‘হেট স্টোরি ৩’ ছবিতে অভিনয় করার আগে মায়ের সঙ্গে কথা বলেছিলেন জারিন খান। এক সময়ে ক্যাটরিনা কাইফের মতো দেখতে, এই পরিচিতি ছিল জারিনের। সেই ভাবমূর্তি কাটিয়ে উঠতেই তাঁর কাছে আসতে থাকে শুধুই খোলামেলা দৃশ্যে অভিনয় করার প্রস্তাব। ‘হেট স্টোরি ৩’ ছবিতে খোলামেলা দৃশ্যে দেখা গিয়েছিল জারিনকে। তারপর থেকে যৌন উত্তেজনা রয়েছে, এমন বেশ কয়েকটি ছবির প্রস্তাব আসতে থাকে তাঁর কাছে। কিন্তু ‘টাইপকাস্ট’ হতে চাননি অভিনেত্রী।
জানিয়েছেন নিজেই সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে। ‘হেট স্টোরি ৩’ ছবিতে সহ অভিনেতারা সহযোগিতা করতেন সাহসী দৃশ্যের সময়ে। আড়ষ্ট ছিলেন জারিন। তাই ছবির চরিত্র নিয়ে মায়ের সঙ্গে কথা বলে নিয়েছিলেন অভিনেত্রী। জারিন বলেছেন, “আমার কাজের দরকার ছিল। আমার সামনে পরিচালক বা প্রযোজকদের লাইন ছিল না। কয়েকজন বন্ধুর সঙ্গে আমি কথা বলেছিলাম। তাঁরা বেশি ভাবতে বারণ করেছিলেন। তার পরে মায়ের সঙ্গে কথা বলি। মা পাশে ছিল। মায়ের সঙ্গে কথা বলে অনেকটা সাহস পেয়েছিলাম। তার পরে ছবিটা করি।” জরিনা জানান, তাঁর বাবা-মা উদার। দাদু-ঠাকুমা নমাজি ছিলেন।
এর পরে ‘অকসর ২’ ছবিতে অভিনয় করেছিলেন জারিন। এই ছবিতে ফের সাহসী দৃশ্যে অভিনয় করতে চাননি তিনি। কিন্তু শুটিং শুরু হওয়ার পরে বুঝতে পারেন, বেশ কিছু চুম্বনের দৃশ্য রয়েছে। বিষয়টি ভাল ভাবে নেননি জ়রিন। পরিচালকের কাছে বিষয়টি জানানোর পরে তিনি প্রযোজককে দায়ী করেছিলেন। এই পুরো ঘটনার জেরে ছবির বিশেষ প্রদর্শনে ডাক পর্যন্ত পাননি জারিন। খবর ছড়িয়ে পড়ে, জারিনের সঙ্গে কাজ করা নাকি বেশ কঠিন।
জানিয়েছেন নিজেই সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে। ‘হেট স্টোরি ৩’ ছবিতে সহ অভিনেতারা সহযোগিতা করতেন সাহসী দৃশ্যের সময়ে। আড়ষ্ট ছিলেন জারিন। তাই ছবির চরিত্র নিয়ে মায়ের সঙ্গে কথা বলে নিয়েছিলেন অভিনেত্রী। জারিন বলেছেন, “আমার কাজের দরকার ছিল। আমার সামনে পরিচালক বা প্রযোজকদের লাইন ছিল না। কয়েকজন বন্ধুর সঙ্গে আমি কথা বলেছিলাম। তাঁরা বেশি ভাবতে বারণ করেছিলেন। তার পরে মায়ের সঙ্গে কথা বলি। মা পাশে ছিল। মায়ের সঙ্গে কথা বলে অনেকটা সাহস পেয়েছিলাম। তার পরে ছবিটা করি।” জরিনা জানান, তাঁর বাবা-মা উদার। দাদু-ঠাকুমা নমাজি ছিলেন।
এর পরে ‘অকসর ২’ ছবিতে অভিনয় করেছিলেন জারিন। এই ছবিতে ফের সাহসী দৃশ্যে অভিনয় করতে চাননি তিনি। কিন্তু শুটিং শুরু হওয়ার পরে বুঝতে পারেন, বেশ কিছু চুম্বনের দৃশ্য রয়েছে। বিষয়টি ভাল ভাবে নেননি জ়রিন। পরিচালকের কাছে বিষয়টি জানানোর পরে তিনি প্রযোজককে দায়ী করেছিলেন। এই পুরো ঘটনার জেরে ছবির বিশেষ প্রদর্শনে ডাক পর্যন্ত পাননি জারিন। খবর ছড়িয়ে পড়ে, জারিনের সঙ্গে কাজ করা নাকি বেশ কঠিন।