বলিউডের ঝলমলে পর্দার পেছনে বরাবরই চাপা পড়ে যায় কিছু অস্বস্তিকর বাস্তবতা—তার মধ্যে অন্যতম হল সৌন্দর্যের অদ্ভুত মানদণ্ড আর বর্ণভিত্তিক বৈষম্য। এই প্রসঙ্গেই মুখ খুললেন অভিনেত্রী বাণী কাপুর। সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে তিনি জানিয়েছেন, শুধুমাত্র গায়ের রং ‘মিল্কি হোয়াইট’ না হওয়ায় তাঁকে বাদ দেওয়া হয়েছিল একটি ছবির কাস্ট থেকে।
বাণীর কথায়, “সরাসরি বলা হয়নি ঠিকই, কিন্তু আমার কানে এসেছিল—পরিচালক নাকি বলেছেন আমি যথেষ্ট ফর্সা নই, তাই আমাকে নেওয়া যাবে না। আমি ভেবেছিলাম, যদি এটাই শর্ত হয়, তবে আমি নিজেই এমন ছবিতে কাজ করব না। তিনি যেন তাঁর ‘ফেয়ার অ্যান্ড লাভলি’ খুঁজে নেন, আমি আমার যোগ্য পরিচালককে খুঁজে নেব।”
তবে এটা শুধু ত্বকের রং নয়, অভিনেত্রীর মতে শরীর নিয়েও চলে সমান নজরদারি। “অনেকে বলেন, আমি নাকি খুব রোগা, একটু মোটা হলেই নাকি ভাল লাগবে। কারণ পুরুষ দর্শক নাকি ভারী চেহারার মেয়েদের পছন্দ করেন। কিন্তু আমি আমার মতোই থাকতে পছন্দ করি। আমি ফিট, আমি সুস্থ, আর আমি নিজের মতো ঠিক আছি,” বলেন বাণী।
তাঁর মতে, মেয়েরা যখন নিজে দাঁড়িয়ে কথা বলেন, প্রতিবাদ করেন বা মতামত জানান, তখনই সেটাকে ‘রাগ’ বলে দেগে দেওয়া হয়। “সব মেয়েরা কি সবসময় রেগে থাকে? একটুও না। নিজের কথা বলা, আত্মবিশ্বাস দেখানো মানেই রাগ নয়,” বলেন তিনি।
কাজের দিক থেকে বাণী এখন ব্যস্ত ‘মণ্ডলা মার্ডার্স’ ওয়েব সিরিজে। যেখানে তাঁকে দেখা যাবে এক সাহসী তদন্তকারীর ভূমিকায়। সিরিজটি পরিচালনা করছেন ‘মর্দানি’ খ্যাত গোপী পুথরন। পরিচালক জানিয়েছেন, এখনকার দর্শক নারীর শক্তিকে নতুন চোখে দেখছেন—আর সেই বদলের প্রতীক হয়ে উঠছেন বাণীর মতো অভিনেত্রীরা।
পাশাপাশি, পাকিস্তানি অভিনেতা ফাওয়াদ খানের সঙ্গে ‘অবির গুলাল’ নামে একটি ছবিতে কাজ করেছেন বাণী। তবে ভারত-পাকিস্তান কূটনৈতিক সম্পর্কের অবনতির কারণে ছবিটির মুক্তি আপাতত স্থগিত। ছবিটি পরিচালনা করেছেন আরতি এস. বাগদি এবং প্রযোজিত হয়েছে ভারত ও যুক্তরাজ্যের যৌথ উদ্যোগে। প্রেম ও মানসিক পুনরুদ্ধারকে কেন্দ্র করে নির্মিত এই সিনেমায় আরও অভিনয় করেছেন লিসা হায়ডন, ঋধি ডোগরা, সোনি রাজদান, ফরিদা জলাল প্রমুখ।
বাণীর কথায়, “সরাসরি বলা হয়নি ঠিকই, কিন্তু আমার কানে এসেছিল—পরিচালক নাকি বলেছেন আমি যথেষ্ট ফর্সা নই, তাই আমাকে নেওয়া যাবে না। আমি ভেবেছিলাম, যদি এটাই শর্ত হয়, তবে আমি নিজেই এমন ছবিতে কাজ করব না। তিনি যেন তাঁর ‘ফেয়ার অ্যান্ড লাভলি’ খুঁজে নেন, আমি আমার যোগ্য পরিচালককে খুঁজে নেব।”
তবে এটা শুধু ত্বকের রং নয়, অভিনেত্রীর মতে শরীর নিয়েও চলে সমান নজরদারি। “অনেকে বলেন, আমি নাকি খুব রোগা, একটু মোটা হলেই নাকি ভাল লাগবে। কারণ পুরুষ দর্শক নাকি ভারী চেহারার মেয়েদের পছন্দ করেন। কিন্তু আমি আমার মতোই থাকতে পছন্দ করি। আমি ফিট, আমি সুস্থ, আর আমি নিজের মতো ঠিক আছি,” বলেন বাণী।
তাঁর মতে, মেয়েরা যখন নিজে দাঁড়িয়ে কথা বলেন, প্রতিবাদ করেন বা মতামত জানান, তখনই সেটাকে ‘রাগ’ বলে দেগে দেওয়া হয়। “সব মেয়েরা কি সবসময় রেগে থাকে? একটুও না। নিজের কথা বলা, আত্মবিশ্বাস দেখানো মানেই রাগ নয়,” বলেন তিনি।
কাজের দিক থেকে বাণী এখন ব্যস্ত ‘মণ্ডলা মার্ডার্স’ ওয়েব সিরিজে। যেখানে তাঁকে দেখা যাবে এক সাহসী তদন্তকারীর ভূমিকায়। সিরিজটি পরিচালনা করছেন ‘মর্দানি’ খ্যাত গোপী পুথরন। পরিচালক জানিয়েছেন, এখনকার দর্শক নারীর শক্তিকে নতুন চোখে দেখছেন—আর সেই বদলের প্রতীক হয়ে উঠছেন বাণীর মতো অভিনেত্রীরা।
পাশাপাশি, পাকিস্তানি অভিনেতা ফাওয়াদ খানের সঙ্গে ‘অবির গুলাল’ নামে একটি ছবিতে কাজ করেছেন বাণী। তবে ভারত-পাকিস্তান কূটনৈতিক সম্পর্কের অবনতির কারণে ছবিটির মুক্তি আপাতত স্থগিত। ছবিটি পরিচালনা করেছেন আরতি এস. বাগদি এবং প্রযোজিত হয়েছে ভারত ও যুক্তরাজ্যের যৌথ উদ্যোগে। প্রেম ও মানসিক পুনরুদ্ধারকে কেন্দ্র করে নির্মিত এই সিনেমায় আরও অভিনয় করেছেন লিসা হায়ডন, ঋধি ডোগরা, সোনি রাজদান, ফরিদা জলাল প্রমুখ।