অবসরে নিজের ইচ্ছামতো কাজ করবেন, নিজেকে গুরুত্ব দেবেন খুব স্বাভাবিক। তবে সেই ছুটির দিন থেকে কিছুটা সময় যদি অন্য ভাবে কাজে লাগানো যায়, বদলে যেতে পারে জীবনই। পেশাগত দিক হোক বা ব্যক্তিজীবন, আত্মিক উন্নতি জীবনের উন্নয়েনর পথ সুগম করে। ছুটির দিনের কিছুটা সময় কাজে লাগিয়ে কী ভাবে নিজের দক্ষতা বাড়িয়ে তুলবেন?
অনলাইন কোর্স: ছুটির দিনে মোবাইলে এলোপাথাড়ি স্ক্রল না করে অন্তত আধ থেকে এক ঘণ্টা এমন কিছু ভিডিয়ো বা ডকুমেন্টারি দেখতে পারেন, যা পেশাগত দিকের জন্য সুবিধাজনক হতে পারে। তথ্যপূর্ণ ভিডিয়ো জীবনে জ্ঞানের ভান্ডার বাড়িয়ে তুলতে সাহায্য করবে। শুধু পেশাগত দিক নয়, অফিস, পরিবার সামলাতে গিয়ে যদি হাঁপিয়ে ওঠেন— তা হলে এই বিষয়ে বিশেষজ্ঞ বা অভিজ্ঞদের পরামর্শ শুনতে পারেন, কী ভাবে দৈনন্দিন কাজকর্ম সময়ে শেষ করা যায়। প্রয়োজনে অনলাইনে পছন্দের বিষয়ে ‘ক্র্যাশ কোর্স’ করতে পারেন।
পডকাস্ট: হয়তো রাস্তায় বেরিয়ে যানজটে আটকে রয়েছেন কিংবা অলস ভাবেই হাঁটাহাটি করছেন, সেই সময় পেশাগত ক্ষেত্রে সহায়ক হয় এমন কিছু শুনতে পারেন। বিভিন্ন রকম পডকাস্ট কার্যক্ষেত্রে দক্ষতা বৃদ্ধিতে সাহায্য করতে পারে। কার্যক্ষেত্রে নিজের দুর্বলতা চিহ্নিত করে, তা কী ভাবে কাটিয়ে ওঠা যায়, সেই ব্যাপারে নজর দিতে পারেন।
সৃজনশীল কাজ: কেউ ভাল আঁকেন, লেখেন, গান করেন। কিন্তু এক সময় অফিস, সংসার সামলাতে গিয়ে নিজের প্রতিভা হারিয়ে যেতে থাকে। অবসরে নিজের শখগুলিকে গুরুত্ব দিন। অনুশীলনে প্রতিভা বাড়ে। মনঃসংযোগেও সুবিধা হয়। সৃজনশীল কাজ মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতাও বৃদ্ধি করে।
কিছু শেখা যায়: ছুটির দিনে পছন্দের কোনও বিষয় শিখতে ভর্তি হতে পারেন। পুরো দিন নয়, বড়জোড় ঘণ্টাখানেকের ক্লাস হবে, এমন কোনও কোর্সে যোগ দিতে পারেন। তা খেলাধূলা হতে পারে বা ফিটনেস সংক্রান্ত বিষয়ও হতে পারে। জুম্বা, অ্যারোবিকস বা যোগাসনের ক্লাস করতে পারেন ছুটির দিনে।
স্বেচ্ছাশ্রম: সমাজের প্রতি দায়বদ্ধতা থেকেও অনেক কাজ করা যায়। এমন কোনও কাজ বেছে নিতে পারেন, যাতে দশের ভাল হয় আবার নিজেও তৃপ্তি পান। সে রকম কোনও কাজে আগ্রহ থাকলে, বিষয়টি ভাবতে পারেন।
এ ছাড়াও বই পড়া, পরিবারের সঙ্গে সময় কাটানো, পছন্দের রান্না করা— এমন অনেক কিছুর মধ্যে দিয়েও কিছু না কিছু শেখা যায়। যা ভবিষ্যৎ জীবনে কাজে লাগতে পারে।
অনলাইন কোর্স: ছুটির দিনে মোবাইলে এলোপাথাড়ি স্ক্রল না করে অন্তত আধ থেকে এক ঘণ্টা এমন কিছু ভিডিয়ো বা ডকুমেন্টারি দেখতে পারেন, যা পেশাগত দিকের জন্য সুবিধাজনক হতে পারে। তথ্যপূর্ণ ভিডিয়ো জীবনে জ্ঞানের ভান্ডার বাড়িয়ে তুলতে সাহায্য করবে। শুধু পেশাগত দিক নয়, অফিস, পরিবার সামলাতে গিয়ে যদি হাঁপিয়ে ওঠেন— তা হলে এই বিষয়ে বিশেষজ্ঞ বা অভিজ্ঞদের পরামর্শ শুনতে পারেন, কী ভাবে দৈনন্দিন কাজকর্ম সময়ে শেষ করা যায়। প্রয়োজনে অনলাইনে পছন্দের বিষয়ে ‘ক্র্যাশ কোর্স’ করতে পারেন।
পডকাস্ট: হয়তো রাস্তায় বেরিয়ে যানজটে আটকে রয়েছেন কিংবা অলস ভাবেই হাঁটাহাটি করছেন, সেই সময় পেশাগত ক্ষেত্রে সহায়ক হয় এমন কিছু শুনতে পারেন। বিভিন্ন রকম পডকাস্ট কার্যক্ষেত্রে দক্ষতা বৃদ্ধিতে সাহায্য করতে পারে। কার্যক্ষেত্রে নিজের দুর্বলতা চিহ্নিত করে, তা কী ভাবে কাটিয়ে ওঠা যায়, সেই ব্যাপারে নজর দিতে পারেন।
সৃজনশীল কাজ: কেউ ভাল আঁকেন, লেখেন, গান করেন। কিন্তু এক সময় অফিস, সংসার সামলাতে গিয়ে নিজের প্রতিভা হারিয়ে যেতে থাকে। অবসরে নিজের শখগুলিকে গুরুত্ব দিন। অনুশীলনে প্রতিভা বাড়ে। মনঃসংযোগেও সুবিধা হয়। সৃজনশীল কাজ মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতাও বৃদ্ধি করে।
কিছু শেখা যায়: ছুটির দিনে পছন্দের কোনও বিষয় শিখতে ভর্তি হতে পারেন। পুরো দিন নয়, বড়জোড় ঘণ্টাখানেকের ক্লাস হবে, এমন কোনও কোর্সে যোগ দিতে পারেন। তা খেলাধূলা হতে পারে বা ফিটনেস সংক্রান্ত বিষয়ও হতে পারে। জুম্বা, অ্যারোবিকস বা যোগাসনের ক্লাস করতে পারেন ছুটির দিনে।
স্বেচ্ছাশ্রম: সমাজের প্রতি দায়বদ্ধতা থেকেও অনেক কাজ করা যায়। এমন কোনও কাজ বেছে নিতে পারেন, যাতে দশের ভাল হয় আবার নিজেও তৃপ্তি পান। সে রকম কোনও কাজে আগ্রহ থাকলে, বিষয়টি ভাবতে পারেন।
এ ছাড়াও বই পড়া, পরিবারের সঙ্গে সময় কাটানো, পছন্দের রান্না করা— এমন অনেক কিছুর মধ্যে দিয়েও কিছু না কিছু শেখা যায়। যা ভবিষ্যৎ জীবনে কাজে লাগতে পারে।