ইরাকের শপিং মলে অগ্নিকাণ্ড! বৃহস্পতিবার পশ্চিম এশিয়ার ওই দেশের এক শপিং মলে ঘটনাটি ঘটেছে। এখনও পর্যন্ত মৃত্যু হয়েছে অন্তত ৬০ জনের। নিখোঁজ আরও অনেকে।
সংবাদ সংস্থা রয়টার্স সূত্রে খবর, স্থানীয় সময় অনুযায়ী বুধবার রাতে ইরাকের পূর্বাঞ্চলের আল-কুত শহরের একটি শপিং মলে দুর্ঘটনাটি ঘটে। ওই বহুতলে হাইপার মার্কেট ছাড়াও একাধিক রেস্তোরাঁ রয়েছে। সে সময় অনেকে পরিবারের সঙ্গে রাতের খাবার খেতে গিয়েছিলেন। কেনাকাটাও করছিলেন কেউ কেউ। তখনই আচমকা আগুন লেগে যায় ভবনটিতে। ওয়াসজিৎ প্রদেশের গভর্নর মোহাম্মদ আল-মায়াহি বলেন, ‘‘রাতে পাঁচতলা ওই হাইপার মার্কেট ও রেস্তোরাঁয় আগুন লেগে যায়। দমকল কর্মীরা এসে কোনও মতে কয়েক জনকে উদ্ধার করলেও বাকিরা ভিতরেই রয়ে যান। অগ্নিদগ্ধ হয়ে মৃত্যু হয় তাঁদের। এখনও পর্যন্ত ৬০ জনের দেহ মিলেছে।’’
শহরের কর্মকর্তা আলী আল-মায়াহি রয়টার্সকে বলেন, ‘‘আমাদের অনুমান, আরও বেশ কয়েকটি মৃতদেহ থাকতে পারে। সেগুলি এখনও উদ্ধার করা সম্ভব হয়নি।’’ শহরের এক কর্তা জানিয়েছেন, এখনও পর্যন্ত ৫৯ জনকে চিহ্নিত করে তাঁদের নামের তালিকা তৈরি সম্ভব হয়েছে। এঁদের মধ্যে বেশির ভাগেরই দেহ অনেকাংশে পুড়ে গিয়েছে। এক জনের দেহ এতটাই পুড়ে গিয়েছে যে, তাঁকে শনাক্তও করা যাচ্ছে না। কয়েক জন এখনও নিখোঁজ। ইতিমধ্যে দুর্ঘটনার বেশ কিছু ভিডিয়োও সমাজমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে (সেগুলির সত্যতা যাচাই করেনি আনন্দবাজার ডট কম)। ভিডিয়োতে দেখা যাচ্ছে, রাতের অন্ধকারেও দাউদাউ করে জ্বলছে আল-কুতের ওই পাঁচ তলা ভবন। দমকলকর্মীরা আগুন নিয়ন্ত্রণে আনার চেষ্টা করছেন। যাঁরা ভিতরে আটকে পড়েছেন, তাঁদের উদ্ধারের চেষ্টাও চলছে।
কী ভাবে ওই শপিং মলে আগুন লাগল, তা এখনও জানা যায়নি। তবে গভর্নর জানিয়েছেন, ঘটনায় উচ্চ পর্যায়ের তদন্ত শুরু হয়েছে। সরকারি সূত্রকে উদ্ধৃত করে রাষ্ট্রীয় সংবাদ সংস্থা আইএনএ জানিয়েছে, তদন্তের প্রাথমিক রিপোর্ট আগামী ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে প্রকাশ্যে আনা হবে। মামলাও দায়ের করা হয়েছে ওই বহুতল ভবন ও শপিং মলের মালিকের বিরুদ্ধেও।
                           সংবাদ সংস্থা রয়টার্স সূত্রে খবর, স্থানীয় সময় অনুযায়ী বুধবার রাতে ইরাকের পূর্বাঞ্চলের আল-কুত শহরের একটি শপিং মলে দুর্ঘটনাটি ঘটে। ওই বহুতলে হাইপার মার্কেট ছাড়াও একাধিক রেস্তোরাঁ রয়েছে। সে সময় অনেকে পরিবারের সঙ্গে রাতের খাবার খেতে গিয়েছিলেন। কেনাকাটাও করছিলেন কেউ কেউ। তখনই আচমকা আগুন লেগে যায় ভবনটিতে। ওয়াসজিৎ প্রদেশের গভর্নর মোহাম্মদ আল-মায়াহি বলেন, ‘‘রাতে পাঁচতলা ওই হাইপার মার্কেট ও রেস্তোরাঁয় আগুন লেগে যায়। দমকল কর্মীরা এসে কোনও মতে কয়েক জনকে উদ্ধার করলেও বাকিরা ভিতরেই রয়ে যান। অগ্নিদগ্ধ হয়ে মৃত্যু হয় তাঁদের। এখনও পর্যন্ত ৬০ জনের দেহ মিলেছে।’’
শহরের কর্মকর্তা আলী আল-মায়াহি রয়টার্সকে বলেন, ‘‘আমাদের অনুমান, আরও বেশ কয়েকটি মৃতদেহ থাকতে পারে। সেগুলি এখনও উদ্ধার করা সম্ভব হয়নি।’’ শহরের এক কর্তা জানিয়েছেন, এখনও পর্যন্ত ৫৯ জনকে চিহ্নিত করে তাঁদের নামের তালিকা তৈরি সম্ভব হয়েছে। এঁদের মধ্যে বেশির ভাগেরই দেহ অনেকাংশে পুড়ে গিয়েছে। এক জনের দেহ এতটাই পুড়ে গিয়েছে যে, তাঁকে শনাক্তও করা যাচ্ছে না। কয়েক জন এখনও নিখোঁজ। ইতিমধ্যে দুর্ঘটনার বেশ কিছু ভিডিয়োও সমাজমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে (সেগুলির সত্যতা যাচাই করেনি আনন্দবাজার ডট কম)। ভিডিয়োতে দেখা যাচ্ছে, রাতের অন্ধকারেও দাউদাউ করে জ্বলছে আল-কুতের ওই পাঁচ তলা ভবন। দমকলকর্মীরা আগুন নিয়ন্ত্রণে আনার চেষ্টা করছেন। যাঁরা ভিতরে আটকে পড়েছেন, তাঁদের উদ্ধারের চেষ্টাও চলছে।
কী ভাবে ওই শপিং মলে আগুন লাগল, তা এখনও জানা যায়নি। তবে গভর্নর জানিয়েছেন, ঘটনায় উচ্চ পর্যায়ের তদন্ত শুরু হয়েছে। সরকারি সূত্রকে উদ্ধৃত করে রাষ্ট্রীয় সংবাদ সংস্থা আইএনএ জানিয়েছে, তদন্তের প্রাথমিক রিপোর্ট আগামী ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে প্রকাশ্যে আনা হবে। মামলাও দায়ের করা হয়েছে ওই বহুতল ভবন ও শপিং মলের মালিকের বিরুদ্ধেও।
 
  আন্তজার্তিক ডেস্ক
 আন্তজার্তিক ডেস্ক  
                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                     
                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                