বন্যা পূর্বাভাস ও সতর্কীকরণ কেন্দ্র জানিয়েছে, পরিস্থিতি অব্যাহত থাকলে রাতের মধ্যেই পানি বিপদসীমা অতিক্রম করতে পারে, ফলে তিস্তা সংলগ্ন নিম্নাঞ্চলে বন্যা দেখা দিতে পারে।
পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তথ্যমতে, ভারতের অতিভারী বৃষ্টির কারণে তিস্তা, ধরলা ও দুধকুমার নদ-নদীর পানি সমতল বেড়েছে। এর ফলে লালমনিরহাট ছাড়াও নীলফামারী, রংপুর ও কুড়িগ্রামের তিস্তা তীরবর্তী এলাকায় বন্যা পরিস্থিতি তৈরি হতে পারে।
লালমনিরহাট পাউবোর নির্বাহী প্রকৌশলী সুনীল কুমার বলেন, ভারত থেকে নেমে আসা পানির ঢলে তিস্তা নদীর পানি বিপদ সীমার ৭ সেন্টিমিটার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।
তিস্তার নিম্নাঞ্চলে পানি বেড়ে গেছে ধারণা করা হচ্ছে। আগামী ২৪ ঘণ্টায় তিস্তা সংলগ্ন অঞ্চল লালমনিরহাট-নীলফামারী জেলায় পানি বৃদ্ধি পেয়ে বন্যা পরিস্থিতি তৈরি হতে পারে।
পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তথ্যমতে, ভারতের অতিভারী বৃষ্টির কারণে তিস্তা, ধরলা ও দুধকুমার নদ-নদীর পানি সমতল বেড়েছে। এর ফলে লালমনিরহাট ছাড়াও নীলফামারী, রংপুর ও কুড়িগ্রামের তিস্তা তীরবর্তী এলাকায় বন্যা পরিস্থিতি তৈরি হতে পারে।
লালমনিরহাট পাউবোর নির্বাহী প্রকৌশলী সুনীল কুমার বলেন, ভারত থেকে নেমে আসা পানির ঢলে তিস্তা নদীর পানি বিপদ সীমার ৭ সেন্টিমিটার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।
তিস্তার নিম্নাঞ্চলে পানি বেড়ে গেছে ধারণা করা হচ্ছে। আগামী ২৪ ঘণ্টায় তিস্তা সংলগ্ন অঞ্চল লালমনিরহাট-নীলফামারী জেলায় পানি বৃদ্ধি পেয়ে বন্যা পরিস্থিতি তৈরি হতে পারে।