চাঁপাইনবাবগঞ্জ শহরের একটি বেসরকারি একটি হাসপাতাল (ক্লিনিক) থেকে সজীব হাসান জয় (২৬) নামের এক ওয়ার্ড বয় এবং সদর উপজেলা থেকে নূর ইসলাম (২৮) নামে একজন রেস্টুরেন্ট শ্রমিকের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ।
শুক্রবার (১৬ মে) সন্ধ্যা ৭টার দিকে তাদের মরদেহ উদ্ধার করা হয়।
জয় জেলার নাচোল উপজেলার খেসবা চন্দ্রাইল গ্রামের জাকির হোসেনের ছেলে। অপরদিকে নূর ইসলাম সদর উপজেলার বালিয়াডাঙ্গা ইউনিয়নের ৯ নম্বর ওয়ার্ডের মৃত রফিকুল ইসলামের ছেলে।
পরিবার, হাসপাতাল, ক্লিনিক ও পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, শুক্রবার (১৬ মে) সন্ধ্যা ৭টার দিকে জেলা শহরের হাসপাতাল সড়কের মমতা হাসপাতালের পঞ্চম তলার একটি কক্ষের দরজা ভেঙে ওই হাসপাতালের ওয়ার্ড বয় জয়ের মরদেহ ফ্যানের সঙ্গে ঝুলন্ত অবস্থায় উদ্ধার করা হয়। তিনি ৫ বছর যাবৎ ওই ক্লিনিকে কর্মরত ছিলেন।
তার বাবা বলেন, জয় রাজশাহীর গোদাগাড়ী উপজেলার মহিষালবাড়ি এলাকায় তার নানার বাড়িতে বড় হয়েছে। সে সদর উপজেলার বারঘরিয়া এলাকায় মেসে থেকে ক্লিনিকে কাজ করত।
তবে জয়ের মৃত্যুর কারণ সম্পর্কে নিশ্চিত কিছু জানাতে পারেনি কেউ।
এদিকে শুক্রবার রাত ১০টার দিকে সদর উপজেলার বালিয়াডাঙ্গা ইউনিয়নের ৯ নম্বর ওয়ার্ডের গহিলবাড়ি গ্রামে ভেতর থেকে আটকানো নিজ বাড়ির একটি কক্ষ থেকে নূর ইসলামের ছাদের বাঁশের তীরের (আড়া) সঙ্গে গলায় ওড়নার ফাঁস দেওয়া মরদেহ উদ্ধার করা হয়। তিনি ওই গ্রামের মৃত রফিকুল ইসলামের ছেলে। এ সময় তিনি বাড়িতে একা ছিলেন।
স্থানীয়, পরিবার ও পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, শুক্রবার সন্ধ্যা ৭টার দিকে জানালা দিয়ে নূর ইসলামের মরদেহ ঝুলতে দেখে পুলিশে খবর দেওয়া হয়। তার বিভিন্ন এনজিওর কাছে ঋণগ্রস্ত ছিলেন। ধারণা করা হচ্ছে, ঋণশোধের চাপে তিনি আত্মহত্যা করে থাকতে পারেন।
সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মতিউর রহমান বলেন, প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে ওই দুই যুবক আত্মহত্যা করেছেন। পুলিশ মরদেহ দুটি উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য জেলা হাসপাতাল মর্গে পাঠিয়েছে।
ময়নাতদন্ত প্রতিবেদন পেলে মৃত্যুর সঠিক কারণ জানা যাবে। দুটি ঘটনায় থানায় দুটি পৃথক অপমৃত্যুর মামলা হয়েছে।
                           শুক্রবার (১৬ মে) সন্ধ্যা ৭টার দিকে তাদের মরদেহ উদ্ধার করা হয়।
জয় জেলার নাচোল উপজেলার খেসবা চন্দ্রাইল গ্রামের জাকির হোসেনের ছেলে। অপরদিকে নূর ইসলাম সদর উপজেলার বালিয়াডাঙ্গা ইউনিয়নের ৯ নম্বর ওয়ার্ডের মৃত রফিকুল ইসলামের ছেলে।
পরিবার, হাসপাতাল, ক্লিনিক ও পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, শুক্রবার (১৬ মে) সন্ধ্যা ৭টার দিকে জেলা শহরের হাসপাতাল সড়কের মমতা হাসপাতালের পঞ্চম তলার একটি কক্ষের দরজা ভেঙে ওই হাসপাতালের ওয়ার্ড বয় জয়ের মরদেহ ফ্যানের সঙ্গে ঝুলন্ত অবস্থায় উদ্ধার করা হয়। তিনি ৫ বছর যাবৎ ওই ক্লিনিকে কর্মরত ছিলেন।
তার বাবা বলেন, জয় রাজশাহীর গোদাগাড়ী উপজেলার মহিষালবাড়ি এলাকায় তার নানার বাড়িতে বড় হয়েছে। সে সদর উপজেলার বারঘরিয়া এলাকায় মেসে থেকে ক্লিনিকে কাজ করত।
তবে জয়ের মৃত্যুর কারণ সম্পর্কে নিশ্চিত কিছু জানাতে পারেনি কেউ।
এদিকে শুক্রবার রাত ১০টার দিকে সদর উপজেলার বালিয়াডাঙ্গা ইউনিয়নের ৯ নম্বর ওয়ার্ডের গহিলবাড়ি গ্রামে ভেতর থেকে আটকানো নিজ বাড়ির একটি কক্ষ থেকে নূর ইসলামের ছাদের বাঁশের তীরের (আড়া) সঙ্গে গলায় ওড়নার ফাঁস দেওয়া মরদেহ উদ্ধার করা হয়। তিনি ওই গ্রামের মৃত রফিকুল ইসলামের ছেলে। এ সময় তিনি বাড়িতে একা ছিলেন।
স্থানীয়, পরিবার ও পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, শুক্রবার সন্ধ্যা ৭টার দিকে জানালা দিয়ে নূর ইসলামের মরদেহ ঝুলতে দেখে পুলিশে খবর দেওয়া হয়। তার বিভিন্ন এনজিওর কাছে ঋণগ্রস্ত ছিলেন। ধারণা করা হচ্ছে, ঋণশোধের চাপে তিনি আত্মহত্যা করে থাকতে পারেন।
সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মতিউর রহমান বলেন, প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে ওই দুই যুবক আত্মহত্যা করেছেন। পুলিশ মরদেহ দুটি উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য জেলা হাসপাতাল মর্গে পাঠিয়েছে।
ময়নাতদন্ত প্রতিবেদন পেলে মৃত্যুর সঠিক কারণ জানা যাবে। দুটি ঘটনায় থানায় দুটি পৃথক অপমৃত্যুর মামলা হয়েছে।
 
  নিজস্ব প্রতিবেদক
 নিজস্ব প্রতিবেদক  
                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                     
                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                