মুখমণ্ডলের সৌন্দর্য নিয়ে যত ভাবনা, তার বিন্দুমাত্র থাকে না হাত বা পা নিয়ে। কেউ কেউ হাতের দিকে নজর দিলেও, পায়ের পাতাটি অবহেলিতই রয়ে যায়। অথচ বৃষ্টির জমা নোংরা জল, কাদা, ময়লা সবটা কিন্তু এসে লাগে পায়েই। সবচেয়ে নোংরা হয় শরীরে যে অংশটি তাকে নিয়ে না ভাবাটা আসলে স্বাস্থ্যকেই অবহেলা করা মনে করেন কোনও কোনও চিকিৎসক। বিশেষত ডায়াবিটিস থাকলে পায়ের পাতার যত্ন নেওয়া আবশ্যক। কারণ, রক্তে শর্করার মাত্রা বেশি থাকলে সামান্য কাটা-ছড়া থেকেই সংক্রমণ ঘটতে পারে। পায়ে যেহেতু ধুলো-ময়লা সবচেয়ে বেশি লাগে তাই পায়ের পরিচর্যা না করলে সংক্রমণ হতে পারে।
কিন্তু কী ভাবে যত্নে রাখবেন পা? দিনের শেষে ঈষদুষ্ণ সাবান জলে পা ভিজিয়ে রাখলে, শরীরে যেমন আরাম হয়, তেমনই পা-ও পরিষ্কার থাকে। নিয়মিত পা পরিষ্কারের পাশাপাশি, পায়ের ত্বকের যত্নে ব্যবহার করতে পারেন মাস্কও। মুখেই মাস্ক ব্যবহারের চল বেশি। তবে পায়ের মাস্কও হয়। পায়ের রুক্ষ ভাব দূর করে, চামড় নরম এবং মসৃণ রাখার জন্য এই মাস্ক জরুরি।
কী ভাবে বানাবেন মাস্ক?
শসা-অলিভ অয়েল: ১টি শসা বেটে নিন। তার সঙ্গে যোগ করুন আধখানা পাতিলেবুর রস এবং আধ চা-চামচ অলিভ অয়েল। তিন উপকরণ মিশিয়ে নিন। মাস্ক সবসময় পরিষ্কার পায়ে ব্যবহার করা জরুরি। ঈষদুষ্ণ জলে বডি শ্যাম্পু মিশিয়ে পা ঘষে পরিষ্কার করে নিন। তোয়ালে দিয়ে পা মুছে মাস্কটি ব্যবহার করুন। পায়ের পাতা এবং উপরের অংশে লাগিয়ে মিনিট পাঁচেক মাসাজ করুন। আরও ৫ মিনিট রেখে জল দিয়ে ধুয়ে নিন।
কলা এবং মধু: আধ খানা কলা বেটে তার সঙ্গে কয়েক ফোঁটা মধু মিশিয়ে নিন। গরম জল দিয়ে ধুয়ে নেওয়া পায়ের পাতায় মাস্ক মেখে মাসাজ করুন। পায়ের পাতার কালচে ভাব, গোড়ালি ফাটা দূর করবে এই মাস্ক।
হলুদ, বেসন, দুধ: ২ টেবিল চামচ কাঁচা হলুদ বাটার সঙ্গে ২ টেবিল চামচ বেসন এবং দুধ মিশিয়ে কাদার মতো গুলে নিন। মিশ্রণটি পরিষ্কার পায়ের পাতায় লাগিয়ে হালকা মাসাজ করে ১০ মিনিট রেখে দিন। তারপর জল দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।
মাসে অন্তত দু’বার করলেই পা থাকবে নরম। গোড়ালি ফাটার সমস্যাও মিটবে।
কিন্তু কী ভাবে যত্নে রাখবেন পা? দিনের শেষে ঈষদুষ্ণ সাবান জলে পা ভিজিয়ে রাখলে, শরীরে যেমন আরাম হয়, তেমনই পা-ও পরিষ্কার থাকে। নিয়মিত পা পরিষ্কারের পাশাপাশি, পায়ের ত্বকের যত্নে ব্যবহার করতে পারেন মাস্কও। মুখেই মাস্ক ব্যবহারের চল বেশি। তবে পায়ের মাস্কও হয়। পায়ের রুক্ষ ভাব দূর করে, চামড় নরম এবং মসৃণ রাখার জন্য এই মাস্ক জরুরি।
কী ভাবে বানাবেন মাস্ক?
শসা-অলিভ অয়েল: ১টি শসা বেটে নিন। তার সঙ্গে যোগ করুন আধখানা পাতিলেবুর রস এবং আধ চা-চামচ অলিভ অয়েল। তিন উপকরণ মিশিয়ে নিন। মাস্ক সবসময় পরিষ্কার পায়ে ব্যবহার করা জরুরি। ঈষদুষ্ণ জলে বডি শ্যাম্পু মিশিয়ে পা ঘষে পরিষ্কার করে নিন। তোয়ালে দিয়ে পা মুছে মাস্কটি ব্যবহার করুন। পায়ের পাতা এবং উপরের অংশে লাগিয়ে মিনিট পাঁচেক মাসাজ করুন। আরও ৫ মিনিট রেখে জল দিয়ে ধুয়ে নিন।
কলা এবং মধু: আধ খানা কলা বেটে তার সঙ্গে কয়েক ফোঁটা মধু মিশিয়ে নিন। গরম জল দিয়ে ধুয়ে নেওয়া পায়ের পাতায় মাস্ক মেখে মাসাজ করুন। পায়ের পাতার কালচে ভাব, গোড়ালি ফাটা দূর করবে এই মাস্ক।
হলুদ, বেসন, দুধ: ২ টেবিল চামচ কাঁচা হলুদ বাটার সঙ্গে ২ টেবিল চামচ বেসন এবং দুধ মিশিয়ে কাদার মতো গুলে নিন। মিশ্রণটি পরিষ্কার পায়ের পাতায় লাগিয়ে হালকা মাসাজ করে ১০ মিনিট রেখে দিন। তারপর জল দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।
মাসে অন্তত দু’বার করলেই পা থাকবে নরম। গোড়ালি ফাটার সমস্যাও মিটবে।