খাবার শুধু শরীরের ওজন বা পুষ্টির উপরই প্রভাব ফেলে না, তা দীর্ঘমেয়াদে ক্যানসার বা হৃদরোগের মতো গুরুতর অসুখের ঝুঁকিও বাড়াতে বা কমাতে পারে। আর সেই কারণে দৈনন্দিন জীবনে সচেতন খাদ্যাভ্যাস ভীষণ প্রয়োজন।
হার্ভার্ডের প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত গ্যাস্ট্রোএন্টারোলজিস্ট সৌরভ শেঠি সম্প্রতি ইনস্টাগ্রামে এমন তিনটি পানীয়র কথা জানিয়েছেন, যেগুলি নিয়মিত খেলে তা পেট ভাল রাখার পাশাপাশি, শরীরের ইনফ্লেমেশন কমায় এবং সবচেয়ে বড় কথা – ক্যানসারের মতো মারণরোগের ঝুঁকিও কমাতে পারে।
খাদ্যাভ্যাস ছাড়াও জেনেটিক, পরিবেশগত এবং জীবনযাত্রার মতো নানা বিষয়ের উপর ক্যানসারের ঝুঁকি নির্ভর করে। তবে বৈজ্ঞানিক গবেষণায় প্রমাণিত হয়েছে, এইসব স্বাস্থ্যকর পানীয় ও খাবার দীর্ঘমেয়াদে শরীরকে ক্যানসারের মতো রোগের বিরুদ্ধে লড়াই করার শক্তি দেয়।
ডা. সৌরভ শেঠির মতে, " দৈনন্দিন জীবনের ছোট ছোট অভ্যাস দীর্ঘমেয়াদি সুরক্ষা দেয়।" তিনটি বিজ্ঞানসম্মত পানীয় ডায়েটে যোগ করার পরামর্শ তিনি দিয়েছেন —
১) গ্রিন টি: গ্রিন টি-তে থাকে শক্তিশালী অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ক্যাটেচিন। বিশেষ করে, মাচা হল গ্রিন টির ঘন রূপ, যা আরও বেশি কার্যকর এবং উপকারী। গবেষণায় দেখা গিয়েছে, গ্রিন টি স্মৃতিশক্তি বাড়াতে, ওরাল হেলথ বা মুখের স্বাস্থ্যের খেয়াল রাখতে ও হৃদরোগের ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে।
২) গ্রিন স্মুদি: ডা. সৌরভ শেঠির পরামর্শ - পালং শাক, শসা, (যদি সম্ভব হয় কেল বা সেলারি-ও মেশাতে পারেন) ও সামান্য আদা মিশিয়ে গ্রিন স্মুদি বানাতে পারেন। এতে প্রচুর অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরি উপাদান থাকে যা ত্বক, চোখ, হার্ট ছাড়াও এমনিও স্বাস্থ্যের পক্ষে ভাল।
৩) হলুদ মেশানো দুধ: হলুদের প্রধান উপাদান কারকিউমিন-এ রয়েছে অ্যান্টি-ক্যানসার এবং অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরি গুণ। "আমি ব্যক্তিগতভাবে এটি আমন্ড মিল্ক দিয়ে বানাই, আর সঙ্গে এক চিমটে গোলমরিচ যোগ করি যাতে শরীরে এর উপকারিতা ভাল করে শোষণ হওয়ার সুযোগ পায়," বলছেন চিকিৎসক শেঠি।
ডা. সৌরভ শেঠির মতে ক্যানসার প্রতিরোধে উপযোগী আরও ৫টি খাবার রয়েছে:
১. বেরি: বেরি জাতীয় ফল অ্যান্টিঅক্সিডেন্টে ভরপুর, যা কোশের ক্ষয় রোধ করে।
২. ব্রকোলি ও ফুলকপি: এই ধরনের সবজিতে থাকে সালফোরাফেন, যা ক্যানসার কোশ ধ্বংস করতে সক্ষম।
৩. রসুন: এতে থাকে এলিসিন, একটি শক্তিশালী অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট। রান্নার শেষে যোগ করলেই এর কার্যকারিতা বেশি পাওয়া যায়।
৪. হলুদ: কারকিউমিন নামক উপাদান ক্যানসার কোশের গ্রোথ আটকায়।
৫. বাদাম: আমন্ড বা আখরোটে থাকে ফাইবার, প্রোটিন, স্বাস্থ্যকর ফ্যাট – যা সব মিলিয়ে রোগ প্রতিরোধে সহায়ক।
হার্ভার্ডের প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত গ্যাস্ট্রোএন্টারোলজিস্ট সৌরভ শেঠি সম্প্রতি ইনস্টাগ্রামে এমন তিনটি পানীয়র কথা জানিয়েছেন, যেগুলি নিয়মিত খেলে তা পেট ভাল রাখার পাশাপাশি, শরীরের ইনফ্লেমেশন কমায় এবং সবচেয়ে বড় কথা – ক্যানসারের মতো মারণরোগের ঝুঁকিও কমাতে পারে।
খাদ্যাভ্যাস ছাড়াও জেনেটিক, পরিবেশগত এবং জীবনযাত্রার মতো নানা বিষয়ের উপর ক্যানসারের ঝুঁকি নির্ভর করে। তবে বৈজ্ঞানিক গবেষণায় প্রমাণিত হয়েছে, এইসব স্বাস্থ্যকর পানীয় ও খাবার দীর্ঘমেয়াদে শরীরকে ক্যানসারের মতো রোগের বিরুদ্ধে লড়াই করার শক্তি দেয়।
ডা. সৌরভ শেঠির মতে, " দৈনন্দিন জীবনের ছোট ছোট অভ্যাস দীর্ঘমেয়াদি সুরক্ষা দেয়।" তিনটি বিজ্ঞানসম্মত পানীয় ডায়েটে যোগ করার পরামর্শ তিনি দিয়েছেন —
১) গ্রিন টি: গ্রিন টি-তে থাকে শক্তিশালী অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ক্যাটেচিন। বিশেষ করে, মাচা হল গ্রিন টির ঘন রূপ, যা আরও বেশি কার্যকর এবং উপকারী। গবেষণায় দেখা গিয়েছে, গ্রিন টি স্মৃতিশক্তি বাড়াতে, ওরাল হেলথ বা মুখের স্বাস্থ্যের খেয়াল রাখতে ও হৃদরোগের ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে।
২) গ্রিন স্মুদি: ডা. সৌরভ শেঠির পরামর্শ - পালং শাক, শসা, (যদি সম্ভব হয় কেল বা সেলারি-ও মেশাতে পারেন) ও সামান্য আদা মিশিয়ে গ্রিন স্মুদি বানাতে পারেন। এতে প্রচুর অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরি উপাদান থাকে যা ত্বক, চোখ, হার্ট ছাড়াও এমনিও স্বাস্থ্যের পক্ষে ভাল।
৩) হলুদ মেশানো দুধ: হলুদের প্রধান উপাদান কারকিউমিন-এ রয়েছে অ্যান্টি-ক্যানসার এবং অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরি গুণ। "আমি ব্যক্তিগতভাবে এটি আমন্ড মিল্ক দিয়ে বানাই, আর সঙ্গে এক চিমটে গোলমরিচ যোগ করি যাতে শরীরে এর উপকারিতা ভাল করে শোষণ হওয়ার সুযোগ পায়," বলছেন চিকিৎসক শেঠি।
ডা. সৌরভ শেঠির মতে ক্যানসার প্রতিরোধে উপযোগী আরও ৫টি খাবার রয়েছে:
১. বেরি: বেরি জাতীয় ফল অ্যান্টিঅক্সিডেন্টে ভরপুর, যা কোশের ক্ষয় রোধ করে।
২. ব্রকোলি ও ফুলকপি: এই ধরনের সবজিতে থাকে সালফোরাফেন, যা ক্যানসার কোশ ধ্বংস করতে সক্ষম।
৩. রসুন: এতে থাকে এলিসিন, একটি শক্তিশালী অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট। রান্নার শেষে যোগ করলেই এর কার্যকারিতা বেশি পাওয়া যায়।
৪. হলুদ: কারকিউমিন নামক উপাদান ক্যানসার কোশের গ্রোথ আটকায়।
৫. বাদাম: আমন্ড বা আখরোটে থাকে ফাইবার, প্রোটিন, স্বাস্থ্যকর ফ্যাট – যা সব মিলিয়ে রোগ প্রতিরোধে সহায়ক।