মানিকগঞ্জ জেলা দৌলতপুর উপজেলার যমুনা নদীর পানি বৃদ্ধির ফলে গত দুই দিনে শত এক ফসলি জমি নদীর বুকে বিলুপ্ত। শুধু দৌলতপুর না শিবালয় ও ঘিওর উপজেলা এই ভাঙ্গনের কোবলে।
মানিকগঞ্জ দৌলতপুর উপজেলার বাঘুটিয়া ও চরকাটারিয়া নদী ভাঙ্গনে হারিয়ে গেছে ফসলের জমি, বস্তভিটা, সহ প্রায় শত একর ফসলের জমি। নদীর পানি বৃদ্ধির ফলে ও ড্র ডোজার মেশিনে কাটার ফলে, সৃষ্টি গর্তের কারণে এই ভাঙ্গনের কোবলে পড়েছে মানুষ। দৌলতপুর উপজেলার বাচামারা ইউনিয়নের মানুষ জিও ব্যাগ জন্য উপজেলা যোগাযোগ করে। শিবালয় উপজেলার মুস্নিগান্দি মৌলজায় অবৈধ ডেজার মেশিন দিয়ে মাটি কাঁটার ফলে, এখন যমুনার পানি বৃদ্ধির কারণে নদীর পাড় দুর্বল ও নদীর গর্ভরতা বৃদ্ধির কারণে পায়লা গ্রামের প্রায় ২০০ বস্তি ভিটা বাড়ি সহ কৃষি জমি নদী গর্ভে বিলিন হওয়ার পথে। এই নিয়ে জেলা প্রশাসকের কাছে লিখিত অভিযোগ দেওয়া হয়।
এছাড়াও গত দুই দিন ধরে ঘিওর উপজেলায় কাঞ্চনপুর ইউনিয়নের গ্রামের জনগন নদী ভাঙ্গন কোবল থেকে নিজেদের ঘরবাড়ি,আবাদি জমি রক্ষা করার জন্য গন সমাবেশ করে, মালচি গ্রামে প্রায় নদী ভাঙ্গতে ভাঙতে বস্তি এলাকার ৩০ মিটার নদীতে চলে যায়, তাই জনগন জরুরি ভিত্তিতে জিও ব্যাগ ফেলার জন্য সমাবেশ করে, তা না হলে প্রায় ৩০০ পরিবার নদীতে বিলুপ্ত হয়ে যাবে।
স্থানীয় বাসিন্দারা বলে বাব দাদার ভিটে নদীর বুকে, নিজের তৈরি করা ভিটে তা যদি নদী ভাঙ্গনে হারিয়ে যায়, তাহলে আমরা কোথায় দাঁড়াবো। আশা হাফিজ বেগম ( ৫৮) বলেন পন্দার ভাঙ্গনের কোবলে তিনবার বাড়ি ভাঙ্গছে এখন একটু জমি জমা কিছু নাই, পরের জায়গায় ঘর করে থাকি যদি নদীতে ভাঙ্গে তবে কোথায় যাবো, স্বামী মরার পর দুই ছেলে বউ নিয়ে দুুরে থাকে, আমাকে ছেড়ে চলে গেছে।
জিও ব্যাগ ফেলার বিষয় নিয়ে মানিকগঞ্জ পানি উন্নয়ন বোর্ডের ( বাপাউবো) এর নির্বাহী প্রকৌশলী মোহাম্মদ আক্তারুজ্জামান এলাকাতে জরুরি ভিত্তিতে জিও ব্যাগ ফেলা হবে, ও কাজ করা হবে।
মানিকগঞ্জ দৌলতপুর উপজেলার বাঘুটিয়া ও চরকাটারিয়া নদী ভাঙ্গনে হারিয়ে গেছে ফসলের জমি, বস্তভিটা, সহ প্রায় শত একর ফসলের জমি। নদীর পানি বৃদ্ধির ফলে ও ড্র ডোজার মেশিনে কাটার ফলে, সৃষ্টি গর্তের কারণে এই ভাঙ্গনের কোবলে পড়েছে মানুষ। দৌলতপুর উপজেলার বাচামারা ইউনিয়নের মানুষ জিও ব্যাগ জন্য উপজেলা যোগাযোগ করে। শিবালয় উপজেলার মুস্নিগান্দি মৌলজায় অবৈধ ডেজার মেশিন দিয়ে মাটি কাঁটার ফলে, এখন যমুনার পানি বৃদ্ধির কারণে নদীর পাড় দুর্বল ও নদীর গর্ভরতা বৃদ্ধির কারণে পায়লা গ্রামের প্রায় ২০০ বস্তি ভিটা বাড়ি সহ কৃষি জমি নদী গর্ভে বিলিন হওয়ার পথে। এই নিয়ে জেলা প্রশাসকের কাছে লিখিত অভিযোগ দেওয়া হয়।
এছাড়াও গত দুই দিন ধরে ঘিওর উপজেলায় কাঞ্চনপুর ইউনিয়নের গ্রামের জনগন নদী ভাঙ্গন কোবল থেকে নিজেদের ঘরবাড়ি,আবাদি জমি রক্ষা করার জন্য গন সমাবেশ করে, মালচি গ্রামে প্রায় নদী ভাঙ্গতে ভাঙতে বস্তি এলাকার ৩০ মিটার নদীতে চলে যায়, তাই জনগন জরুরি ভিত্তিতে জিও ব্যাগ ফেলার জন্য সমাবেশ করে, তা না হলে প্রায় ৩০০ পরিবার নদীতে বিলুপ্ত হয়ে যাবে।
স্থানীয় বাসিন্দারা বলে বাব দাদার ভিটে নদীর বুকে, নিজের তৈরি করা ভিটে তা যদি নদী ভাঙ্গনে হারিয়ে যায়, তাহলে আমরা কোথায় দাঁড়াবো। আশা হাফিজ বেগম ( ৫৮) বলেন পন্দার ভাঙ্গনের কোবলে তিনবার বাড়ি ভাঙ্গছে এখন একটু জমি জমা কিছু নাই, পরের জায়গায় ঘর করে থাকি যদি নদীতে ভাঙ্গে তবে কোথায় যাবো, স্বামী মরার পর দুই ছেলে বউ নিয়ে দুুরে থাকে, আমাকে ছেড়ে চলে গেছে।
জিও ব্যাগ ফেলার বিষয় নিয়ে মানিকগঞ্জ পানি উন্নয়ন বোর্ডের ( বাপাউবো) এর নির্বাহী প্রকৌশলী মোহাম্মদ আক্তারুজ্জামান এলাকাতে জরুরি ভিত্তিতে জিও ব্যাগ ফেলা হবে, ও কাজ করা হবে।