ত্বকের যত্নে খামতি নেই। নিয়ম করে এটা-সেটা মাখছেন। তবু যেন মুখে দীপ্তি ফেরে না। অনেকেই বলেন, তেমন কোনও রূপচর্চা করেন না। অথচ কী লালিত্য তাঁদের মুখে।
ভাবছেন, এমন কিছু আপনার সঙ্গে কেন হয় না? আসলে সৌন্দর্যের গোপন কথা লুকিয়ে আরও গভীরে। অনুজ্জ্বল ত্বক, বার্ধক্যের ছাপ— এ সব কিছুই দূর করতে পারে বিটা-ক্যারোটিন। এটি আসলে এক ধরনের অ্যান্টি-অক্সিড্যান্ট, যা মেলে দৈনন্দিন খাবারেই।
পুষ্টিবিদেরা বলেন, একাধিক গবেষণায় প্রমাণিত অ্যান্টি-অক্সিড্যান্ট, ভিটামিন, খনিজ, ফ্যাটি অ্যাসিড সমৃদ্ধ খাবার ত্বকের ঔজ্জ্বল্য বজায় রাখতে, বার্ধক্যের প্রক্রিয়া শ্লথ করতে সাহায্য করে।
বিটা-ক্যারোটিনও তেমনই এক উপাদান। যা মেলে হলুদ, কমলা ফল এবং সব্জিতে। বিভিন্ন ফলের উজ্জ্বল রঙের পিছনে থাকে এই বিটা-ক্যারোটিনের ভূমিকাই। এটি অ্যান্টি-অক্সিড্যান্ট হিসাবে কাজ করে।
রূপচর্চাশিল্পী হোক বা পুষ্টিবিদ কিংবা চিকিৎসক— সকলেই বলেন অ্যান্টি-অক্সিড্যান্ট সমৃদ্ধ খাবার খেতে। কিন্তু কেন? শরীরে বিভিন্ন কারণে ফ্রি র্যাডিক্যাল বা অণু তৈরি হয়। এই ফ্রি র্যাডিক্যাল কোষের পক্ষে ক্ষতিকর, যা অক্সিডেটিভ স্ট্রেস বাড়িয়ে দেয়। অ্যান্টি-অক্সিড্যান্ট এই ক্ষতিকর অণু এবং অক্সিডেটিভ স্ট্রেস কমাতে সাহায্য করে। অকালবার্ধক্যে বাধা দেয়, ত্বকের কোষগুলি পুনরুজ্জীবিত করে। যার ফলে ত্বক হয়ে ওঠে প্রাণবন্ত, উজ্জ্বল এবং সুন্দর। বিটা-ক্যারোটিন সূর্যরশ্মির ক্ষতির হাত থেকেও ত্বককে রক্ষা করে। রোদের তাপে কালচে হয়ে যাওয়া মুখে ঔজ্জ্বল্য ফেরায়।
বিট-ক্যারোটিন মেলে গাজর, কমলালেবু, রাঙা আলু, আম, লাল বেলপেপার-সহ একাধিক সব্জিতে। বিটা-ক্যারোটিনকে বলে প্রোভিটামিন, যা থেকে ভিটামিন এ তৈরি হয়। বিটা-ক্যারোটিন শরীরে গেলে রেটিনলে পরিণত হয়। বয়সের চাকা উল্টোদিকে ঘুরিয়ে দিতে রেটিনল অত্যন্ত শক্তিশালী উপাদান।
তবে পুষ্টিবিদেরা বলছেন, বিটা-ক্যারোটিনের গুণাগুণ পেতে হলে তার সঙ্গে স্বাস্থ্যকর ফ্যাট থাকা জরুরি। কারণ, এটি ফ্যাটে দ্রবীভূত হয়। পুষ্টিশোষণের জন্য ফ্যাটের প্রয়োজন হয়। গাজর, বেলপেপার দিয়ে স্যালাড খেতে পারেন। কিন্তু তার সঙ্গে অলিভ অয়েল মিশিয়ে নেওয়া জরুরি। অলিভ অয়েলের ফ্যাট এর পুষ্টিগুণ পেতে সাহায্য করবে। কিংবা দৈনন্দিন খাদ্যতালিকায় চিনেবাদাম, আখরোট, কাঠবাদম, ডিম, বিভিন্ন ধরনের বীজ স্বল্প পরিমাণে থাকলেও বিটা-ক্যারোটিন শোষণে অসুবিধা হবে না।
ত্বক ভাল রাখতে বিটা-ক্যারোটিন সমৃদ্ধ কোন খাবার খাবেন?
গাজর, কুমড়ো, আম, টম্যাটো, পাকা পেঁপে, পালংশাক, ব্রকোলি, কমলালেবু, অ্যাপ্রিকট— এই ধরনের ফল এবং সব্জি খেতে হবে। এর পর যদি ত্বকের যত্ন নেওয়া যায় সে ক্ষেত্রে দ্বিগুণ ফল মিলবে।
ভাবছেন, এমন কিছু আপনার সঙ্গে কেন হয় না? আসলে সৌন্দর্যের গোপন কথা লুকিয়ে আরও গভীরে। অনুজ্জ্বল ত্বক, বার্ধক্যের ছাপ— এ সব কিছুই দূর করতে পারে বিটা-ক্যারোটিন। এটি আসলে এক ধরনের অ্যান্টি-অক্সিড্যান্ট, যা মেলে দৈনন্দিন খাবারেই।
পুষ্টিবিদেরা বলেন, একাধিক গবেষণায় প্রমাণিত অ্যান্টি-অক্সিড্যান্ট, ভিটামিন, খনিজ, ফ্যাটি অ্যাসিড সমৃদ্ধ খাবার ত্বকের ঔজ্জ্বল্য বজায় রাখতে, বার্ধক্যের প্রক্রিয়া শ্লথ করতে সাহায্য করে।
বিটা-ক্যারোটিনও তেমনই এক উপাদান। যা মেলে হলুদ, কমলা ফল এবং সব্জিতে। বিভিন্ন ফলের উজ্জ্বল রঙের পিছনে থাকে এই বিটা-ক্যারোটিনের ভূমিকাই। এটি অ্যান্টি-অক্সিড্যান্ট হিসাবে কাজ করে।
রূপচর্চাশিল্পী হোক বা পুষ্টিবিদ কিংবা চিকিৎসক— সকলেই বলেন অ্যান্টি-অক্সিড্যান্ট সমৃদ্ধ খাবার খেতে। কিন্তু কেন? শরীরে বিভিন্ন কারণে ফ্রি র্যাডিক্যাল বা অণু তৈরি হয়। এই ফ্রি র্যাডিক্যাল কোষের পক্ষে ক্ষতিকর, যা অক্সিডেটিভ স্ট্রেস বাড়িয়ে দেয়। অ্যান্টি-অক্সিড্যান্ট এই ক্ষতিকর অণু এবং অক্সিডেটিভ স্ট্রেস কমাতে সাহায্য করে। অকালবার্ধক্যে বাধা দেয়, ত্বকের কোষগুলি পুনরুজ্জীবিত করে। যার ফলে ত্বক হয়ে ওঠে প্রাণবন্ত, উজ্জ্বল এবং সুন্দর। বিটা-ক্যারোটিন সূর্যরশ্মির ক্ষতির হাত থেকেও ত্বককে রক্ষা করে। রোদের তাপে কালচে হয়ে যাওয়া মুখে ঔজ্জ্বল্য ফেরায়।
বিট-ক্যারোটিন মেলে গাজর, কমলালেবু, রাঙা আলু, আম, লাল বেলপেপার-সহ একাধিক সব্জিতে। বিটা-ক্যারোটিনকে বলে প্রোভিটামিন, যা থেকে ভিটামিন এ তৈরি হয়। বিটা-ক্যারোটিন শরীরে গেলে রেটিনলে পরিণত হয়। বয়সের চাকা উল্টোদিকে ঘুরিয়ে দিতে রেটিনল অত্যন্ত শক্তিশালী উপাদান।
তবে পুষ্টিবিদেরা বলছেন, বিটা-ক্যারোটিনের গুণাগুণ পেতে হলে তার সঙ্গে স্বাস্থ্যকর ফ্যাট থাকা জরুরি। কারণ, এটি ফ্যাটে দ্রবীভূত হয়। পুষ্টিশোষণের জন্য ফ্যাটের প্রয়োজন হয়। গাজর, বেলপেপার দিয়ে স্যালাড খেতে পারেন। কিন্তু তার সঙ্গে অলিভ অয়েল মিশিয়ে নেওয়া জরুরি। অলিভ অয়েলের ফ্যাট এর পুষ্টিগুণ পেতে সাহায্য করবে। কিংবা দৈনন্দিন খাদ্যতালিকায় চিনেবাদাম, আখরোট, কাঠবাদম, ডিম, বিভিন্ন ধরনের বীজ স্বল্প পরিমাণে থাকলেও বিটা-ক্যারোটিন শোষণে অসুবিধা হবে না।
ত্বক ভাল রাখতে বিটা-ক্যারোটিন সমৃদ্ধ কোন খাবার খাবেন?
গাজর, কুমড়ো, আম, টম্যাটো, পাকা পেঁপে, পালংশাক, ব্রকোলি, কমলালেবু, অ্যাপ্রিকট— এই ধরনের ফল এবং সব্জি খেতে হবে। এর পর যদি ত্বকের যত্ন নেওয়া যায় সে ক্ষেত্রে দ্বিগুণ ফল মিলবে।