চাঁদপুরের মতলব দক্ষিণে ফাতেমা বেগম রুপালী নিহতের ঘটনায় স্বামী জামাল গাজীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। হত্যার ১৩ দিন পর গতকাল রোববার পলাতক জামালকে কুষ্টিয়া থেকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।
সোমবার (২১ জুলাই) দুপুরে চাঁদপুর পুলিশ সুপারের কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান পুলিশ সুপার মুহাম্মদ আবদুর রকিব। সংবাদ সম্মেলন গ্রেপ্তার জামাল গাজীকে আদালতে সোর্পদ করা হয়।
পুলিশ সুপার মুহাম্মদ আবদুর রকিব জানান, ১১ জুলাই মতলব দক্ষিণ উপজেলায় ৬নং উপাদী ইউনিয়নের ঘোড়াধারি গ্রামে নিজ বাড়ির সেপটিক ট্যাংক গৃহবধূ রুপালীর মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ। পরে তথ্যপ্রযুক্তি ও সোর্স ব্যবহার করে রুপালীর স্বামী জামাল গাজীকে কুষ্টিয়া থেকে গ্রেপ্তার করা হয়।
পুলিশ সুপার আরও জানান, প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে আসামি হত্যার কথা স্বীকার করেছেন। তিনি জানান, ১১ মাস আগে টিকটকের মাধ্যমে রুপালীর সাথে তাঁর পরিচয় এবং পরে বিয়ে হয়। বিয়ের কিছুদিন পর থেকে তাদের মধ্যে টাকা-পয়সা নিয়ে পারিবারিক কলহ শুরু হয়। দুজনের একাধিক বিয়ের তথ্য বের হওয়ার জেরে তর্ক হয়। এরপর পরিকল্পিতভাবে ১১ জুলাই সকালে ঘুমন্ত রুপালীকে দা দিয়ে কুপিয়ে জখম করেন জামাল। এরপর মরদেহ সেপটিক ট্যাংকে লুকিয়ে পালিয়ে যান।
নিহত রুপালীর আগের পক্ষের ছেলে টিপু পাটোয়ারী বাদী হয়ে মতলব দক্ষিণ থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। টানা ১৩ দিন ছয় জেলায় অভিযান চালিয়ে কুষ্টিয়া থেকে তাকে গ্রেপ্তার করতে সক্ষম হয় পুলিশ।
সোমবার (২১ জুলাই) দুপুরে চাঁদপুর পুলিশ সুপারের কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান পুলিশ সুপার মুহাম্মদ আবদুর রকিব। সংবাদ সম্মেলন গ্রেপ্তার জামাল গাজীকে আদালতে সোর্পদ করা হয়।
পুলিশ সুপার মুহাম্মদ আবদুর রকিব জানান, ১১ জুলাই মতলব দক্ষিণ উপজেলায় ৬নং উপাদী ইউনিয়নের ঘোড়াধারি গ্রামে নিজ বাড়ির সেপটিক ট্যাংক গৃহবধূ রুপালীর মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ। পরে তথ্যপ্রযুক্তি ও সোর্স ব্যবহার করে রুপালীর স্বামী জামাল গাজীকে কুষ্টিয়া থেকে গ্রেপ্তার করা হয়।
পুলিশ সুপার আরও জানান, প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে আসামি হত্যার কথা স্বীকার করেছেন। তিনি জানান, ১১ মাস আগে টিকটকের মাধ্যমে রুপালীর সাথে তাঁর পরিচয় এবং পরে বিয়ে হয়। বিয়ের কিছুদিন পর থেকে তাদের মধ্যে টাকা-পয়সা নিয়ে পারিবারিক কলহ শুরু হয়। দুজনের একাধিক বিয়ের তথ্য বের হওয়ার জেরে তর্ক হয়। এরপর পরিকল্পিতভাবে ১১ জুলাই সকালে ঘুমন্ত রুপালীকে দা দিয়ে কুপিয়ে জখম করেন জামাল। এরপর মরদেহ সেপটিক ট্যাংকে লুকিয়ে পালিয়ে যান।
নিহত রুপালীর আগের পক্ষের ছেলে টিপু পাটোয়ারী বাদী হয়ে মতলব দক্ষিণ থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। টানা ১৩ দিন ছয় জেলায় অভিযান চালিয়ে কুষ্টিয়া থেকে তাকে গ্রেপ্তার করতে সক্ষম হয় পুলিশ।