রাজশাহী মহানগরীতে ছিনতাইয়ের ঘটনায় এক আসামি গ্রেফতার করা হয়েছে। এ সময় ১৬টি মোবাইল ফোন উদ্ধার করা হয়েছে।
রবিবার (২০ জুলাই) ভোর সাড়ে ৫টায় নগরীর বোয়ালিয়া মডেল থানার বাজে কাজলা এলাকা থেকে তাকে গ্রেফতার করা হয়।
গ্রেফতার আসামি ইমরান মিঠু (২৯), সে নগরীর বোয়ালিয়া মডেল থানার বাজেকাজলা এলাকার আবুল হোসেন ওরফে আবুল কাশেমের ছেলে।
রবিবার বিকালে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন নগর পুলিশের মুখপাত্র অতিরিক্ত উপ-পুলিশ কমিশনার (সদর ক্রাইম এন্ড অপস), মোঃ গাজিউর রহমান, পিপিএম।
তিনি জানান, গত ১৬ জুলাই রাত সাড়ে ৩টায় বোয়ালিয়া মডেল থানার রানীনগর রেশমপট্টি এলাকায় এক দম্পতির ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটে। ভুক্তভোগী মোঃ পারভেজ হাসান ও তার স্ত্রী লক্ষীপুর মোড় হয়ে অটোরিকশায় রামচন্দ্রপুর নিজ বাড়িতে ফিরছিলেন। পথিমধ্যে ইসকন মন্দিরের সামনে পৌঁছালে মোটরসাইকেলযোগে আসা দুই অজ্ঞাতনামা ব্যক্তি তাদের রিকশার গতিরোধ করে হাসুয়া দেখিয়ে ভয়ভীতি প্রদর্শন করে তাদের কাছ থেকে দুটি মোবাইল ফোন, নগদ ১৫ হাজার ৮০০ টাকা, পাঁচটি ব্যাংকের এটিএম কার্ড, জাতীয় পরিচয়পত্র ও গুরুত্বপূর্ণ কাগজপত্র ছিনিয়ে নেয়। এ ঘটনায় ভুক্তভোগী বোয়ালিয়া মডেল থানায় এজাহার দায়ের করেন।
মামলার পর বোয়ালিয়া মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মোঃ মোস্তাক আহম্মেদের নেতৃত্বে ছিনতাই হওয়া নগদ টাকা, মোবাইল ও গুরুত্বপূর্ণ কাগজপত্রসহ আসামিদের গ্রেফতারে অভিযান শুরু হয়।
অবশেষে রবিবার ভোর সাড়ে ৫টায় মহানগরীর বাজেকাজলা এলাকায় অভিযান পরিচালনা করে চোরাই মোবাইল ফোন ক্রয়ের আসামি মিঠুকে গ্রেফতার করা হয়। এসময় তার কাছ থেকে ছিনতাইকৃত ২টি মোবাইল ফোনসহ বিভিন্ন ব্র্যান্ডের মোট ১৬টি চোরাই মোবাইল উদ্ধার করা হয়।
রবিবার সকালে গ্রেফতার আসামিকে বিজ্ঞ আদালতের মাধ্যমে জেল হাজতে প্রেরণ করা হয়েছে। অন্যান্য আসামিদের গ্রেফতার অভিযান অব্যাহত রয়েছে।
রবিবার (২০ জুলাই) ভোর সাড়ে ৫টায় নগরীর বোয়ালিয়া মডেল থানার বাজে কাজলা এলাকা থেকে তাকে গ্রেফতার করা হয়।
গ্রেফতার আসামি ইমরান মিঠু (২৯), সে নগরীর বোয়ালিয়া মডেল থানার বাজেকাজলা এলাকার আবুল হোসেন ওরফে আবুল কাশেমের ছেলে।
রবিবার বিকালে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন নগর পুলিশের মুখপাত্র অতিরিক্ত উপ-পুলিশ কমিশনার (সদর ক্রাইম এন্ড অপস), মোঃ গাজিউর রহমান, পিপিএম।
তিনি জানান, গত ১৬ জুলাই রাত সাড়ে ৩টায় বোয়ালিয়া মডেল থানার রানীনগর রেশমপট্টি এলাকায় এক দম্পতির ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটে। ভুক্তভোগী মোঃ পারভেজ হাসান ও তার স্ত্রী লক্ষীপুর মোড় হয়ে অটোরিকশায় রামচন্দ্রপুর নিজ বাড়িতে ফিরছিলেন। পথিমধ্যে ইসকন মন্দিরের সামনে পৌঁছালে মোটরসাইকেলযোগে আসা দুই অজ্ঞাতনামা ব্যক্তি তাদের রিকশার গতিরোধ করে হাসুয়া দেখিয়ে ভয়ভীতি প্রদর্শন করে তাদের কাছ থেকে দুটি মোবাইল ফোন, নগদ ১৫ হাজার ৮০০ টাকা, পাঁচটি ব্যাংকের এটিএম কার্ড, জাতীয় পরিচয়পত্র ও গুরুত্বপূর্ণ কাগজপত্র ছিনিয়ে নেয়। এ ঘটনায় ভুক্তভোগী বোয়ালিয়া মডেল থানায় এজাহার দায়ের করেন।
মামলার পর বোয়ালিয়া মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মোঃ মোস্তাক আহম্মেদের নেতৃত্বে ছিনতাই হওয়া নগদ টাকা, মোবাইল ও গুরুত্বপূর্ণ কাগজপত্রসহ আসামিদের গ্রেফতারে অভিযান শুরু হয়।
অবশেষে রবিবার ভোর সাড়ে ৫টায় মহানগরীর বাজেকাজলা এলাকায় অভিযান পরিচালনা করে চোরাই মোবাইল ফোন ক্রয়ের আসামি মিঠুকে গ্রেফতার করা হয়। এসময় তার কাছ থেকে ছিনতাইকৃত ২টি মোবাইল ফোনসহ বিভিন্ন ব্র্যান্ডের মোট ১৬টি চোরাই মোবাইল উদ্ধার করা হয়।
রবিবার সকালে গ্রেফতার আসামিকে বিজ্ঞ আদালতের মাধ্যমে জেল হাজতে প্রেরণ করা হয়েছে। অন্যান্য আসামিদের গ্রেফতার অভিযান অব্যাহত রয়েছে।