বিশ্বজুড়ে ফের চিন্তা বাড়াচ্ছে করোনা ভাইরাস। সম্প্রতি ‘XFG’ নামে এক নতুন প্রজাতির খোঁজ মিলেছে, যা দ্রুত ছড়িয়ে পড়ছে বিভিন্ন দেশে। বিজ্ঞানীদের কথায়, এই নতুন রূপটির আর এক নাম ‘স্ট্রাটাস’। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (WHO) এই ভ্যারিয়েন্টকে বিশেষ পর্যবেক্ষণের তালিকায় রেখেছে।
বিশেষজ্ঞদের মতে, XFG-র সংক্রমণ ক্ষমতা বেশ তীব্র। দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার একাধিক দেশে এই ভাইরাসে আক্রান্তের সংখ্যা বাড়ছে। সেই সঙ্গে হাসপাতালে রোগী ভর্তির সংখ্যাও বাড়ছে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এই ভ্যারিয়েন্ট আগামী দিনে করোনার প্রভাবশালী রূপ হয়ে উঠতে পারে।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (World Health Organization) তথ্য অনুযায়ী, ২২ জুন পর্যন্ত বিশ্বের ৩৮টি দেশ থেকে মোট ১ হাজার ৬৪৮টি 'XFG' নমুনা গ্লোবাল ডেটাবেস GISAID-এ জমা পড়েছে। ২০২৪ সালের জানুয়ারিতে এই ভ্যারিয়েন্টটি প্রথম কানাডায় ধরা পড়ে। এটি মূলত ওমিক্রনের একটি সাব-ভ্যারিয়েন্ট থেকে তৈরি হয়েছে।
'XFG' হল একটি রিকম্বিন্যান্ট ভ্যারিয়েন্ট (Recombinant Variant) অর্থাৎ দুটি আলাদা করোনা প্রজাতি একসঙ্গে একজন মানুষের দেহে সংক্রমণ ঘটালে, সেখানেই তাদের জিনগত উপাদান মিশে নতুন একটি ভ্যারিয়েন্ট তৈরি হতে পারে। XFG মূলত ‘LF.7’ এবং ‘LP.8.1.2’ নামে দুটি ভাইরাস মিলে তৈরি হয়েছে। এই ধরনের রিকম্বিন্যান্ট ভ্যারিয়েন্টের নাম সাধারণত ‘X’ দিয়ে শুরু হয়।
তথ্য বলছে, XFG খুব গুরুতর রোগ সৃষ্টি করছে না। এটি অন্যান্য ওমিক্রন ভ্যারিয়েন্টের মতোই সাধারণত হালকা সর্দি-কাশির মতো উপসর্গ তৈরি করছে। হু (WHO) জানিয়েছে, এই ভ্যারিয়েন্টের কারণে এখনই বড় বিপদের আশঙ্কা নেই। তবে গবেষণায় জানা গিয়েছে, এই ভাইরাস শরীরের স্বাভাবিক প্রতিরোধ ক্ষমতা এড়িয়ে যেতে পারে। অর্থাৎ সহজেই সংক্রমণ ঘটাতে পারে এবং শরীরে দীর্ঘ সময় ধরে থাকতে পারে।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা ২৫ জুন XFG-কে বিশেষ পর্যবেক্ষণের তালিকায় রেখেছে। সংস্থার মতে, এই ভ্যারিয়েন্টের বিরুদ্ধে বর্তমান করোনা টিকাগুলি এখনও কাজ করছে। বিশেষ করে টিকা নেওয়া থাকলে গুরুতর অসুস্থ হওয়ার আশঙ্কা অনেকটাই কম।
তবে বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এখনও আতঙ্কিত হওয়ার মতো পরিস্থিতি তৈরি হয়নি। কিন্তু এই ভ্যারিয়েন্ট দ্রুত ছড়াতে পারে। এটিকে চটজলদি শনাক্ত করাও কঠিন হতে পারে। তাই আগেভাগে সতর্কতা নেওয়াই বুদ্ধিমানের কাজ হবে।
বিশেষজ্ঞদের মতে, XFG-র সংক্রমণ ক্ষমতা বেশ তীব্র। দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার একাধিক দেশে এই ভাইরাসে আক্রান্তের সংখ্যা বাড়ছে। সেই সঙ্গে হাসপাতালে রোগী ভর্তির সংখ্যাও বাড়ছে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এই ভ্যারিয়েন্ট আগামী দিনে করোনার প্রভাবশালী রূপ হয়ে উঠতে পারে।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (World Health Organization) তথ্য অনুযায়ী, ২২ জুন পর্যন্ত বিশ্বের ৩৮টি দেশ থেকে মোট ১ হাজার ৬৪৮টি 'XFG' নমুনা গ্লোবাল ডেটাবেস GISAID-এ জমা পড়েছে। ২০২৪ সালের জানুয়ারিতে এই ভ্যারিয়েন্টটি প্রথম কানাডায় ধরা পড়ে। এটি মূলত ওমিক্রনের একটি সাব-ভ্যারিয়েন্ট থেকে তৈরি হয়েছে।
'XFG' হল একটি রিকম্বিন্যান্ট ভ্যারিয়েন্ট (Recombinant Variant) অর্থাৎ দুটি আলাদা করোনা প্রজাতি একসঙ্গে একজন মানুষের দেহে সংক্রমণ ঘটালে, সেখানেই তাদের জিনগত উপাদান মিশে নতুন একটি ভ্যারিয়েন্ট তৈরি হতে পারে। XFG মূলত ‘LF.7’ এবং ‘LP.8.1.2’ নামে দুটি ভাইরাস মিলে তৈরি হয়েছে। এই ধরনের রিকম্বিন্যান্ট ভ্যারিয়েন্টের নাম সাধারণত ‘X’ দিয়ে শুরু হয়।
তথ্য বলছে, XFG খুব গুরুতর রোগ সৃষ্টি করছে না। এটি অন্যান্য ওমিক্রন ভ্যারিয়েন্টের মতোই সাধারণত হালকা সর্দি-কাশির মতো উপসর্গ তৈরি করছে। হু (WHO) জানিয়েছে, এই ভ্যারিয়েন্টের কারণে এখনই বড় বিপদের আশঙ্কা নেই। তবে গবেষণায় জানা গিয়েছে, এই ভাইরাস শরীরের স্বাভাবিক প্রতিরোধ ক্ষমতা এড়িয়ে যেতে পারে। অর্থাৎ সহজেই সংক্রমণ ঘটাতে পারে এবং শরীরে দীর্ঘ সময় ধরে থাকতে পারে।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা ২৫ জুন XFG-কে বিশেষ পর্যবেক্ষণের তালিকায় রেখেছে। সংস্থার মতে, এই ভ্যারিয়েন্টের বিরুদ্ধে বর্তমান করোনা টিকাগুলি এখনও কাজ করছে। বিশেষ করে টিকা নেওয়া থাকলে গুরুতর অসুস্থ হওয়ার আশঙ্কা অনেকটাই কম।
তবে বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এখনও আতঙ্কিত হওয়ার মতো পরিস্থিতি তৈরি হয়নি। কিন্তু এই ভ্যারিয়েন্ট দ্রুত ছড়াতে পারে। এটিকে চটজলদি শনাক্ত করাও কঠিন হতে পারে। তাই আগেভাগে সতর্কতা নেওয়াই বুদ্ধিমানের কাজ হবে।