সংসার ছেড়ে তাঁর সঙ্গে থাকার জন্য পরস্ত্রীকে চাপ দিচ্ছিলেন এক যুবক। কিন্তু স্বামী-সংসার ছেড়ে প্রেমিকের সঙ্গে পালাতে রাজি হননি সেই যুবতী। এ জন্য তাঁকে খুনের চেষ্টার অভিযোগ উঠল প্রেমিকের বিরুদ্ধে। ঘটনাকে কেন্দ্র করে শোরগোল মুর্শিদাবাদের কান্দি মহকুমা এলাকায়।
স্থানীয় সূত্রে খবর, বৃহস্পতিবার বিকেলে পুকুরের ধারে এক বধূকে রক্তাক্ত অবস্থায় উদ্ধার করা হয়। অভিযোগ, নলি কেটে তাঁকে খুনের চেষ্টা করেন রামপ্রসাদ দাস নামে এক যুবক। ওই বধূকে আশঙ্কাজনক অবস্থায় কান্দি মহকুমা হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়েছে। তবে অভিযুক্ত এবং তাঁর পরিবারের সদস্যেরা পলাতক। জখম যুবতীর পরিবারের তরফে ভরতপুর থানায় অভিযোগ দায়ের হয়েছে। যার প্রেক্ষিতে তদন্ত শুরু করছে পুলিশ।
পুলিশ সূত্রে খবর, আক্রান্ত যুবতী পাড়ার পুকুরে বাসন মাজতে গিয়েছিলেন। সেই সময় আরও কয়েক জন মহিলা ছিলেন সেখানে। অভিযোগ,তখন সেখানে আচমকা হাজির হন বধূর প্রেমিক। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছেন, পুকুরঘাটে নেমে যুবতীর চুলের মুঠি ধরে মারধর শুরু করেন যুবক। তার পর মাটিতে ফেলে ছুরি দিয়ে তাঁর গলায় কোপ দেন। নিজেকে বাঁচানোর চেষ্টায় ওই যুবতী হাত দিয়ে মুখ ঢাকতে গিয়েছিলেন। সেই সময় ছুরির কোপে তাঁর হাতের একটি আঙুল কেটে যায়।
অন্য মহিলারা চিৎকার-চেঁচামেচি শুরু করলে অভিযুক্ত দৌড়ে পালান। ঘটনাক্রমে কান্দি মহকুমা হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয় যুবতীকে। হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ সূত্রে খবর, আক্রান্তের গলায় ১৫টি সেলাই পড়েছে। তাঁর অবস্থা আশঙ্কাজনক। বধূর স্বামী বলেন, ‘‘আমার স্ত্রীর সঙ্গে রামপ্রসাদের সম্পর্ক ছিল। তবে আমার স্ত্রী সেই সম্পর্ক থেকে বেরিয়ে আসতে চেয়েছিল। রামপ্রসাদ তার সঙ্গে সংসার করার জন্য চাপ দিচ্ছিল। এ নিয়ে থানায় অভিযোগ দায়ের হয়। আমরা ওর চরম শাস্তি চাই।’’
স্থানীয় সূত্রে খবর, বৃহস্পতিবার বিকেলে পুকুরের ধারে এক বধূকে রক্তাক্ত অবস্থায় উদ্ধার করা হয়। অভিযোগ, নলি কেটে তাঁকে খুনের চেষ্টা করেন রামপ্রসাদ দাস নামে এক যুবক। ওই বধূকে আশঙ্কাজনক অবস্থায় কান্দি মহকুমা হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়েছে। তবে অভিযুক্ত এবং তাঁর পরিবারের সদস্যেরা পলাতক। জখম যুবতীর পরিবারের তরফে ভরতপুর থানায় অভিযোগ দায়ের হয়েছে। যার প্রেক্ষিতে তদন্ত শুরু করছে পুলিশ।
পুলিশ সূত্রে খবর, আক্রান্ত যুবতী পাড়ার পুকুরে বাসন মাজতে গিয়েছিলেন। সেই সময় আরও কয়েক জন মহিলা ছিলেন সেখানে। অভিযোগ,তখন সেখানে আচমকা হাজির হন বধূর প্রেমিক। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছেন, পুকুরঘাটে নেমে যুবতীর চুলের মুঠি ধরে মারধর শুরু করেন যুবক। তার পর মাটিতে ফেলে ছুরি দিয়ে তাঁর গলায় কোপ দেন। নিজেকে বাঁচানোর চেষ্টায় ওই যুবতী হাত দিয়ে মুখ ঢাকতে গিয়েছিলেন। সেই সময় ছুরির কোপে তাঁর হাতের একটি আঙুল কেটে যায়।
অন্য মহিলারা চিৎকার-চেঁচামেচি শুরু করলে অভিযুক্ত দৌড়ে পালান। ঘটনাক্রমে কান্দি মহকুমা হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয় যুবতীকে। হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ সূত্রে খবর, আক্রান্তের গলায় ১৫টি সেলাই পড়েছে। তাঁর অবস্থা আশঙ্কাজনক। বধূর স্বামী বলেন, ‘‘আমার স্ত্রীর সঙ্গে রামপ্রসাদের সম্পর্ক ছিল। তবে আমার স্ত্রী সেই সম্পর্ক থেকে বেরিয়ে আসতে চেয়েছিল। রামপ্রসাদ তার সঙ্গে সংসার করার জন্য চাপ দিচ্ছিল। এ নিয়ে থানায় অভিযোগ দায়ের হয়। আমরা ওর চরম শাস্তি চাই।’’