পাকিস্তানের জঙ্গিঘাঁটিতে ভারতীয় সেনার ‘অপারেশন সিঁদুর’-এর পরে খোলাখুলি ইসলামাবাদের পক্ষে দাঁড়িয়েছিল তুরস্ক। তাদেরই দেওয়া ড্রোন ব্যবহার করে ভারতের জনবসতি এবং সামরিক পরিকাঠামোর উপর আঘাত হানার চেষ্টা করেছে পাক ফৌজ। কিন্তু এখনও ভারতের কয়েকটি বিমানবন্দর পরিচালনা এবং পরিষেবাক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকায় রয়েছে তুরস্কের সংস্থা সেলেবি অ্যাভিয়েশন!
এই আবহে পুরো বিষয়টিতে নিরাপত্তাজমিত ঝুঁকি রয়েছে বলে মনে করা হচ্ছে। কারণ, ‘অপারেশন সিঁদুর’-পরবর্তী সংঘাতের আবহে তুরস্ক সরাসরি পাকিস্তানে অস্ত্রবোঝাই বিমান পাঠিয়েছে বলে অভিযোগ। ভারতীয় বিমানবন্দরগুলি পরিচালনায় থাকার কারণে নিরাপত্তাজনিত স্পর্শকাতর তথ্য হাতে আসে ইউরোপের দেশ তুরস্কের ওই সংস্থাটির। এ ক্ষেত্রে অন্তর্ঘাত ঘটলে বড় বিপর্যয় কার্যত নিশ্চিত। এই পরিস্থিতিতে কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থাগুলি সেলেবি অ্যাভিয়েশনের কার্যকলাপের উপর নজরদারি শুরু করেছে বলে প্রকাশিত কয়েকটি খবরে দাবি।
১৯৫৮ সালে তুরস্কের প্রথম ব্যক্তিগত মালিকানাধীন ‘গ্রাউন্ড হ্যান্ডলিং সংস্থা’ হিসাবে প্রতিষ্ঠা হয়েছিল সেলেবির। এখন ভারত-সহ বিশ্বের বিমানবন্দর পরিচালনা ও পরিষেবা প্রদানকারী অন্যতম সংস্থা এটি। র্যাম্প হ্যান্ডলিং, যাত্রী এবং কার্গো পরিচালনা, মালবহন ও গুদামজাত করা সংক্রান্ত ব্যবস্থাপনা, সেতু (জেট ব্রিজ) পরিচালনা, সাধারণ বিমান চলাচল এবং প্রিমিয়াম বিমানবন্দর লাউঞ্জ পরিষেবার কাজে জড়িত সেলেবি। বিশ্বের ছ’টি দেশে ৭০টিরও বেশি বিমানবন্দরে রয়েছে তাদের কার্যকলাপ। কিন্তু ভারতের বিরুদ্ধে ইসলামাবাদ-আঙ্কারা সামরিক সখ্যের কারণে এ দেশে সেলেবির ‘ভবিষ্যৎ’ নিয়ে উঠে গিয়েছে প্রশ্ন।
এই আবহে পুরো বিষয়টিতে নিরাপত্তাজমিত ঝুঁকি রয়েছে বলে মনে করা হচ্ছে। কারণ, ‘অপারেশন সিঁদুর’-পরবর্তী সংঘাতের আবহে তুরস্ক সরাসরি পাকিস্তানে অস্ত্রবোঝাই বিমান পাঠিয়েছে বলে অভিযোগ। ভারতীয় বিমানবন্দরগুলি পরিচালনায় থাকার কারণে নিরাপত্তাজনিত স্পর্শকাতর তথ্য হাতে আসে ইউরোপের দেশ তুরস্কের ওই সংস্থাটির। এ ক্ষেত্রে অন্তর্ঘাত ঘটলে বড় বিপর্যয় কার্যত নিশ্চিত। এই পরিস্থিতিতে কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থাগুলি সেলেবি অ্যাভিয়েশনের কার্যকলাপের উপর নজরদারি শুরু করেছে বলে প্রকাশিত কয়েকটি খবরে দাবি।
১৯৫৮ সালে তুরস্কের প্রথম ব্যক্তিগত মালিকানাধীন ‘গ্রাউন্ড হ্যান্ডলিং সংস্থা’ হিসাবে প্রতিষ্ঠা হয়েছিল সেলেবির। এখন ভারত-সহ বিশ্বের বিমানবন্দর পরিচালনা ও পরিষেবা প্রদানকারী অন্যতম সংস্থা এটি। র্যাম্প হ্যান্ডলিং, যাত্রী এবং কার্গো পরিচালনা, মালবহন ও গুদামজাত করা সংক্রান্ত ব্যবস্থাপনা, সেতু (জেট ব্রিজ) পরিচালনা, সাধারণ বিমান চলাচল এবং প্রিমিয়াম বিমানবন্দর লাউঞ্জ পরিষেবার কাজে জড়িত সেলেবি। বিশ্বের ছ’টি দেশে ৭০টিরও বেশি বিমানবন্দরে রয়েছে তাদের কার্যকলাপ। কিন্তু ভারতের বিরুদ্ধে ইসলামাবাদ-আঙ্কারা সামরিক সখ্যের কারণে এ দেশে সেলেবির ‘ভবিষ্যৎ’ নিয়ে উঠে গিয়েছে প্রশ্ন।