আবার সেই ওড়িশা। গঞ্জাম, কেনওঝর, ময়ূরভঞ্জ, জাজপুরের পর এ বার গণধর্ষণের অভিযোগ উঠল জগৎসিংহপুর জেলায়। বন্ধুর বাড়ি থেকে জন্মদিনের পার্টি সেরে ফেরার পথে এক তরুণীকে অপহরণ করে একটি খামারবাড়িতে নিয়ে গিয়ে গণধর্ষণ করা হয় বলে অভিযোগ। ঘটনাটি সোমবার রাতের।
পুলিশ সূত্রে খবর, সোমবার রাতে সাড়ে ৮টা নাগাদ এক বন্ধুর জন্মদিনের অনুষ্ঠান থেকে ফিরছিলেন ওই তরুণী। তাঁর সঙ্গে এক বান্ধবীও ছিলেন। মাঝ রাস্তাতে দুই ব্যক্তি তাঁদের পথ আটকান। তার পর ওই তরুণীকে মুখ চেপে ধরে দু’জনে তুলে নিয়ে যান। সেই সুযোগে তরুণীর বান্ধবী পালিয়ে যান। জানা গিয়েছে, একটি খামারবাড়িতে তরুণীকে নিয়ে যান অভিযুক্তেরা। তার পর সেখানে তাঁকে গণধর্ষণ করেন বলে অভিযোগ। তার পর তরুণীকে ফেলে দিয়ে পালিয়ে যান ওই দুই ব্যক্তি।
পরিবার জানিয়েছে, তরুণী রক্তাক্ত অবস্থায় বাড়িতে পৌঁছোন। সঙ্গে সঙ্গে তাঁকে জেলা সদর হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে ভর্তি করানো হয়েছে। হাসপাতাল সূত্রে খবর, তরুণীর অবস্থা আশঙ্কাজনক। পরিবারের অভিযোগের ভিত্তিতে পুলিশ ধর্ষণের মামলা রুজু করে দুই অভিযুক্তের খোঁজে তল্লাশি চালাচ্ছে। জগৎসিংহপুরের বিজেপি বিধায়ক অমরেন্দ্র দাস এই ঘটনার নিন্দা করে বলেছেন, পুলিশ সুপারকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে অভিযুক্তদের দ্রুত গ্রেফতার করে কঠোর ব্যবস্থা নিতে হবে। তরুণীর বান্ধবীকেও জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে বলে পুলিশ সূত্রে খবর।
একের পর এক ধর্ষণের ঘটনায় রাজ্যের আইনশৃঙ্খলা এবং প্রশাসনের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে। বালেশ্বরের কলেজে ছাত্রীকে যৌন হেনস্থা এবং তার জেরে গায়ে আগুন দিয়ে আত্মহত্যার ঘটনায় এমনিতেই উত্তাল এই রাজ্য। তার পর গত এক মাসের মধ্যে রাজ্যে একের পর এক ধর্ষণ এবং গণধর্ষণের ঘটনা মহিলাদের নিরাপত্তা নিয়ে প্রশ্ন তুলে দিয়েছে।
পুলিশ সূত্রে খবর, সোমবার রাতে সাড়ে ৮টা নাগাদ এক বন্ধুর জন্মদিনের অনুষ্ঠান থেকে ফিরছিলেন ওই তরুণী। তাঁর সঙ্গে এক বান্ধবীও ছিলেন। মাঝ রাস্তাতে দুই ব্যক্তি তাঁদের পথ আটকান। তার পর ওই তরুণীকে মুখ চেপে ধরে দু’জনে তুলে নিয়ে যান। সেই সুযোগে তরুণীর বান্ধবী পালিয়ে যান। জানা গিয়েছে, একটি খামারবাড়িতে তরুণীকে নিয়ে যান অভিযুক্তেরা। তার পর সেখানে তাঁকে গণধর্ষণ করেন বলে অভিযোগ। তার পর তরুণীকে ফেলে দিয়ে পালিয়ে যান ওই দুই ব্যক্তি।
পরিবার জানিয়েছে, তরুণী রক্তাক্ত অবস্থায় বাড়িতে পৌঁছোন। সঙ্গে সঙ্গে তাঁকে জেলা সদর হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে ভর্তি করানো হয়েছে। হাসপাতাল সূত্রে খবর, তরুণীর অবস্থা আশঙ্কাজনক। পরিবারের অভিযোগের ভিত্তিতে পুলিশ ধর্ষণের মামলা রুজু করে দুই অভিযুক্তের খোঁজে তল্লাশি চালাচ্ছে। জগৎসিংহপুরের বিজেপি বিধায়ক অমরেন্দ্র দাস এই ঘটনার নিন্দা করে বলেছেন, পুলিশ সুপারকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে অভিযুক্তদের দ্রুত গ্রেফতার করে কঠোর ব্যবস্থা নিতে হবে। তরুণীর বান্ধবীকেও জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে বলে পুলিশ সূত্রে খবর।
একের পর এক ধর্ষণের ঘটনায় রাজ্যের আইনশৃঙ্খলা এবং প্রশাসনের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে। বালেশ্বরের কলেজে ছাত্রীকে যৌন হেনস্থা এবং তার জেরে গায়ে আগুন দিয়ে আত্মহত্যার ঘটনায় এমনিতেই উত্তাল এই রাজ্য। তার পর গত এক মাসের মধ্যে রাজ্যে একের পর এক ধর্ষণ এবং গণধর্ষণের ঘটনা মহিলাদের নিরাপত্তা নিয়ে প্রশ্ন তুলে দিয়েছে।