক। ফলে দুপুরে ভরপেট খাওয়ার পর যাঁদের পেটফাঁপার সমস্যা হয়, বা সন্ধেয় ভাজাভুজি খেলে রাতে খাওয়ার ইচ্ছা থাকে না, তাঁরা স্যুপ খেতেই পারেন।
মীরা রাজপুত সমাজমাধ্যমে যে স্যুপের ছবি দিয়ে পোস্ট করেছিলেন, সেটি সব্জি দেওয়া ক্লিয়ার স্যুপ। তবে এতে তিনি আগে থেকে সংরক্ষণ করে রাখা কোনও সব্জিসেদ্ধ জল বা ব্রথ দেননি। বরং স্বাদের জন্য একটু তিলের তেল দিয়েছেন। স্বাদ বৃদ্ধিতে ধনেপাতা বা পেঁয়াজশাকও ব্যবহার করার পরামর্শ দিয়েছেন তিনি।
সব্জি দেওয়া এমন স্যুপই মীরার সান্ধ্য খাবার।
সব্জি দিয়ে এমন স্যুপ স্বাস্থ্যকর। তবে এ ছাড়াও সন্ধের খাবার তালিকায় রাখতে পারেন—
টম্যাটো স্যুপ: টম্যাটো সেদ্ধ করে খোসা ছাড়িয়ে সেটি মিক্সারে ঘুরিয়ে নিন। কুচি করে কাটা পেঁয়াজ গরম তেলে দিয়ে নাড়িয়ে চাড়িয়ে নিন। যোগ করুন রসুনকুচি। সেদ্ধ করা টম্যাটো পিউরি দিয়ে রান্না করে নিন। স্বাদমতো নুন, গোলমরিচ এবং পরিমাণমতো জল দিলেই তৈরি হয়ে যাবে স্যুপ। টম্যাটো স্যুপে মেলে লাইকোপেন নামে শক্তিশালী অ্যান্টি-অক্সিড্যান্ট।
সব্জি হোক বা ডাল, টম্যাটো, রাঙা আলু অনেক কিছু দিয়েই স্যুপ বানিয়ে নিতে পারেন।
মুসুর ডালের স্যুপ: মুসুর ডাল দিয়েও স্যুপ বানানো যায়। প্রোটিনসমৃদ্ধ স্যুপে মেলে ফাইবারও। স্বাদের জন্য তিসি বীজ শুকনো খোলায় নাড়িয়ে ছড়িয়ে দিতে পারেন। এতে ফ্যাটি অ্যাসিডও যোগ হবে।
রাঙা আলু এবং নারকেল দুধের স্যুপ: ভিটামিন, খনিজে ভরপুর রাঙা আলু। নারকেলের দুধে মেলে ফ্যাটি অ্যাসিড। ঘন ক্রিমের মতো হয় এই স্যুপটি।
মীরা রাজপুত সমাজমাধ্যমে যে স্যুপের ছবি দিয়ে পোস্ট করেছিলেন, সেটি সব্জি দেওয়া ক্লিয়ার স্যুপ। তবে এতে তিনি আগে থেকে সংরক্ষণ করে রাখা কোনও সব্জিসেদ্ধ জল বা ব্রথ দেননি। বরং স্বাদের জন্য একটু তিলের তেল দিয়েছেন। স্বাদ বৃদ্ধিতে ধনেপাতা বা পেঁয়াজশাকও ব্যবহার করার পরামর্শ দিয়েছেন তিনি।
সব্জি দেওয়া এমন স্যুপই মীরার সান্ধ্য খাবার।
সব্জি দিয়ে এমন স্যুপ স্বাস্থ্যকর। তবে এ ছাড়াও সন্ধের খাবার তালিকায় রাখতে পারেন—
টম্যাটো স্যুপ: টম্যাটো সেদ্ধ করে খোসা ছাড়িয়ে সেটি মিক্সারে ঘুরিয়ে নিন। কুচি করে কাটা পেঁয়াজ গরম তেলে দিয়ে নাড়িয়ে চাড়িয়ে নিন। যোগ করুন রসুনকুচি। সেদ্ধ করা টম্যাটো পিউরি দিয়ে রান্না করে নিন। স্বাদমতো নুন, গোলমরিচ এবং পরিমাণমতো জল দিলেই তৈরি হয়ে যাবে স্যুপ। টম্যাটো স্যুপে মেলে লাইকোপেন নামে শক্তিশালী অ্যান্টি-অক্সিড্যান্ট।
সব্জি হোক বা ডাল, টম্যাটো, রাঙা আলু অনেক কিছু দিয়েই স্যুপ বানিয়ে নিতে পারেন।
মুসুর ডালের স্যুপ: মুসুর ডাল দিয়েও স্যুপ বানানো যায়। প্রোটিনসমৃদ্ধ স্যুপে মেলে ফাইবারও। স্বাদের জন্য তিসি বীজ শুকনো খোলায় নাড়িয়ে ছড়িয়ে দিতে পারেন। এতে ফ্যাটি অ্যাসিডও যোগ হবে।
রাঙা আলু এবং নারকেল দুধের স্যুপ: ভিটামিন, খনিজে ভরপুর রাঙা আলু। নারকেলের দুধে মেলে ফ্যাটি অ্যাসিড। ঘন ক্রিমের মতো হয় এই স্যুপটি।